জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীর সন্তানেরা পাবে পোষ্য শিক্ষাবৃত্তি
Published: 23rd, April 2025 GMT
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্মরত নিয়মিত কর্মচারীদের ২০২৪-২৫ অর্থবছরে পোষ্যদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করবে।
শিক্ষাবৃত্তির যোগ্যতা—১. কর্মচারী পোষ্যদের মাধ্যমিক ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি/সমমান, উচ্চমাধ্যমিক ১ম ও ২য় বর্ষ/সমমান, স্নাতক (পাস)/সমমান, স্নাতক (সম্মান)/সমমান, মাস্টার্স/স্নাতকোত্তর/সমমান, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং, কৃষি এবং সরকারের স্বীকৃত যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থী হতে হবে।
জেনে নিন শর্তাবলি—১.
২. স্বামী ও স্ত্রী উভয়ই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত কর্মচারী হলে পোষ্য যেকোনো একজন কর্মচারীর ক্ষেত্রে গণনা করা হবে।
৩. বিগত বছরের বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে পোষ্য শিক্ষাবৃত্তি নির্ধারণ করা হবে।
৪. আবেদনপত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শ্রেণিতে অধ্যয়নের প্রমাণপত্র (সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সরকারি স্বীকৃতি সম্পর্কিত তথ্যাদি/কোড নম্বর উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠান প্রধানের প্রত্যয়নপত্র, শ্রেণির ভর্তি ও বেতন প্রদানের রসিদ ও আগের শ্রেণির ফলাফল প্রতিষ্ঠান প্রধানের সত্যায়িত ফটোকপি ইত্যাদি জমা দিতে হবে।
আরও পড়ুনব্র্যাকে ইন্টার্নশিপ, ৪ ক্যাটাগরির পদে আবেদন স্নাতক/স্নাতকোত্তরে১০ ঘণ্টা আগে৫. পোষ্য শিক্ষাবৃত্তির ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হবে।
৬. সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর জন্মসনদ/NID এবং পিতামাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের (NID) সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে।
৭. একজন কর্মচারী পুরো চাকরিজীবনে সর্বোচ্চ দুজন পোষ্যের ধারাবাহিক শিক্ষার জন্য শিক্ষাবৃত্তির আবেদন করতে পারবেন।
৮. আবেদন ফরম যথাযথভাবে পূরণ করে নিজ নিজ বিভাগীয় প্রধানের সুপারিশসহ জমা দিতে হবে।
আরও পড়ুনসবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনরা, বাংলাদেশিদের অবস্থান কততম৪ ঘণ্টা আগেআবেদন ফরম সংগ্রহ ও জমা—১. অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কল্যাণ শাখার ১২৪ নম্বর কক্ষ হতে নির্ধারিত আবেদন ফরম সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে।
২. আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ: ৩০/০৪/২০২৫। নির্ধারিত তারিখের পর কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট: www.na.ac.bd
আরও পড়ুনকৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা, ৩৭১৮ আসনের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ল ৬ দিন২৯ মে ২০২৪উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: সমম ন
এছাড়াও পড়ুন:
অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ১২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
পুঁজিবাজারের খাতে তালিকাভুক্ত অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৬ শতাংশ নগদ ও ৬ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ। ফলে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ০.৬০ টাকা নগদ লভ্যাংশ পাবেন শেয়ারহোল্ডাররা।
২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এই লভ্যাংশ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে রবিবার (২৭ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
তথ্য মতে, ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের জন্য কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১৯ জুন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। লভ্যাংশ প্রদানে শেয়ারহোল্ডার নির্বাচনের জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২০ মে।
সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৪ টাকা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ২.১০ টাকা।
২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৯.৮১ টাকা।
এই করপোরেট ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে এদিন কোম্পানিটির শেয়ারের লেনদেনের কোনো মূল্যসীমা থাকবে না।
ঢাকা/এনটি/ইভা