গুণী নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী নির্মাণ করেছেন ঈদের নাটক ‘কোনো একদিন’। এই নাটকে এক সঙ্গে অভিনয় করেছেন আফজাল হোসেন এবং সাদিয়া ইসলাম মৌ। চার বছর বিরতিতে এই জুটি কোনো নাটকে অভিনয় করেছে। ‘কোনো একদিন’ এর চিত্রনাট্য তৈরি করেছেন ফারিয়া হোসেন।
নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী জানিয়েছেন, কোনো একদিন নাটকের গল্পটি হৃদয়ছোঁয়া এবং রহস্যঘেরা। নাটকে আফজাল হোসেন ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। দেখা যাবে যে, বোনম্যারো স্থানান্তর করা প্রয়োজন। কিন্তু কারও সঙ্গে মিলছিল না বোনম্যারো। এক পর্যায়ে তার অফিসে হাজির হয় এক যুবক। এরপর ঘটতে থাকে নানা রোমাঞ্চকর ঘটনা।
এই নির্মাতার ধারণা, কোনো একদিন নাটকটি এই ঈদে দর্শকদের মন জয় করবে, হৃদয় ছুঁয়ে যাবে। সম্প্রতি নাটকটির শুটিং শেষ হয়েছে। এতে আরও অভিনয় করেছেন, সৌম্য জ্যোতি, তন্নী মাহমিদ তৃণা, আজম খান প্রমুখ।
শুটিংয়ে আফজাল হোসেন ও মৌর সময়ানুবর্তিতা আর পেশাদারত্ব মুগ্ধ করেছে নির্মাতাকে। তিনি বলেছেন, ‘‘এই দুই তারকাই অনটাইমে শুটিংয়ে এসেছেন। যা আমাকে মুগ্ধ করেছে। দিন শেষে ভালো একটি কাজ হোক, এটা ছিল তাদের চাওয়া।’’
আরো পড়ুন:
শাকিবের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো, এটা নষ্ট হতে দেবেন না: মারুফ
কারাগারে ইয়াশ!
নাটকটি ঈদে বেসরাকারি টেলিভিশন বৈশাখী টিভিতে প্রচারিত হবে।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর ছ ন আফজ ল একদ ন
এছাড়াও পড়ুন:
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।
ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।
আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।