কণ্ঠশিল্পী জয়ের ‘ধোকা’ গান নিয়ে নির্মিত হয়েছে মিউজিক ভিডিও। কামরুল হাসান সোহাগের কথায় সুর করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত প্লাবন কুরাইশী। সংগীতায়োজন করেছেন তরিক আল ইসলাম।
এ গানে মডেল হয়েছেন প্রিয়া অনন্যা, তন্ময় সাবি, রুমি ও খলনায়ক ডন। গানটির কোরিওগ্রাফি করেছেন প্রিন্স খান ও তার টিম। ভিডিও পরিচালনা করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন।
কণ্ঠশিল্পী জয় বলেন, “প্রতিটা শিল্পী তার মৌলিক গান নিয়ে আশাবাদী। আমিও ব্যতিক্রম নই। করোনার পরে আমি ‘ধোকা’ শিরোনামের গানটি করি। যখন গানটিতে ভয়েস দেই, স্টুডিওতে তখন সংগীতপ্রিয় মানুষগুলো গানটি শুনে প্রশংসা করেন। আশা করছি, গানটি দর্শকপ্রিয়তা পাবে।”
আরো পড়ুন:
ঈদুল আজহার রাতে দেখা যাবে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নাটকের নতুন সিজন
নিরবের সঙ্গে জুটি বাঁধলেন ওপারের ইধিকা
মডেল-অভিনেত্রী প্রিয়া অনন্যা বলেন, “বরাবরই গ্ল্যামার লুকে কাজ করতে বেশ ভালো লাগে। এ গানের মাধ্যমে নিজেকে আরো ফুটিয়ে তুলতে পেরেছি। গানের প্রতিটা জিনিস আমার পছন্দের। বেশ মন দিয়ে, ভালোবেসে কাজটি করেছি। ভিন্নভাবে দর্শকরা আমাকে দেখতে পাবেন।”
খানিকটা ব্যাখ্যা করে প্রিয়া বলেন, “ধোকা’ অসাধারণ নাচের একটি গান। আমি, তন্ময় সাবি, রুমি ও খলনায়ক ডন ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করলাম। মিউজিক ভিডিওতে আমাদের রসায়নটা দারুণ ছিল। কণ্ঠশিল্পী জয় ভাইয়ের গাওয়া গানটি খুব ভালো লাগবে দর্শকের।”
এ প্রসঙ্গে মডেল তন্ময় সাবি বলেন, “গানের কথাগুলো ভালো লেগেছে, কণ্ঠশিল্পীর গায়িকি দারুণ হয়েছে। আমার বিপরীতে মডেল হিসেবে কাজ করছেন এ সময়ে ব্যস্ততম মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়া অনন্যা, রুমি ও খলনায়ক ডন ভাই। বর্তমান সময়ের দর্শকদের কথা মাথায় রেখে এর দৃশ্যধারণ হয়েছে। আশা রাখছি, সবার গান-ভিডিও ভালো লাগবে।”
নির্মাতা সৌমিত্র ঘোষ ইমন বলেন, “ধোকা’ এ সময়ের দর্শকদের কথা মাথায় রেখেই গানটি নির্মাণ করেছি। আশা করছি, শ্রোতা-দর্শকদের ভালো লাগবে। ‘ধোকা’ গানটি ঈদে মুক্তি পাবে সাউন্ড বিডি ইউটিউব চ্যানেলে।”
ঢাকা/রাহাত/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ন টক কর ছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
শনি গ্রহের একাধিক চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইডের সন্ধান
জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের মাধ্যমে শনি গ্রহের আটটি মাঝারি আকারের চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইড শনাক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা। বর্তমানে মিমাস, এনসেলাডাস, ডায়োন, টেথিস, রিয়া, হাইপেরিয়ন, লাপেটাস ও ফিবি নামের চাঁদগুলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিবর্তনের তথ্য টেলিস্কোপের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হচ্ছে। তথ্য বিশ্লেষণ করার পাশাপাশি চাঁদগুলোর ওপরে নিয়মিত নজরও রাখছেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ডায়োন ও রিয়া চাঁদে থাকা কার্বন ডাই–অক্সাইড শনির প্রধান বলয়ের বরফের অনুরূপ। ফিবি চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইড জৈব পদার্থের বিকিরণের মাধ্যমে উৎপন্ন হয়ে থাকে। লাপেটাস ও হাইপেরিয়নের অন্ধকার অঞ্চলে কার্বন ডাই–অক্সাইড দেখা যায়। বরফযুক্ত এসব চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইডের অবস্থা সম্পর্কে আরও জানতে আগ্রহী বিজ্ঞানীরা।
ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানী মাইকেল ব্রাউন ও তাঁর সহকর্মীরা এক গবেষণাপত্রে লিখেছেন, কঠিন কার্বন ডাই–অক্সাইড সৌরজগতের প্রান্তসীমার বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায়। যদিও সেই অবস্থানে কার্বন ডাই–অক্সাইড স্থিতিশীল নয়। আমরা শনির উপগ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইডের অবস্থান জানার মাধ্যমে ভিন্ন পরিবেশ বোঝার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন গ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইড কীভাবে আটকে আছে, তা জানার সুযোগ আছে এখানে।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, শনির চাঁদে আটকে থাকা কার্বন ডাই–অক্সাইড থেকে আদর্শ ল্যাবের মতো তথ্য পাওয়া যাবে। ধারণা করা হচ্ছে, শনি গ্রহের বিভিন্ন চাঁদে কমপক্ষে দুটি পৃথক উৎস থেকে কার্বন ডাই–অক্সাইড তৈরি হয়েছে।
সূত্র: এনডিটিভি