নোয়াখালীতে অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণে পাঁচ শিশু আহত
Published: 3rd, April 2025 GMT
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে সিএনজিচালিত অটোরিকশার সিলিন্ডার বিস্ফোরণে পাঁচ শিশুসহ ছয়জন আহত হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে চৌমুহনী পৌরসভার দরবেশপুর এলাকার মাইজদী টু চৌরাস্তার গ্লোব ফ্যাক্টরির সামনে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, জেলার সদর উপজেলার নোয়ান্নই ইউনিয়নের হাওলাদার বাড়ির আব্দুল বারিক হেকিমের মেয়ে কহিনুর হোসেন (৬৫), চৌমুহনী পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের নাজিরপুর এলাকার আনোয়ারের ছেলে শাহরিয়ার (৯) তার মেয়ে সামিয়া আক্তার (১৪) ও রুহি (১১), একই ওয়ার্ডের ইকবালের ছেলে তাওহিদ (৫) তার মেয়ে শাহনা (১০)।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার দিকে জেলা শহর মাইজদী থেকে একটি যাত্রীবাহী সিএনজিচালিত অটোরিকশা বেগমগঞ্জ চৌরাস্তার দিকে যাচ্ছিল। পথে সিএনজিটি মাইজদী-চৌরাস্তা সড়কের গ্লোব ফ্যাক্টরির সামনে গেলে হঠাৎ অটোরিকশার সিলিন্ডারে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই পাঁচ শিশুসহ ছয়জন দগ্ধ হয়। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। অগ্নিদগ্ধের মধ্যে কোহিনুরের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা.
এ বিষয়ে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান বলেন, বিষয়টি তার জানা নেই। তবে তিনি এ বিষয়ে খোঁজ খবর নেবেন।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে সাবেক অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা
এলইডি বিলবোর্ড স্থাপনকে কেন্দ্র করে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারের প্রায় ২৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে একটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় আসামি করা হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব খান মোহাম্মদ বিলালসহ ছয়জনকে।
আজ মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে মামলার অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংস্থাটির উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন চাকরিচ্যুত সাবেক উপপ্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ইউসুফ আলী সরদার, টিসিএল অপটোইলেকট্রনিকস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আখতার হামিদ খান, বেস্টওয়ানের মালিক মোসা. মমতাজ বেগম, বৈশাখী ট্রেডার্সের মালিক মো. গাফ্ফার ইলাহী ও জি-টেকের মালিক সুলতানা দিল আফরোজা।
দুদকের মামলায় বলা হয়েছে, আসামিরা যোগসাজশ করে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন। বিলবোর্ড স্থাপনের অনুমোদন ও রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে নিয়মকানুন উপেক্ষা করে নির্বাচিত কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়। এতে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়।