কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি থানার ডাকাতি মামলার আসামি আন্ত: জেলা ডাকাত দলের সদস্য সাগর (৩০) ও ফয়সাল (৩৭) কে গ্রেপ্তার করেছে বন্দর থানা পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- বন্দর উপজেলার ধামগড় ইউনিয়নের মালামত এলাকার আবুল হোসেন মিয়ার ছেলে ডাকাত সদস্য সাগর  ও বন্দর থানার ২৬ নং ওয়ার্ডের রামনগর এলাকার আনোয়ার হোসেন মিয়ার ছেলে অপর ডাকাত ফয়সাল আহম্মেদ। 

গ্রেপ্তারকৃতদের শুক্রবার (২ মে)  দুপুরে সংশ্লিষ্ট থানায় সোর্পদ করেছে বন্দর থানা পুলিশ । যার মামলা নং-৩০(৪)২৫ তাং- ২৫-৪-২৫ইং। এর আগে গত বৃহস্পতিবার (১ লা মে) রাতে বন্দর থানার রামনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বন্দর থানা সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত দলের সদস্যরা দীর্ঘ দিন ধরে বন্দরসহ বিভিন্ন জেলায় ডাকাতি করে আসছিল।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রামনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে উল্লেখিত ২ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করে দাউদকান্দি থানায় সোর্পদ করা হয়।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

সাতক্ষীরা সীমান্তে ১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হাকিমপুর সীমান্ত থেকে আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে সাতক্ষীরার তলুইগাছা সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদের ফিরিয়ে আনা হয়। 

আরো পড়ুন:

কক্সবাজারে ৮০ শতাংশ মাদক আসে সাগরপথে: বিজিবি 

অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে তথ্য সহায়তার আহ্বান বিজিবির

ফিরিয়ে আনা বাংলাদেশিদের মধ্যে আটজন নারী, দুইজন পুরুষ ও পাঁচজন শিশু। তারা সাতক্ষীরা সদর, শ্যামনগর ও আশাশুনি উপজেলার বাসিন্দা। তাদের রাতে সাতক্ষীরা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। 

বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার হাকিমপুর সীমান্ত পার হওয়ার সময় বাংলাদেশি নাগরিকরা বিএসএফের কাছে আটক হন। তাদের মধ্যে রয়েছেন- সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার ভেটখালী গ্রামের মো. শাহীন সানা, তার স্ত্রী নিলুফা ও কন্যা শাহিনা সুলতানা, একই উপজেলার নওয়াবেকি গ্রামের মিস সুরাইয়া ইয়াসমিন, মোছা. রাবিয়া বেগম, বড়কুপট গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম, লিপিকা খাতুন, নাজমা খাতুন, জিম তরফদার, বয়ারসিং গ্রামের মোছা. ফারহানা আক্তার ও তার ছেলে ফারহান ঢালী, উত্তর আটুলিয়া গ্রামের সেমিনা খাতুন, আশাশুনি উপজেলার হিজলিয়া গ্রামের রাবিয়া খাতুন ও রিয়াদ হাসান এবং সদর উপজেলার পায়রাডাঙ্গা গ্রামের ফুলমতি খাতুন।

সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শামিনুল হক বলেন, “ভারতের হাকিমপুর সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকরা বিএসএফের হাতে আটক হন। পরবর্তীতে বিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার বিকাশ কুমার সাতক্ষীরার তলুইগাছা কোম্পানি কমান্ডার আবুল কাশেমের নিকট পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এসব বাংলাদেশিদের হন্তান্তর করেন।”

তিনি আরো বলেন, “বিজিবি ফেরত আনা নারী-পুরুষ ও শিশুদের সাতক্ষীরা থানায় হন্তান্তর করেছে। পরিচয় যাচাই শেষে তাদের পরিবারের কাছে হন্তান্তর করা হবে।”

ঢাকা/শাহীন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সাতক্ষীরা সীমান্তে ১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর