যুক্তরাষ্ট্রের নেব্রাস্কায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
Published: 20th, April 2025 GMT
যুক্তরাষ্ট্রের নেব্রাস্কায় একটি ছোট বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে বিমানে থাকা তিনজনের সবাই নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় নেব্রাস্কার ডজ কাউন্টির ফ্রেমন্ট শহরের দক্ষিণে প্লেট নদীর পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। খবর নিউইয়র্ক টাইমসের
ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অনুসারে, বিমানটি সেসনা ১৮০ মডেলের।
ডজ কাউন্টি শেরিফের কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানায়, বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর তিনজন ব্যক্তিকে মৃত উদ্ধার করা হয়।
এর আগে নিউইয়র্কে একটি পর্যটন হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা হয়। এছাড়া ফ্লোরিডায় একটি ছোট বিমান বিধ্বস্ত হয়। এছাড়া চলতি বছরের শুরুর দিকে রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির পোটোম্যাক নদীর ওপর একটি সামরিক হেলিকপ্টার ও বাণিজ্যিক বিমানের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তাতে অন্তত ৬৭ জন নিহত হয়।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: য ক তর ষ ট র ব ম ন ব ধ বস ত ন হত
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক এক কাউন্সিলরের মৃত্যু হয়েছে। পরিবার বলছে, পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে তিনি মারা যান। তবে পুলিশ বলছে, তারা অন্য কাজে এলাকায় গিয়েছিল, ওই কাউন্সিলরকে ধরতে যায়নি। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে নগরের দাসপুকুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া ওই কাউন্সিলরের নাম কামাল হোসেন (৫৫)। তিনি নগরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এবং দাসপুকুর এলাকার বাসিন্দা। একসময় বিএনপির রাজনীতি করতেন। পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। তবে দলে তাঁর কোনো পদ–পদবি ছিল না।
গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কামাল হোসেনের নামে চারটি মামলা হয়। তিনি এলাকায় থাকলেও গা ঢাকা দিয়ে থাকতেন। পরিবারের ধারণা, মামলা থাকায় পুলিশ দেখে ভয় পেয়ে কিংবা হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
কামালের ছেলে সোহান শাকিল প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাতে আমাদের এলাকায় পুলিশ এসেছিল। পুলিশ দেখে আমার বাবা তবজুল হক নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে ঢুকে সিঁড়ি দিয়ে ছাদে উঠতে যান। তখন সিঁড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সেখানেই মারা যান।’
নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা আছে। তিনি আত্মগোপনে থাকতেন। শুনেছি রাতে তিনি মারা গেছেন।’
ওসি বলেন, রাতে দাসপুকুর এলাকায় পুলিশ গিয়েছিল। তবে কামালকে ধরতে যায়নি। পুলিশ গিয়েছিল অন্য কাজে। কিন্তু পুলিশ দেখে পালাচ্ছিলেন কামাল হোসেন। তখন হৃদ্রোগে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। লাশ পরিবারের কাছেই আছে। তারা দাফনের ব্যবস্থা করছে।