অনেকেই বিভিন্ন ধরনের শুকনো ফল বা ড্রাই ফ্রুটস খেতে পছন্দ করেন। এসব শুকনো ফলের মধ্যে কাজুবাদাম, আখরোট, কাঠবাদাম অন্যতম। এসব বাদামে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। ভিটামিন, ওমেগা- থ্রি সমৃদ্ধ ফ্যাটি অ্যাসিড ও নানা খনিজে ভরপুর এই ড্রাইফ্রুটস বা বাদামগুলি ছোট বড় সবার জন্যই উপকারী। অনেকেই হালকা নাশতা হিসেবে এসব শুকনো ফল পছন্দ করেন্। কেউ কেউ আবার দিনটা শুরু করেন কয়েকটা কাঠবাদাম খেয়ে। এজন্য অনেকেই একসঙ্গে বেশি করে করে শেুকনো ফল কিনে রাখেন। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে রান্নাঘরে কৌটোর মধ্যে বাদাম বা ড্রাইফ্রুটস রাখলে তা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। কীভাবে সংরক্ষণ করলে দীর্ঘদিন ভালো থাকবে বাদাম বা বিভিন্ন রকমের ড্রাইফ্রুটস তা জেনে নিন।
১.
২. ফ্রিজে আখরোট, কাঠবাদাম, কাজুবাদাম বা এই ধরনের বাদামগুলি রাখতে পারেন। এতে বাদামের পুষ্টিগুণ নষ্ট হবে না এবং অন্তত ছ’মাস পর্যন্ত তা ভালো থাকবে। সঠিক কৌটোয় ভরে আপনার পছন্দের বাদাম ফ্রিজেই রাখতে পারেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফ র টস
এছাড়াও পড়ুন:
ভিপি নুরের বিরুদ্ধে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
‘আগামীতে জেলায় প্রবেশ করলে হুঁশিয়ার হয়ে কথা বলবেন। যদি সঠিকভাবে আপনার রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন, আপনার সন্ত্রাসীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে পারেন, তাহলেই এ জেলায় কর্মসূচি পালন করতে পারবেন। অন্যথায় আপনার যে কোনো কর্মসূচি প্রতিহত করতে ছাত্রদল প্রস্তুত।’
রোববার দুপুরে গলাচিপা উপজেলার চরবিশ্বাস এলাকায় বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর, দলীয় নেতাকর্মীর ওপর হামলা, জেলা ছাত্রদল সম্পর্কে ভিপি নুরের মিথ্যাচার ও মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে রোববার দুপুরে জেলা ছাত্রদল আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরকে এভাবেই সতর্ক করে বক্তব্য দেন জেলা ছাত্রদল নেতারা।
সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান শামীম চৌধুরী, সদস্য সচিব মো. জাকারিয়া আহমেদ প্রমুখ।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গলাচিপা উপজেলার চরবিশ্বাস এলাকায় বিএনপি ও গণঅধিকার পরিষদের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এ সময় বিএনপি কার্যালয়ে ভাঙচুর চালানো হয়। ওই রাতেই বকুলবাড়িয়া ইউনিয়নের পাতাবুনিয়া এলাকায় নুরুল হক নুরকে পাঁচ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখে বিএনপির নেতাকর্মীরা। এ ঘটনার জেরে পরদিন শুক্রবার গলাচিপায় পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণা করে গণঅধিকার পরিষদ ও বিএনপি। শহরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কায় প্রশাসন গলাচিপা ও দশমিনা শহরে ১৪৪ ধারা জারি করে। বিকেলে নুরুল হক নুর সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনের বিরুদ্ধে এবং বিএনপি ও ছাত্রদলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উত্থাপন করেন।