সালমান খানকে নিয়ে তাঁর অনুরাগীদের কৌতূহলের শেষ নেই। পর্দায় তাঁর ছবি এলে মুহূর্তে ভরে যায় প্রেক্ষাগৃহ। তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও জানতে আগ্রহী অনেকেই। একাধিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন তিনি। আবার আইনি জটিলতায়ও জড়িয়েছেন তিনি। কিন্তু এই সবকিছু নিয়ে সেভাবে কখনো কথা বলেননি এই বলিউড তারকা। কিন্তু এড়াতে পারলেন না নিজের ভাতিজা আরহান খানকে। কারাবাসের অভিজ্ঞতা নিয়েও আরহানের পডকাস্ট ‘ডাম্ব বিরিয়ানি’তে মুখ খুললেন সালমান।

আরও পড়ুন‘নার্ভাস তো হবই, উনি যে সালমান খান’১৯ ডিসেম্বর ২০২৪

কথা প্রসঙ্গে সালমান তাঁর ভাইপোকে পরামর্শ দেন, কাজের বিষয়ে কখনো অজুহাত দিতে নেই। কাজের সময় বলতে নেই, ঘুমের প্রয়োজন। তিনি নিজে দিনে দুই ঘণ্টা ঘুমান বলেও জানান সালমান। তা ছাড়া সারা দিনে কোনো কাজ না থাকলে সেই ফাঁকে ঘুমিয়ে নেন। কারাবাসেও ঘুম নিয়ে একই অভিজ্ঞতা তাঁর।

পডকাস্টে সালমান বলেন, ‘আমি ক্লান্ত। কিন্তু সেটা বললে চলবে না। উঠে পড়তে হবে, যতই ক্লান্ত থাকো। ঘুমোতে পারছ না? ঘুমিও না। এমন পরিশ্রম করো, রাতে ঘুম আসতে বাধ্য হবে। আমি নিজে দিনে দুই ঘণ্টা ঘুমাই। মাসে এক দিন সাত ঘণ্টা ঘুমাই।’

পডকাস্টে কথা বলছেন সালমান। ভিডিও থেকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ইসরায়েলের আগ্রাসনের নিন্দা জানাল ঢাকাস্থ ইরান দূতাবাস

ইসরায়েলের হামলার ও ক্ষমতার অপব্যবহারের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ঢাকায় অবস্থিত ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের দূতাবাস।

সোমবার (১৬ জুন) এক বিবৃতিতে দূতাবাস জানিয়েছে, নিরীহ নারী ও শিশুদের শহীদ করার মতো অমানবিক ঘটনার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করা জরুরি।

ইরানি দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়, এই আগ্রাসন জাতিসংঘের সনদের দুই নম্বর ও চার নম্বর অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করেছে। বিশেষ করে এটি ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের জাতীয় সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক আগ্রাসনের শামিল।

আরো পড়ুন:

প্যারিস এয়ার শো-তে ইসরায়েলি অস্ত্র নির্মাতারা নিষিদ্ধ

বিশ্লেষণ: ইসরায়েলিরা এখন বুঝতে পারছে ফিলিস্তিনি ও লেবানিজরা কী ভোগ করছে

বিবৃতিতে আরো উল্লেখ করা হয়, জাতিসংঘ সনদের ৫১ নম্বর অনুচ্ছেদের আলোকে ইরানের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে।

দূতাবাসের বিবৃতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, জাতিসংঘ, ইসলামি দেশগুলো এবং নিরপেক্ষ আন্দোলনরত রাষ্ট্রগুলোকে দ্রুত ও কার্যকর প্রতিক্রিয়া জানানোর আহ্বান জানানো হয়। তারা বলেন, এই আগ্রাসন শুধু ইরানের সার্বভৌমত্ব নয়, বরং আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার বিরুদ্ধে একটি গুরুতর হুমকি।

শেষে ইরানি দূতাবাস স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে, এই আগ্রাসনের ভয়াবহ পরিণতির পূর্ণ দায় জায়োনবাদী শাসকদেরই বহন করতে হবে।

ঢাকা/হাসান/সাইফ

সম্পর্কিত নিবন্ধ