‘আমরা ওই বাড়িতে গিয়েছিলাম এক আত্মীয়ের সূত্র ধরে। সবাই পুরুষ, বেশির ভাগই নেশাগ্রস্ত। আমি ওড়নাটা কোমরে বেঁধে প্রাণভরে নাচলাম। লোকজন তালি দিল, টাকা ছুড়ল। তখনই বুঝে গিয়েছিলেন, তালি মানেই টাকা। অল্প বয়সেই সেই অঙ্ক কষে ফেলেছিলাম।’ শান্তভাবে কথাগুলো বলে এক দম দেন শাগুফতা রফিক। যে জীবন তিনি পেরিয়ে এসেছেন, এখন সেটা তাঁর নিজের কাছেই অবিশ্বাস্য ঠেকে। চরম দারিদ্র্যের জন্য কী না করেছেন জীবনে। বাধ্য হয়ে বেছে নিয়েছিলেন যৌনকর্মীর পেশা। সেই শাগুফতা এখন হিন্দি সিনেমার ঝলমলে দুনিয়ার বাসিন্দা। একাধিক হিট সিনেমার চিত্রনাট্যকার। তাঁর এ উত্থান নিজের লেখা সিনেমার চিত্রনাট্যের চেয়েও কম নয়।

দুঃস্বপ্নের শৈশব
শাগুফতা রফিকের জন্ম মুম্বাইয়ে। তাঁকে দত্তক নিয়েছিলেন অভিনেত্রী আনোয়ারি বেগম, যিনি ষাটের দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সাঈদা খানের মা। তবে পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, অর্থাৎ দত্তক বাবার মৃত্যুর পর শাগুফতার জীবনে নেমে আসে দারিদ্র্যের কঠিন ছায়া।

শাগুফতা রফিক। শিল্পীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।

মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ