ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে কাঠ রিফাইন কারখানার বয়লার বিস্ফোরণে দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ‍দুইজন। তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য যশোরে পাঠানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিকেলে উপজেলার বলুহর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঘটনাটি ঘটে বলে জানান কোটচাঁদপুর থানার ওসি কবির হোসেন মাতুব্বর।

নিহতরা হলেন- উপজেলার সিঙ্গিয়া গ্রামের ওমর আলীর ছেলে মিল্টন (২৬) ও একই গ্রামের ক্ষিতিশের ছেলে রাম কুমার (৫৫)।

আরো পড়ুন:

লাকসামে বিএনপির ২ গ্রুপ মুখোমুখি, ককটেল বিস্ফোরণ

বাগমারায় তেলের ট্রাকে বিস্ফোরণ, ৮ দোকান পুড়ে ছাই

এলাকাবাসী জানান, মিজানুর রহমান নামে এক ব্যক্তির কারখানার বয়লারে আজ বিকেলে কাঠ দিয়ে তাপ দেওয়া হচ্ছিল। এসময় বয়লারটি বিস্ফোরিত হয়। কারখানার শ্রমিক মিল্টন ও রাম ঘটনাস্থলেই মারা যান। আহত দুইজনকে উদ্ধার করে প্রথমে কোটচাঁদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে যশোরে পাঠানো হয়।

কোটচাঁদপুর থানার ওসি কবির হোসেন মাতুব্বর বলেন, “ঘটনাস্থলে এসেছি। দুইজন মারা গেছেন। দুই জন আহত হয়েছেন। বয়লারে অতিরিক্ত তাপ দেওয়ার কারণেই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।”

ঢাকা/শাহরিয়ার/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

এছাড়াও পড়ুন:

দক্ষিণ চীন সাগর থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনার মধ্যে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস নিমিৎজ দক্ষিণ চীন সাগর ছেড়ে পশ্চিম দিকে রওনা দিয়েছে। মেরিন ট্রাফিকের তথ্য বলছে, একে পশ্চিমে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে অগ্রসর হতে দেখা গেছে।

সোমবার সকালে জাহাজটির নতুন গন্তব্য অভিমুখে দেখা গেছে বলে জাহাজের গতিপথে নজর রাখা ওয়েবসাইট মেরিন ট্রাফিকে দেওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

আগের গতিপথ অনুযায়ী চলতি সপ্তাহের শেষদিকে রণতরীটির ভিয়েতনামের দানাংয়ে থাকার কথা ছিল, শুক্রবার তাকে সেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে বরণ করে নেওয়া হতো। এখন সে আয়োজন বাতিল হয়েছে বলে এক কূটনীতিকসহ ‍দুটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছে।

হ্যানয়ের মার্কিন দূতাবাস বলেছে, ‘হঠাৎ উদ্ভূত এক জরুরি অপারেশনাল প্রয়োজনে’ রণতরীটির দানাং যাত্রা বাতিল হয়েছে। 

এ প্রসঙ্গে দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও রয়টার্স তাৎক্ষণিকভাবে তাদের কাছ থেকে সাড়া পায়নি।

ইউএসএস নিমিৎজের নেতৃত্বাধীন যুদ্ধজাহাজের বহর কয়েকদিন আগেও দক্ষিণ চীন সাগরে নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে, যাকে ‘ইন্দো-প্যাসিফিকে মার্কিন নৌবাহিনীর নিয়মিত উপস্থিতির অংশ’ বলছে মার্কিন প্রশান্ত মহাসাগরীয় বহরের কমান্ডারের ওয়েবসাইট। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ