বাংলাদেশের সমাজ তীক্ষ্ণভাবে রাজনৈতিক বিশ্বাসে বিভাজিত হলেও রাজনীতিবিদদের সঙ্গে জনতার সম্পর্কটা সমানভাবে বিচ্ছিন্ন। বিশেষ করে ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে এই বিচ্ছিন্নতা প্রবলভাবে দৃশ্যমান। কেননা ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও জনতার মধ্যে এসে কংক্রিটের শক্ত দেয়াল তৈরি করে গোষ্ঠীতন্ত্র। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের আমল থেকে আমাদের অর্থনীতি যেমন মধ্যস্বত্বনির্ভর, এখানকার রাজনীতিও গোষ্ঠীস্বার্থনির্ভর।

রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচি, বক্তব্য-বিবৃতিকে আমরা রাজনীতি বলে চিনি ও জানি। কিন্তু সরকারের নীতিনির্ধারণে নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা কোন গোষ্ঠীগুলোর হাতে থাকছে, সেটাও রাজনীতির বড় প্রশ্ন।

দু–একটি ব্যতিক্রম ছাড়া আমাদের এখানে কাউকে ক্ষমতা থেকে সরানোর একমাত্র পথ রাজপথে শক্তির প্রদর্শন। আবার বিরোধী অবস্থান থেকে সরকারে বসলেই সবার ভাষা ও ভঙ্গি নাটকীয়ভাবে বদলে যায়। জনতার ভাষার জায়গাটায় চলে আসে গোষ্ঠীতন্ত্রের ভাষা।

জনতার আকাঙ্ক্ষা, প্রভাবশালী গোষ্ঠীগুলোর চাওয়ার সঙ্গে রাজনীতিবিদদের প্রত্যাশা ও কর্মসূচি যখন একবিন্দুতে এসে মেলে, তখনই রাজনীতিতে বড় কোনো পরিবর্তনের শর্ত তৈরি হয়। যেমনটা আমরা দেখেছি চব্বিশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময়।

বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর চাওয়ার সঙ্গে জনতার আকাঙ্ক্ষার মিল থাকলেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিএনপির কর্মসূচিগুলোতে দলীয় সমর্থকগোষ্ঠীর বাইরে সাধারণ মানুষ নামেনি। এর কারণ হলো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জনগণের বিচ্ছিন্নতা ও অবিশ্বাসের সম্পর্ক। ক্ষমতায় গেলে কোনো দলই গোষ্ঠী নিরপেক্ষতার ঊর্ধ্বে উঠে জনতার সরকার হয়ে উঠতে পারেনি।

চব্বিশের গণ–অভ্যুত্থান সেই পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্তটা ভেঙে ফেলার সম্ভাবনা নিয়ে এসেছিল। অভ্যুত্থানের সবচেয়ে বড় শক্তি ছিল একমাত্র আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী ছাড়া সবাই রাস্তায় নেমে এসেছিলেন। এমনকি ঐতিহ্যগতভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন, এমন মা–বাবার সন্তানেরাও নির্বিচার হত্যার প্রতিবাদে, হাসিনা সরকারের পতনের দাবি জানিয়ে রাস্তায় নেমেছিলেন। সেখানে নারী-পুরুষ, ছোট-বড়, বাঙালি-বাংলাদেশি-আদিবাসীর মধ্যে কোনো বিভাজন ছিল না। সবখানেই অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষার কথা জোরেশোরে বলা হয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার জন-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নকে নিজেদের দায়িত্ব হিসেবে নিয়েছিল।

১৯৭১ ও ১৯৯০—দুবার বড় পরিবর্তনের সুযোগের মুখোমুখি হয়েছিল এ ভূখণ্ডের মানুষ। কিন্তু দুবারই আমরা নিদারুণভাবে ব্যর্থ হয়েছি। একবার মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিগুলোর দ্বন্দ্ব ও রক্তক্ষয়ী সংঘাত, আরেকবার অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তিগুলোর অনৈক্য, সেই ব্যর্থতাকে ডেকে এনেছিল। চব্বিশের গণ–অভ্যুত্থানে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হবে কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রথম ভাষণে আমরা সেই বাস্তবতারই প্রতিধ্বনি শুনতে পেয়েছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ‘গণরোষের মুখে ফ্যাসিবাদী সরকারপ্রধান দেশ ত্যাগ করার পর আমরা এমন একটি দেশ গড়তে চাই, যেখানে প্রতিটি নাগরিকের মানবাধিকার থাকবে পুরোপুরি সুরক্ষিত। আমাদের লক্ষ্য একটিই—উদার, গণতান্ত্রিক, বৈষম্যহীন, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। আমরা এক পরিবার।আমাদের এক লক্ষ্য। কোনো ভেদাভেদ যেন আমাদের স্বপ্নকে ব্যাহত করতে না পারে, সে জন্য আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’

এ বক্তব্য সবাইকেই সমানভাবে আশাবাদী করেছিল।

কিন্তু ছাত্র-জনতার রক্তের দাগ শুকাতে না শুকাতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অভ্যুত্থানের ওপর মালিকানা প্রতিষ্ঠার হিড়িক পড়ে গেল। অভ্যুত্থানকে জাতীয় ঐক্য ও সংহতি হিসেবে না দেখে দলীয় অবদান ও হিস্যা হিসেবে দেখা শুরু হলো। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান, সংস্থা, আদালতের কেন্দ্রীয় পদগুলোতে যোগ্যতা, মেধার বদলে রাজনৈতিক বিবেচনায় ভাগাভাগি করে নিয়োগ দেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মূলত ডানপন্থীদের জায়গা করে দেওয়া হলো।

অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রচলিত অর্থে রাজনৈতিক সরকার বলা যাবে না। কিন্তু যত দিন গড়াচ্ছে, ততই সরকারের কর্মকাণ্ডে গোষ্ঠীস্বার্থের প্রশ্নটি সামনে আসছে। প্রশ্ন উঠছে, সরকারের আচরণ কোথাও কি ঠান্ডা, কোথাও কি গরম? কেননা শুরু থেকেই কোনো কোনো গোষ্ঠী নির্বিঘ্নে মাজার ভাঙচুর, ওরস বন্ধ, মেলা বন্ধ, গাছ কাটা, অগ্নিসংযোগ, বাড়ি ঘেরাও করে আটক থেকে শুরু করে এমন কোনো মব সহিংসতা নেই যে তা করেনি। বিবৃতি দেওয়া ছাড়া এগুলো বন্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।

এই আশকারা শেষ পর্যন্ত জনপরিসরে নারীর চলাফেরা ও পোশাকের ওপর মোরাল পুলিশিংয়ে রূপ নিল। সব মিলিয়ে এটা এমন এক মবক্রেসি তৈরি হলো, যার জের আরও অনেক দিন বাংলাদেশের সমাজকে টানতে হবে।

সরকারের ঠান্ডা ও গরম আচরণের দৃষ্টান্ত আমরা সর্বসম্প্রতিও দেখা গেল। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপি ও ইসলামি দলগুলোর ‘মার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচিতে সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ঠান্ডা পানির ধারা বর্ষণ করা হলো। এটা সত্য যে রাষ্ট্র ও সরকার এমন মানবিক হবে বলেই নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও ১ হাজার ৪০০ মানুষ জীবন দিয়েছেন। তাঁদের বেশির ভাগ শিশু ও তরুণ। জীবনের বাস্তবতাকে দেখার আগেই তাঁদের জীবন থেমে গেছে। আর কয়েক হাজার মানুষ অঙ্গ হারিয়েছেন, চোখ হারিয়েছেন, তাঁদের জন্যও দুর্বিষহ এক জীবনবাস্তবতা।

বিপরীতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কর্মসূচিতে লাঠিপেটা থেকে শুরু করে জলকামান, কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করা হলো। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা সরকারের এই বিপরীতমুখী আচরণকে চ্যালেঞ্জ করেছেন। সেই ভিডিও ব্যাপকভাবে ছড়িয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের যাত্রার একেবারে শুরু থেকেই এই দ্বিমুখী আচরণ দেখা যাচ্ছে। কারও কারও ক্ষেত্রে গরম, কারও কারও ক্ষেত্রে ঠান্ডা—এই দ্বিমুখী আচরণের কারণেই প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে, এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলামসহ ইসলামপন্থীদের একটা অংশের প্রতি সরকারের আশীর্বাদ রয়েছে কি না।

দায়িত্ব নেওয়ার ৯ মাস পর এসে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাজনৈতিকভাবে সংকটজনক মুহূর্ত পার করতে হচ্ছে। এ সংকটের সূচনাবিন্দুটা হতে পারে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি নিয়ে এনসিপির কর্মসূচি। কয়েকটি ধর্মভিত্তিক দলও একই দাবি নিয়ে মাঠে নামে। একপর্যায়ে সরকার নির্বাহী আদেশে অনলাইন ও অফলাইনে আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ডে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা দেয়। বিএনপি কর্মসূচিতে না নামলেও সরকারের পদক্ষেপকে স্বাগত জানায়।

নির্বাচন কমিশন বিএনপির প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে, এমন আওয়াজ তুলে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবিতে এনসিপি কর্মসূচি পালন করে।.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র জন ত ক সরক র র দলগ ল র আম দ র আওয় ম ক ষমত জনত র এনস প ইসল ম ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

বৃষ্টিতে গলে পড়ছে ভবনের ইট

টোকা দিলে খসে পড়ছে পলেস্তারা। কাঁচা ইটের গাঁথুনি দেওয়ায় বৃষ্টির পানিতে গলে পড়ছে। দেয়ালের উচ্চতা ১০ ফুট দেওয়ার কথা; কিন্তু দেওয়া হয়েছে সাড়ে ৯ ফুট। অনিয়ম ধরিয়ে দিলেই অশালীন আচরণ করেন ঠিকাদার আবু জাফর তালুকদার। 
অনিয়মের এ অভিযোগ করেন পটুয়াখালীর বাউফলের দাসপাড়ার মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান মৃধা ও পৌরশহরের শেরেবাংলা সড়কের মৃত আব্দুল মন্নান সিকদারের ছেলে মো. রিয়াজ সর্দার। বীর নিবাসের সুফলভোগীদের পক্ষে গত ২৪ মার্চ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর এ অভিযোগ করেন তারা।
অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ইউএনও সরেজমিন নির্মাণাধীন বীর নিবাস পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বেশ কিছু অনিয়মের প্রমাণ পান। এর মধ্যে রয়েছে প্রকল্পের অনুমোদিত প্রাক্কলন ব্যয়ে স্বচ্ছতার অভাব, নকশা পরিবর্তন ও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার। এরপর ২৩ এপ্রিল অনিয়মের বিষয়ে তিন কার্যদিবসের মধ্যে ঠিকাদারকে জবাব দিতে বলা হয়। ঠিকাদার নোটিশের জবাব না দিয়ে কাজ বন্ধ করে ফেলে রেখেছেন। এতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারগুলোকে। 
তালুকদার এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী আবু জাফর বলেন, দরপত্র অনুযায়ী কাজ করছি। এরপরও অভিযোগ করা হচ্ছে। নোটিশের জবাব কেন দেননি– প্রশ্ন করলে উত্তর না দিয়ে এড়িয়ে যান। 
প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের থাকার জন্য ২ কোটি ৭৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ১৫টি বাড়ি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কাজটি পায় মেসার্স তালুকদার এন্টারপ্রাইজ। কাজ শুরু হয় ২০২৫ সালের ২৫ মার্চ। মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ৩০ জুন। কাজের অগ্রগতি মাত্র ৪৫ ভাগ। 
দরপত্র অনুযায়ী বীর নিবাসটি দৈর্ঘে ৩২ ফুট এবং প্রস্থে ২৪ ফুট হওয়ার কথা। ৪ ফুট ১২ ইঞ্চি ভিটির ওপর ১০ ফুট উঁচু করে ইটের দেয়ালের ওপর রড দিয়ে ছাদ ঢালাই দেওয়া হবে। প্রতিটি ঘরের জন্য ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। বরাদ্দ পেয়ে ঠিকাদার আবু জাফর প্রথমেই পৌর শহরের মুক্তিযোদ্ধা মৃত আবদুল মান্নান সর্দার ও দাসপাড়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান মৃধার বাড়িতে কাজ শুরু করেন। এর আগে মালপত্র পরিবহন বাবদ ১০ হাজার টাকা করে নেন। টাকা দেওয়ার পর তাদের পুরোনো টিনের ঘর ভেঙে ইটের গাঁথুনি দেওয়া শুরু করেন। ছয় বস্তা বালুতে এক বস্তা সিমেন্ট দেন। ব্যবহার করেন দুই নম্বর ইট। বালুর মানও ছিল খুবই খারাপ। এভাবে কাজ করায় গাঁথুনি ঠিকমতো হয়নি। বৃষ্টি হলেও ইট গলে হলুদ পানি বের হচ্ছে। অনিয়মে বাধা দিলে ক্ষিপ্ত হয়ে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান রিয়াজ সর্দারের সঙ্গে ঠিকাদার অশালীন আচরণ করেন। একপর্যায়ে কাজ বন্ধেরও হুমকি দেন।
মো. রিয়াজ জানান, কাজ শুরুর আগে ঠিকাদার ট্রলি ভাড়া বাবদ ১০ হাজার টাকা নেন। এরপরও নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করছেন। আক্ষেপ করে তিনি বলেন, সরকার ঘর দিয়েছে। কিন্তু সেই ঘরে শান্তিতে থাকতে পারব কিনা জানি না। সব মালপত্র নিম্নমানের। জানানোর পর ঠিকাদার আজেবাজে কথা কয়। কাজ ফেলে চলে যাবে বলে হুমকি দেয়।
দাসপাড়ার মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান মৃধা বলেন, তাদের জন্য বরাদ্দ ওই ঘরের নির্মাণকাজে নিম্নমানের ইট, বালুসহ অন্যান্য নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে। বুঝতে পেরে তিনবার ইট পরিবর্তন করেও ঠিক করতে পারিনি। দেয়াল থেকে ভিটির উচ্চতা কম। ঢালাইয়ের রড কত মিলি দেওয়া হয়েছে, ফোনে ঠিকাদারকে জিজ্ঞাসা করলে ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, ‘আপনার পাওয়ার দেহি বাড়ছে, বেশি ট্যাং ট্যাং করেন’– এই বলে ফোন কেটে দেন। 
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা মস্তফা মৃদুল মুরাদ জানান, কাজের মান নিম্নমানের হওয়ায় তার কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। 
মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন প্রকল্পের পটুয়াখালী জেলার দায়িত্বে থাকা উপপ্রকৌশলী আবদুর রহমান বলেন, অভিযোগ পেয়ে কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। 
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন, অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ঠিকাদারকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বনে শুটিংয়ে জয়ার প্রশ্ন
  • বৃষ্টিতে গলে পড়ছে ভবনের ইট
  • মনের ক্ষত সারাতে এসব কাজ করতে পারেন
  • সাম্য হত্যায় ডিএমপির ব্যাখ্যা বিভ্রান্তিকর: ছাত্রদল
  • কুড়িগ্রাম সীমান্তে ফের ভারতীয় ড্রোন, আতঙ্কে এলাকাবাসী
  • শীর্ষ মার্কিন কূটনীতিককে তিরস্কার করল কিউবা