2025-06-19@19:00:33 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«ফলম ল»:

    মিয়াজাকি, কিং অব ব্রুনাই, চাকাপাতসহ ৫০টির বেশি জাতের আম, জামরুল, করমচা, ডেউয়া, কাঁঠাল, খেজুর, কদবেল, বাতাবি লেবু, তরমুজ, নারকেলসহ নানা জাতের দেশি-বিদেশি ফলের প্রদর্শনী চলছে নওগাঁয়। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় চত্বরে আজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া ফলমেলা শেষ হবে আগামী শনিবার। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত মেলা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।আজ সকাল ১০টার দিকে বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নওগাঁ জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ। এ সময় অন্যদের মধ্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইবনুল আবেদিন উপস্থিত ছিলেন।জাতীয় ফলমেলার এবারের প্রতিপাদ্য বিষয়—‘দেশি ফল বেশি খাই, আসুন ফলের গাছ লাগাই’। তিন দিনের এই ফলমেলায় প্রদর্শিত হচ্ছে...
    কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ দিয়ে টেকনাফের দিকে যাতায়াতের সময় রাস্তার পাশে দেখা যায় রাশি রাশি কলার ছড়ি। গাড়ি থামিয়ে বাজার থেকে কলা কেনেন পর্যটকেরা। উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়নের রূপপতী গ্রামের টেকব্রিজ এলাকায় সকাল ৭টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত চলে পাকা কলা বেচাবিক্রি।গত রোববার সকালে কলার বাজারে নেমে দেখা গেল, বাঁশের সঙ্গে রশি দিয়ে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে ৪০-৪৫টি পাকা কলার ছড়া। প্রতিটি ছড়াতে ৫০ থেকে ১২০টি কলা আছে। প্রতিটি কলা বিক্রি হচ্ছে পাঁচ টাকায়। পাহাড়ে চাকমা সম্প্রদায়ের চাষিদের কলার বাগান রয়েছে। স্থানীয় কয়েকজন ব্যবসায়ী সেখান থেকে গাছে পাকা ফলমূল কিনে মেরিন ড্রাইভের বাজারে বিক্রি করেন। পর্যটকেরা পাকা কলা কিনে বাজারেই খেয়ে নেন, কেউ কেউ কলার ছড়া কিনে নিয়ে রওনা হন গন্তব্যে।ঢাকার ধানমন্ডির ঠিকাদার সালাহ উদ্দিন (৪৮) বাজার থেকে ২১৫ টাকায় কিনেছেন একটি কলার...
    ২ / ৮ট্রাক থেকে নামানো হচ্ছে আম
    অনেক বছর ধরে যাব যাব করেও যাওয়া হয়নি। আসলে অপেক্ষা করছিলাম পদ্মা সেতুর জন্য। শেষ পর্যন্ত যাওয়া হলো গত ২ এপ্রিল। আমরা উত্তরার বাসা থেকে রওনা করলাম সকাল ৮টা ২০ মিনিটে। গাড়িতে আমার পরিবার, সঙ্গে মা। যাচ্ছি শরীয়তপুর সদর উপজেলার বুড়িরহাটের মুন্সিবাড়ি। আমার ছোট বোনের শ্বশুরবাড়ি।রাস্তাঘাটে লোকজন তেমন নেই। চারপাশে মুগ্ধ করার মতো পরিবেশ। আমরা যাচ্ছি আর গল্প করছি। ইচ্ছা হলে ছবি তুলছি। ভিডিও করছি।১১টা ১০–এ আমরা মুন্সিবাড়ির গেটে পৌঁছে গেলাম। মস্ত বড় গেট পার হয়ে আমাদের গাড়ি বাড়ির ভেতরে চলে গেল। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল আমার ছোট বোনের জামাই রাজু, ভাগনে মাহিদ, আরও কেউ কেউ। বাড়ির গেট খুললেই চোখে পড়ল কাঠের একটা পুরোনো দোতলা কাছারিঘর।পাকিস্তান আমলে আমার বোনের দাদাশ্বশুর ছিলেন এখানকার চেয়ারম্যান। তখন চেয়ারম্যানকে বলা হতো প্রেসিডেন্ট। তিনি এই ঘরে...
    ওজন কমানোই এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। সেই চ্যালেঞ্জ জয় করে ওজন যদিও–বা কিছুটা কমে, ভুঁড়িটা যেন কমতেই চায় না! আপনি হয়তো খাওয়া কমিয়েছেন, ব্যায়ামও করছেন রোজ। তবু ভুঁড়ি কমছে না। এ রকম কেন হয়? পেটের মেদ কমাতে হলে আপনাকে সত্যিকার অর্থে এক স্বাস্থ্যকর জীবনধারার চর্চা করতে হবে। কী খাবেন, কী খাবেন না, সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। কেবল পরিমাণে কম খাওয়াই সমাধান নয়। অল্প খাবারেও অনেক বেশি ক্যালরি থাকতে পারে। তা ছাড়া কোন ধরনের ব্যায়াম করলে পেটের মেদ কমবে, তা–ও জানা থাকতে হবে। জীবনধারার অন্যান্য দিকও ঠিক রাখতে হবে। এমনটাই বলছিলেন স্কয়ার হাসপাতাল লিমিটেডের মেডিসিন বিভাগের অ্যাসোসিয়েট কনসালট্যান্ট ডা. তাসনোভা মাহিন। খাবার তেল-চর্বি, মিষ্টি ও শর্করাজাতীয় খাবার কম খেতে হবে, এ তো সবারই জানা। তবে আধুনিক শহুরে জীবনধারায় অনেকেই প্রক্রিয়াজাত...
    পবিত্র রমজান মাসে আমাদের খাদ্যাভ্যাসে বড় পরিবর্তন ঘটে। শরীর ক্রমেই এ পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয়। এরপর আসে ঈদ। ঈদের দুই–তিন দিন খাবারের বেলায় বেশি বিধিনিষেধ মানা হয় না। এত কিছুর পর এবার স্বাভাবিক লাইফস্টাইলে ফিরে আসার সময় হয়েছে। শরীরকে আবার রোজকার আদর্শ খাদ্যাভ্যাসে খাপ খাইয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। রোজা শেষে নিয়মিত খাবারের ধরনে ফেরার সময় হজমে অস্বস্তি ও বিপাকীয় ভারসাম্যহীনতা দেখা দিতে পারে। এমনকি শরীরের ওজনও বাড়তে পারে। লক্ষ রাখুনপুষ্টিকর ও সহজপাচ্য খাবার দিয়ে শুরু করুন। গরম পড়েছে, তাই ভারী খাবার কমিয়ে দিন। বাড়তি খাওয়া এড়ানোর চেষ্টা করুন।ভারী ব্যায়াম শুরু করার আগে হাঁটার মতো হালকা ব্যায়াম দিয়ে শুরু করুন।ফল, শাকসবজি ও শস্যের মতো খাবারগুলো অগ্রাধিকার দিন। শর্করা, আমিষ, ভালো চর্বি ও ভিটামিন–মিনারেলসমৃদ্ধ সুষম খাবারে অভ্যস্ত হোন। খাদ্যতালিকায় রাখুনভিটামিন, খনিজ ও...
    নিপাহ ভাইরাস একটি জুনোটিক ডিজিজ, যা প্রাণীর দেহ থেকে মানবশরীরে সংক্রমিত হয়। গত ২৪ বছরে দেশে ৩৪৩ জন নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে, যার মধ্যে ২৫৫ জন মারা গেছেন; যা মোট আক্রান্তের ৭১ শতাংশ। এর মধ্যে ৬২ শতাংশ পুরুষ, আর ৩৮ শতাংশ নারী। ৮৮ জন বেঁচে থাকলেও বিভিন্ন জটিলতায় ভুগেছেন। সবচেয়ে বেশি ৭১ জন শনাক্ত হয় ফরিদপুরে। এরপর রয়েছে রাজবাড়ীতে ৩৫, নওগাঁয় ৩২, লালমনিরহাটে ২৪, মানিকগঞ্জে ১৭, রংপুরে ১৬, মেহেরপুরে ১৩ জন। দেশের ৩৪টি জেলায় এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হয়েছে। তাই বর্তমানে বাংলাদেশকে এ রোগের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নিপাহ একটি জুনোটিক ভাইরাস, অর্থাৎ প্রাণীর মাধ্যমে মানবদেহে আসে। প্রাণীর দ্বারা দূষিত খাবার বা আক্রান্ত ব্যক্তি থেকেও ভাইরাসটি ছড়াতে পারে। আক্রান্ত মায়ের বুকের দুধ পান করলে...
۱