Samakal:
2025-09-18@01:31:15 GMT

কাটা হাত দেখে এগিয়ে মিলল ৩ লাশ

Published: 12th, April 2025 GMT

কাটা হাত দেখে এগিয়ে মিলল ৩ লাশ

রাস্তার পাশে ইট-সুরকির স্তূপ থেকে একটি কাটা হাত বের হয়ে ছিল। সেখানে ছড়াচ্ছিল দুর্গন্ধ। হাতটি দেখে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করেন এক পথচারী। এর পর ঘটনাস্থলে গিয়ে ইট-সুরকি সরিয়ে বস্তা ও কাপড় দিয়ে মোড়ানো তিনটি অর্ধগলিত খণ্ডবিখণ্ড লাশ দেখতে পায় পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি এলাকা থেকে লাশগুলো উদ্ধার করা হয়েছে।
নিহত তিনজন একই পরিবারের। তারা হলেন– পোশাককর্মী লামিয়া আক্তার (২২), তাঁর ছেলে আব্দুল্লাহ লাবিব (৪) ও বড় বোন মানসিক ভারসাম্যহীন স্বপ্না আক্তার (৩৫)। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে লামিয়ার স্বামী মো.

ইয়াসিনকে আটক করেছে পুলিশ।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, মিজমিজির পশ্চিমপাড়া পুকুরপাড় এলাকার আখতার হোসেনের বাড়ির পেছনে সড়কের পাশের ইট-সুরকির ভেতরে লাশ তিনটি চাপা দেওয়া ছিল। লামিয়ার মাথা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল। স্বপ্নার দুই পা হাঁটু থেকে এবং দুই হাত ও মাথা কেটে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। দুই বোনের লাশ ছিল একসঙ্গে পেঁচানো, আরেকটি বস্তায় ছিল আব্দুল্লাহর লাশ। শিশুটির শরীর অক্ষত। তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
পুলিশের ধারণা, কয়েক দিন আগে তাদের হত্যার পর লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে সিমেন্টের বস্তা ও কাপড় পেঁচিয়ে ইট-সুরকির নিচে চাপা দিয়ে রাখা হয়। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। 

নিহতের স্বজন জানান, যেখানে লাশ পাওয়া গেছে, সেখান থেকে আনুমানিক ২৫ গজ দূরে একটি ঘর ভাড়া করে পরিবার নিয়ে থাকতেন ইয়াসিন। তাঁর স্ত্রী লামিয়া সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকার একটি পোশাক কারখানার কর্মী। ইয়াসিন এলাকার বাসাবাড়িতে চুরি এবং মাদক সেবন করেন। লামিয়ার কাছে মাঝেমধ্যেই টাকা দাবি করতেন তিনি। কিন্তু লামিয়া যা আয় করতেন, তা সংসার চালাতেই শেষ হয়ে যেত। বেকার ইয়াসিন টাকা চেয়ে না পেয়ে স্ত্রীকে মারধর করতেন। লামিয়ার প্রতিবন্ধী বোন স্বপ্না তাঁর কাছে থাকতেন। স্বজনের অভিযোগ, ইয়াসিন এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। 
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সকাল থেকে ইয়াসিনকে ঘটনাস্থলের আশপাশে ঘুরতে দেখেন এলাকাবাসী। লাশ উদ্ধারের সময়ও তিনি ছিলেন। লামিয়ার বোন মুনমুন ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিচয় শনাক্ত করেন। তখন এলাকাবাসী ইয়াসিনকে ধরে পুলিশে দেন। তার বাবার নাম মো. দুলাল। তাদের পৈতৃক বাড়ি ছিল মিজমিজি পশ্চিমপাড়ায়। তবে বাড়িটি তাঁর বাবা বিক্রি করে দিয়েছেন। এ কারণে ১ এপ্রিল একই এলাকার আখতার হোসেনের বাড়ির একটি কক্ষ ভাড়া নেন ইয়াসিন।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) তারেক আল মেহেদী জানান, হত্যায় জড়িত সন্দেহে ইয়াসিনকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। 
নিহত স্বপ্না ও লামিয়ার খালা শিরিন বেগম বলেন, ‘আমার বোনের মেয়েরা বাবা-মাহারা। লামিয়া প্রেম করে বিয়ে করেছিল। স্বপ্না মানসিক ভারসাম্যহীন। চার দিন তাদের খোঁজ পাচ্ছিলাম না। বাসায় তালা দেওয়া ছিল। আজ (শুক্রবার) এসে দেখি তিনজনের লাশ। লামিয়ার স্বামী বখাটে ও মাদকাসক্ত। তাদের প্রায় সময়ই ঝগড়াঝাঁটি হতো।’ 
মুনমুন জানান, ইয়াসিন ঈদের তিন দিন আগে কারাগার থেকে মুক্তি পান। তিনি মাদকাসক্ত এবং মাদক ব্যবসায় জড়িত। হত্যাকাণ্ডের জন্য ইয়াসিনকে দায়ী করছেন মুনমুন।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহীনুর আলম বলেন, ইয়াসিন ছিঁচকে চোর ও মাদকাসক্ত হিসেবে চিহ্নিত। লামিয়ার কাছে তিনি প্রায়ই টাকাপয়সা চাইতেন। টাকা না দেওয়ায় তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব হয়। এর জেরে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইয়াসিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। হত্যার ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।

নিখোঁজ মাঝির লাশ উদ্ধার
কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি জানান, কর্ণফুলী নদীতে নিখোঁজের পরদিন জাবেদ আহমেদ নামে এক মাঝির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার নদীর বোয়ালখালী হামির চর থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়। জাবেদ কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত শরীফ আলীর ছেলে। বুধবার সন্ধ্যায় জাহাজের সঙ্গে নোঙর করা ইঞ্জিনচালিত কাঠের নৌকা ছুটে গেলে সেটি আটকাতে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে ডুবে যান জাবেদ। 

ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত
বরিশাল ব্যুরো জানায়, নগরে ছুরিকাঘাতে মাসুদুর রহমান নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। তাঁর পরিবারের অভিযোগ, গত বুধবার রাতে প্রেমিকা কৌশলে তাঁকে বাসায় ডেকে নিয়ে ছুরি দিয়ে আঘাত করে। শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তির পর শুক্রবার সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মাসুদুর নগরের নতুন বাজার টেম্পো স্ট্যান্ড এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে। কোতোয়ালি থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, বুধবার রাতে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মাসুদুরের প্রেমিকা ও দুই ভাইকে আটক করে। কেউ অভিযোগ না দেওয়ায় পরদিন তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযাগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ল শ উদ ধ র শ ক রব র এল ক র ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে

বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো যানজট। এ যানজটের কারণে মাত্র ৫ মিনিটের রাস্তা পেরুতে সময় লেগে যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। ফলে প্রতিনিয়ত চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে নারায়ণগঞ্জবাসীকে।

নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক বিভাগ কিংবা সিটি কর্পোরেশন এ যানজট থেকে জেলাবাসীকে পরিত্রাণ দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে দিন যতই বড়ছে ততই বাড়ছে নারায়ণগঞ্জবাসীর দুর্ভোগ।

নারায়ণগঞ্জে এমন কোন সড়ক নাই সেই সড়কে যানজট নাই। মূল সড়ক থেকে শুরু করে অলি-গলি সব জায়গায়ই যানজট আর যানজট। তবে এ যানজটের পেছনে মূল সড়কের যানজটকেই দায়ি করছেন অনেকে।

তারা বলছেন, মূল সড়ক যদি যানজট মুক্ত থাকতো তাহলে এর আশেপাশের সড়কগুলো যানজটের সুষ্টি হতো না। মূল সড়কে তীব্র যানজটের কারণেই এর প্রভাব পড়ছে অন্য সড়কগুলোতেও।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বর্তমানে শহরের চাইতে চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে যানজট ভয়াবহ আকার ধারণে করেছে। এ সড়ক দিয়ে চলাচলের কথা শুনলেই মানুষ আতকে উঠে। কারণ, যানজটের মাত্র পনেরো মিনিটের রাস্তা পাড় হতে সময় লাগে ঘন্টার পর ঘন্টা। 

এ রাস্তায় এ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ীকেও যানজটে আটতে থাকতে দেখা যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। একবার যানজটে আটকা পড়লেই দিন শেষ। কখন বাড়ী কিংবা অফিসে যাবেন তার কোন ঠিক নেই।

অনুসন্ধানে জানাগেছে, এ যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে পঞ্চবটি-মুক্তারপুর ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ। ফ্লাইওভারের কর্মযজ্ঞের ফলে যানবাহনগুলোকে একটু ধীর গতিতে যেতে হয়। ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।

তবে এ যানজটের আরও একটি বড় কারণ চোঁখে পড়ে, আর তা হলো পঞ্চবটি এলাকায় ফ্লাইওভারের নিচে এবং চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কের দু’পাশে ট্রাক ও কভার্ডভ্যানগুলো অবৈধভাবে পাকিং করে রাখা। 

এসব যানবাহনগুলো সড়কের দু’পাশে পার্কিং করে রাখার কারণে মূল সড়ক অনেকটাই সরো হয়ে যায়। ফলে এ সড়ক দিয়ে অন্যসব যানবাহনগুলো ঠিকমত চলাচল করতে পারে না। ফলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।

অথচ, পঞ্চবটির খুব কাছেই রয়েছে ট্রাক ও কভার্ডভ্যান স্ট্যান্ড। যানবাহনের চালকরা ওই স্ট্যান্ডে গাড়ী না রেখে সড়কের পাশে অবৈধভাবে বাঁকাত্যাঁড়া গাড়ীগুলো রাখছেন। এর ফলে যে, ওই সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে এবং যানজটের কবলে পড়ে মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে, এ বিষয়ে যেন তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই। 

তাদের ভাব-নমুনা দেখা মনে হয় যে, তারাই যেন এ সড়কটির মূল মালিক। না পুলিশে তাদের কিছু বলে, না তারা জনগণের কোন কথা শোনে। তারা তাদের ইচ্ছেমত গাড়ীগুলো রেখে যানজটের সৃষ্টি করছেন।

চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে চলাচল করা ভুক্তভোগী পথচারিরা বলছেন, এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করাটা বর্তমানে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এত ভয়াবহ যানজট আমরা কখনোই চোঁখে দেখিনি। পঞ্চবটি ফ্লাইওভারের নিচে যেভাবে ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো রাখা হয় পুরো সড়কটা তারা কিনে নিয়েছে। পুলিশও কিছু বলে না। 

এছাড়া চাষাঢ়া থকে পঞ্চবটি পর্যন্ত পুরো সড়কে দু’পাশেই তারা গাড়ীগুলো রাখছেন। রাস্তাটি পাশে এমনিতেই জায়গা কম, আবার যদি তারা এভাবে গাড়ী রাখেন তাহলে যানজটের সৃষ্টিতো হবেই। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে।

এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের সচেতন মহল বলেন, আসলে নিতাইগঞ্জ এলাকা থেকে ট্রাক স্ট্যান্ডটি সরিয়ে নেয়ার জন্য সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আইভী একটি উদ্যোগ গ্রহণ করে। তিনি শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে পঞ্চবটি এলাকাতে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে একটি ট্রাক স্ট্যান্ড গড়ে তোলেন এবং সেখানে এ স্ট্যান্ডকে স্থানান্তর করেন। কিন্তু কোন লাভ হয়নি। 

এখন তারা কিছু গাড়ী ওই স্ট্যান্ডে রাখে বাকি গাড়ীগুলো সড়ক দখল করে এলোপাথারিভাবে রাখে। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলেও যেন কারো কোন কিছু বলার নেই। কারণ, এ সমস্যা নিয়ে বহুবার ডিসি-এসপির সাথে বসা হয়েছে, আলোচনা হয়েছে কিন্তু সুরাহা হয় নাই। 

তবে, ৫ আগস্টে দেশে একটি বড় পরিবর্তনের পর আশা করছিলাম এবার হয়তো এর একটা সুরাহা হবে। কিন্তু না। সড়ক দখল করে রাখা ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত তেমন কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ফলে মানুষকে বাধ্য হয়েই যানজটের মত দুর্ভোগ দুর্দশাময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে পথ চলতে হচ্ছে।

তারা বলেন, আসলে দেশে শান্তি শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য সেদিন ছাত্র-জনতা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এতবড় একটা পরিবর্তন নিয়ে এসেছিলো। কিন্তু দেশের মানুষ যদি সেই শান্তি শৃঙ্খলা ভোগই করতে না পারে, তাহলে এত প্রাণ দিয়ে কি লাভ হলো? 

আমরা জানিন না, প্রশাসন আসলে কাদেরকে খুশি করাতে চাচ্ছেন? মুষ্টিম কিছু চালকদের জন্য হাজার হাজার মানুষের এ কষ্ট কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি করবো, তারা যেন খুব শীঘ্রই এ সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেয়। নারায়ণগঞ্জবাসীকে যেন কিছুটা স্বস্তি দেয়।

এ বিষয়ে টিআই করিম বলেন, ৫ আগস্টের পর নারায়ণগঞ্জে যানজটের যে ভয়াবহতা সৃষ্টি হয়েছিলো বর্তমানে তা কমে আসছে। আশাকরছি, আগামীতে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। পঞ্চবটি সড়কে ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। এজন্য এ রুটে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

 এমতাবস্তায় যদি কোন চালক রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে গাড়ী পার্কিং করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেবো।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • “শিক্ষার্থীদের উপর হামলা, ইন্ধন থাকতে পারে তৃতীয় পক্ষের”
  • শিক্ষার্থীদের উপর অটো চালকদের হামলা, আহত ২০ (ভিডিও)
  • শিক্ষার্থীদের উপর অটো চালকদের হামলা, আহত ২০
  • ফতুল্লায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযানে কারখানার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
  • সোনারগাঁয়ের সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে সিদ্ধিরগঞ্জ বিএনপির চিঠি
  • নারায়ণগঞ্জে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ গ্রেপ্তার ৩
  • সড়ক দুর্ঘটনায় যুবদল নেতা রিয়াদের দুই মেয়ে গুরুতর আহত : দোয়া প্রার্থনা 
  • আড়াইহাজারের সেপটি ট্যাংকির ঝুঁকি ও করণীয় নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
  • বন্দর প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত
  • ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে