রূপগঞ্জে খেলার মাঠ স্থায়ী করার দাবিতে মানববন্ধন
Published: 10th, February 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ রূপগঞ্জে জুটো ফাইবার সংলগ্ন খেলার মাঠ স্থায়ী করার দাবিতে ১১টি স্কুল ১৬টি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে স্থানীয় এলাকাবাসী বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন।
সোমবার (১০) ফেব্রুয়ারি দুপুরে উপজেলার তারাবো পৌরসভার শীতলক্ষা নদীর তীর সংলগ্ন তারক ও বাজার এলাকায় এ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, তারাবো পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক ভূইয়া, সাবেক মেয়র শফিকুল ইসলাম চৌধুরী, ব্যবসায়ী শামীম মাহবুব, আসিফ ইকবাল, ফারুক আহমেদ জনি, আতিক চৌধুরী, শাহাবুদ্দিন চৌধুরী, বাদল মাস্টার, আবু তাহের, মোজাম্মেল হক ফারহানসহ আরো অনেকে।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, তারাবো পৌর সভায় ৭ ও ৮ নং ওয়ার্ডের ৬০ হাজার বাসিন্দাদের একমাত্র খেলার মাঠ ছিলো ঢাকাইয়া মসলিন প্রকল্পের পাশে ৮ বিঘা জুড়ে সরকারি জমিতে খেলার মাঠ। কিন্তু জুটো ফাইবার নামে তাদের অলাভজনক সরকারী প্রতিষ্ঠান গড়তে এলাকাবাসীকে মাঠ বঞ্চিত করে ইতোমধ্যে বালি ফেলে ভরাট করে নিয়েছে। এতে ৩০ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর কোমলপ্রাণ সন্তানরা মাঠ বঞ্চিত হবে। অথচ ঢাকাইয়া মসলিন প্রকল্পটির অধীনে থাকা পর্যাপ্ত জায়গা অলস পড়ে থাকে। সরকার চাইলে সেখানেই তাদের নতুন প্রজেক্ট করতে পারেন৷
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
১ কোটি শিশু শিক্ষার্থীর অধিকার নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন, স্মারকলিপি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিন্ডারগার্টেনর এক কোটি শিশু শিক্ষার্থীর অধিকার নিশ্চিতের দাবিতে বন্দরে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের শিক্ষক-শিক্ষকারা।
সোমবার (২৮ জুলাই) সকাল ১১টায় বন্দর উপজেলা কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন শেষে বন্দর উপজেলা শিক্ষা অফিসারের মাধ্যমে শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবারে স্মারকলিপি দাখিল করা হয়।
মানববন্ধরে বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ জেলা কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের প্রধান এ এইচ এম শামীম আহমেদ, মহাসচিব সিদ্দিকুর রহমান, সদস্য সচিব সাইফুল ইসলাম রুবেল, শিক্ষক হাসান কবির, আনোয়ার হোসেন, আরিফ হোসেন, মাহবুব আলম, শামীমা আক্তার বর্ণা, রোকসানা আক্তার প্রমুখ।
বক্তরা বলেন, বাংলাদেশে ৬৫ হাজার ৭শ’ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিন্ডারগার্টেন স্কুল রয়েছে। যা দেশেরন ৫০ শতাংশ শিক্ষার চাহিদা পূরণ করে থাকে। আর এ সকল স্কুলে প্রায় ১ কোটির অধিক শিশু শিক্ষার্থী লেখা পড়া করে। আর ৫ম শ্রেণীতে প্রায় ১০ লাখ শিক্ষার্থী রয়েছে। যারা ২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সরকারি বৃত্তিতে অংশ নিয়েছে।
কিন্তু গত ১৭ জুলাই বর্তমান সরকার একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বেসরকারি কিন্ডারগার্টেন স্কুলের বৃত্তিতে অংশ গ্রহণ বাতিল করে। যার কারণে ১ কোটি শিক্ষার্থীর ভবিষ্যত অনিশ্চয়তার মুখে পতিত হয়েছে।
বক্তরা আরো বলেন, বাংলাদেশের সংবিধানে ১৭ অনুচ্ছেদে দেশের সকল শিশুদের সমান অধিকার দেয়া হয়েছে। বেসরকারি কিন্ডারগার্টেন স্কুলের শিশুদের বুত্তিতে অংশগ্রহণ করতে না দেয় মানে সংবিধানের ও মানবাধিকার লঙ্ঘন। আমরা এ প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবি জানাচ্ছি। যাতে শিশুরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয়।