বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) গত ৩১ আগস্ট শিক্ষকদের ৮ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখা ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের সনাক্ত করতে ছয় সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। 

মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. মো. হেলাল উদ্দীন স্বাক্ষরিত একটি জরুরি আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। 

আরো পড়ুন:

সাড়ে ৫ ঘণ্টা পর রেল অবরোধ তুলে নিলেন বাকৃবি শিক্ষার্থীরা

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চলমান সংকট দ্রুত কেটে যাবে: শিক্ষা উপদেষ্টা

বাকৃবির মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড.

মো. রফিকুল ইসলাম সরদারকে সভাপতি করে এবং সংস্থাপন-২ এর ডেপুটি রেজিস্ট্রার ড. মো. মঞ্জুর হোসেনকে সদস্য সচিব করে এ কমিটি গঠন করা হয়। 

কমিটিতে অন্য সদস্যরা হলেন, ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের ড. মোহাম্মদ গোলজারুল আজিজ, কৃষি রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী ফরহাদ কাদির, কৃষি অর্থসংস্থান ও ব্যাংকিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আক্তারুজ্জামান খান এবং পূর্ত বিভাগ-১ এর অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মুহ. এনামুল হক।

ভেটেরিনারি অনুষদ এবং পশু পালন অনুষদের ডিগ্রিকে একীভূত করে কম্বাইন্ড ডিগ্রির দাবিতে ২৫১ জন শিক্ষক-কর্মকর্তাকে রবিবার (৩১ আগস্ট) দিনভর অবরুদ্ধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর বহিরাগতরা হামলা করে।

উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ওইদিন রাতে অনির্দিষ্টকালের জন‍্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার মধ্যে হল ত‍্যাগের নির্দেশ দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

ঢাকা/লিখন/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

জাপানের রাস্তায় রাস্তায়  ‘হিটেড বেঞ্চ’

জাপানের টোকিও, সাপোরো এবং ওসাকার মতো বড় বড় শহরগুলোর রাস্তায় হিটেড বেঞ্চ বসানো হয়েছে। তীব্র শীতের রাতে গৃহহীন মানুষদের উষ্ণতা এবং স্বস্তি দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।এই বেঞ্চগুলো সৌরশক্তি চালিত হয়ে থাকে।

হিটেড বেঞ্জগুলো দিনের বেলায় সূর্যের আলো থেকে তাপ সংগ্রহ করে বিশেষ "ফেজ-চেঞ্জ মেটেরিয়াল" ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে।  এরপর সংরক্ষিত তাপ রাতে ধীরে ধীরে নির্গত হয় এবং প্রায় ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত উষ্ণতা সরবরাহ করতে পারে। এটি পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী। 

আরো পড়ুন:

কারা বেশি কাঁদেন? 

যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়

হিটেড বেঞ্চের জন্য কোনো অতিরিক্ত জ্বালানী বা বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না। এই মানবিক উদ্যোগটি জাপান সরকারের একটি সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ, যা নগর পরিকল্পনায় উদ্ভাবন এবং সামাজিক কল্যাণের এক চমৎকার উদাহরণ বলছেন দেশটির নাগরিকেরা। 

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ