টাঙ্গাইলের বাসাইলে নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ফয়সাল মিয়া নামের এক জনকে আটক করে পুলিশে দেয় স্থানীয় জনতা। পরে ভুক্তভোগী মামলা করলে সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) রাতে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জালাল উদ্দিন। এর আগে, দুপুরে ফয়সালকে কারাগারে পাঠানো হয়।

অভিযুক্ত ফয়সাল মিয়া জেলার মির্জাপুর উপজেলার আব্দুল কাদের মিয়ার ছেলে। ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী একটি বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

আরো পড়ুন:

কুয়েটের সাবেক ভিসি-প্রোভিসিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

গণঅভ্যুত্থানে হত্যা: ফেনী পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর গ্রেপ্তার

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, প্রায় পাঁচ মাস আগে ওই শিক্ষার্থীর সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পরিচয় হয় ফয়সালের। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে গত সোমবার বিকেলে ওই ছাত্রীকে বেড়ানোর কথা বলে মোটরসাইকেলযোগে বাসাইল পূর্ব-মধ্যপাড়া এলাকার একটির মাদ্রাসার পেছনে নিয়ে যান ফয়সাল। পরে সেখানে একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ করেন। এসময় স্থানীয়রা বিষয়টি টের পেয়ে ফয়সাল মিয়াকে আটকে রেখে মারধর করে। পরে অভিযুক্তকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন তারা। এ ঘটনায় মঙ্গলবার বিকেলে ভুক্তভোগী বাদী হয়ে ফয়সালের বিরুদ্ধে বাসাইল থানায় মামলা করেন। বুধবার সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে অভিযুক্তকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জালাল উদ্দিন বলেন, ‘‘স্থানীয়রা অভিযুক্তকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। পরে অভিযুক্তকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’’

ঢাকা/কাওছার/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফয়স ল

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ