রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে ৫ম  দিনের মতো অনশনরত শিক্ষার্থীদের শারীরিক অবস্থার অবনতি নিয়ে কথা বলেছেন সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. রাসেল।

রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি)  দুপুর ১টায় সংবাদ সম্মেলনে তিনি অনশনরত ৩ শিক্ষার্থীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানান৷

তিনি বলেন, “অনশনের কারণে ডিহাইড্রেশন অবস্থায় কিডনি তার স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে পারছে না৷ অনশনে থাকা ৩ শিক্ষার্থীর অবস্থা আশঙ্কিজনক। যাদের প্রসাব তৈরি হচ্ছে না। তিনজনের মধ্যে একজনের প্রবাস হচ্ছে না। কিডনি প্রসাব তৈরি করার জন্য যে প্রক্রিয়া থাকে, তা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।”

অনশনরত এ ৩ জন শিক্ষার্থী হলেন, বাংলা বিভাগের রানা আহমেদ (২০২০-২১), মার্কেটিং বিভাগের রাশেদুল ইসলাম রাশেদ (২০২০-২১) ও গণিত বিভাগের রায়হান (২০২০-২১)।

গত ২৯ জানুয়ারি (বুধবার) সন্ধ্যায় ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকের সামনে শিক্ষার্থীরা এই অনশন কর্মসূচি শুরু করে।

অনশনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন, কলেজের বাংলা বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের বেলাল আহমেদ ও ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের রানা আহমেদ, গণিত বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের আমিমুল ইসলাম, মার্কেটিং বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাশেদুল ইসলাম রাশেদ, অর্থনীতি বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের ইউসুফ আলী।

ঢাকা/হাফছা/টিপু

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অবস থ

এছাড়াও পড়ুন:

ভারতীয় উড়োজাহাজের ভয়াবহ ১০টি দুর্ঘটনা

কোঝিকোড় দুর্ঘটনা (২০২০)

২০২০ সালের ৭ আগস্ট এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের একটি ফ্লাইট কেরালার কোঝিকোড় বিমানবন্দরে অবতরণের সময় বৃষ্টিভেজা রানওয়েতে ছিটকে পড়ে এবং দুই ভাগ হয়ে যায়। এতে ২০জন নিহত হন, আহত হন বহু যাত্রী। খারাপ আবহাওয়া, কম দৃশ্যমানতা এবং টেবলটপ রানওয়ে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ছিল।

ম্যাঙ্গালুরু দুর্ঘটনা (২০১০)

২০১০ সালের ২২ মে দুবাই থেকে আসা এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের ফ্লাইট ৮১২ ম্যাঙ্গালুরুতে অবতরণের সময় রানওয়ে ছাড়িয়ে একটি খাদে পড়ে যায়। বিমানে থাকা ১৬৬ জনের মধ্যে ১৫৮ জন নিহত হন। রানওয়েটি ‘টেবলটপ’ হওয়ায় দুর্ঘটনার মাত্রা ভয়াবহ হয়। টেবলটপ রানওয়ে হলো এমন একটি বিমানবন্দর রানওয়ে, যা একটি পাহাড় বা উঁচু মালভূমির ওপর অবস্থিত এবং চারপাশে গভীর খাদ বা ঢাল থাকে।

পাটনা দুর্ঘটনা (২০০০)

২০০০ সালের ১৭ জুলাই কলকাতা থেকে দিল্লিগামী অ্যালায়েন্স এয়ারের একটি ফ্লাইট পাটনার একটি আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয়। এতে বিমানের ৫৫ যাত্রী ও ভূমিতে থাকা ৫ জনসহ মোট ৬০ জন নিহত হন। অবতরণের সময় পাইলট নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলার কারণেই দুর্ঘটনাটি ঘটে।

উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় আহত একজনকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ১২ জুন, ভারত

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ডাকসু নির্বাচন কমিশন ও তফসিল ঘোষণা দাবিতে প্রশাসনকে ‘সালাম’
  • সরকারি হিসাবের চেয়ে করোনায় মৃত্যু ছিল বেশি
  • বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে নারী
  • সাহেবগঞ্জ এলাকায় ইপিজেড নির্মাণের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গণ–অনশন
  • কুষ্টিয়ায় করোনা শনাক্তের পিসিআর ল্যাবে চুরি, খোয়া গেছে ৪০ লাখ টাকার যন্ত্রাংশ
  • কুষ্টিয়ার একমাত্র পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি
  • তিন চ্যাম্পিয়ন দলসহ যেসব তারকাকে দেখা যাবে না ক্লাব বিশ্বকাপে
  • ভারতীয় উড়োজাহাজের ভয়াবহ ১০টি দুর্ঘটনা