ভারতে জরুরি অবতরণ করেছে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমান। ঢাকা থেকে দুবাই যাওয়ার পথে মহারাষ্ট্রের নাগপুরে জরুরি অবতরণ করে বিমান।

জানা গেছে, প্রযুক্তিগত ত্রুটি দেখা দেখা দেওয়ার কারণে কোনো রকম ঝুঁকি না নিয়ে অবতরণের সিদ্ধান্ত নেন পাইলট। এরপর ঢাকা থেকে দুবাইগামী বিমানটি বুধবার রাত ১২টা নাগাদ নাগপুরে বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করে।

নাগপুর বিমানবন্দরের সিনিয়র এয়ারপোর্ট ডিরেক্টর আবিদ রুহি বলেছেন, “ঢাকা থেকে দুবাইগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমান বুধবার রাত ১২টা নাগাদ নাগপুর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করে। প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে জরুরি অবতরণ করা হয়েছে।”

আরো পড়ুন:

প্রথমবার এমএলএ হয়েই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে রেখা গুপ্তা

ভারতকে হারানোর মন্ত্রে মাঠে নামবে বাংলাদেশ

বিমানটিতে ৩৯৬ জন যাত্রী এবং ১২ জন ক্রু সদস্য রয়েছেন বলে অন্য একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, যাত্রীদের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের আরেকটি ফ্লাইটে উঠিয়ে দেওয়া হবে।

কলকাতা/সুচরিতা/ফিরোজ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

‘সময় পাল্টে গেছে, একটা ভিডিও ক্লিপ দিয়েও এখন জাতীয় দলে ডাক পাওয়া যায়’

সব খেলোয়াড়েরই ইচ্ছা থাকে দেশের হয়ে খেলার। বেশি খেলার সুযোগ, বেশি আয়ের সুযোগ কিংবা ব্যাপক পরিচিতি যতই ক্লাব বা লিগের খেলার মধ্য দিয়ে আসুক না কেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার গৌরব সব ক্রীড়াবিদের কাছে বিশেষ কিছু।

আর সেই গৌরবের অংশীদার হতে একজন খেলোয়াড়কে ধারাবাহিক সাফল্য, পরিশ্রম, নিবেদন ও অপেক্ষার বড় পরীক্ষায় পাস করতে হয়। তবে যুগের পর যুগ ধরে চলে আসা এই ধারা এখন বদলে গেছে মনে করেন স্টিভেন ফিন। ইংল্যান্ডের এই সাবেক ক্রিকেটারের মতে, এখন একজন খেলোয়াড়ের একটি দুর্দান্ত পারফরম্যান্স বা একটি বিশেষ মুহূর্তই তাঁকে দলে ঢোকার সুযোগ এনে দিতে পারে। ইংল্যান্ডের ক্রিকেটে জাতীয় দলে ঢোকার ক্ষেত্রে একটা ভিডিও ক্লিপই যথেষ্ট হয়ে ওঠে।

ইংল্যান্ডের হয়ে ২০১০ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে ৩৬টি টেস্টসহ ১২৬টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন ফিন। ৩৬ বছর বয়সী এই সাবেক পেসার বিবিসিতে লেখা কলামে বলেছেন ইংল্যান্ড দলে জায়গা পেতে তখন কী পরিমাণ দৃঢ় সংকল্প থাকতে হতো, ‘জেমস অ্যান্ডারসন আর স্টুয়ার্ট ব্রডের জায়গা পাকা ছিল। ফলে টিম ব্রেসনান, গ্রাহাম অনিয়নস, ক্রিস ট্রেমলেট, ক্রিস ওকস, আমি এবং আরও কয়েকজন বাকি একটি জায়গার জন্য লড়ছিলাম। এই প্রতিযোগিতা তৈরি করেছিল ক্ষুধা আর সংকল্প।

কারণ, আমি জানতাম বাকি সবাইও ঠিক একই চেষ্টা করছে। একের পর এক ভালো পারফরম্যান্স করা এবং ঘরোয়া ক্রিকেটে সপ্তাহের পর সপ্তাহ নিজের সামর্থ্য দেখিয়ে প্রমাণ করতে হতো যে আপনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চাপ সামলাতে প্রস্তুত।’

স্টিভেন ফিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ