বন্দরে অভিযোগ দায়ের করার জের ধরে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসী হামলায় বাবা-মেয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতরা হলো আব্দুল মতিন (৫৩) ও তার মেয়ে লাকি আক্তার (২৭)। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করেছে। 

এ ঘটনায় আহত লাকি আক্তার প্রাথমিক চিকৎসা গ্রহন করে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার রাতে হামলাকারী শওকত তার স্ত্রী মৌসুমি, আনোয়ার, ওয়াহিদ, মাহা ও রিপনসহ আরো অজ্ঞাতনামা  ৯/১০ জনকে আসামী করে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। 

এর আগে গত সোমবার (৯ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বন্দর থানার ২০ নং ওয়ার্ডের উত্তর বেপারীপাড়া এলাকায় এ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাটি ঘটে।

অভিযোগের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বন্দর থানার উত্তর বেপারীপাড়া এলাকার শওকত মিয়া ও তার স্ত্রী মৌসুমি পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝগড়া করে  এবং এলাকার লোকজনসহ ও লাকি আক্তারকে জড়িত করে স্বাক্ষী করা হয়।

পরবর্তীতে উক্ত বিষয় নিয়ে পুলিশ স্বাক্ষীগহন করতে আসলে আমরা সত্য ঘটনাটি বলার কারণে বিবাদী মৌসুমি সাথে অভিযোগের বাদিনী লাকি আক্তারে বিবাদ সৃষ্টি হয় যার ফলে লাকি আক্তারের পিতা আব্দুল মতিন মিয়া বিবাদী শওকত ও তার স্ত্রী মৌসুমি বিরুদ্ধে থানায়  অভিযোগ দায়ের করে। 

অভিযোগ দায়ের করার জের ধরে লেডি সন্ত্রাসী মৌসুমি লাকি আক্তারকে অভিযোগ প্রতাহার করার জন্য নানা ধরনের হুমকি ধামকি প্রদান করে আসছিল। এর জের ধরে গত সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় লাকি আক্তারকে  মারার উদ্দেশ্যে ইট দিয়া ঢিল মারে।

ওই সময় লাকি আক্তারের পিতা ঢিল দিতে নিষেধ করিলে ২নং বিবাদী মৌসুমি লাকি আক্তারকে  সামনে পেয়ে এলোপাতারি কিলঘুষি মারিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলাফুলা জখম করে।

ওই সময় আব্দুল মতিন মিয়া তার মেয়েকে বাঁচাতে গেলে মৌসুমির র্নিদেশে তার স্বামী শওকত, একই এলাকার বাবুল মিয়ার ছেলে আনোয়ার, মাছুম মিয়ার ছেলে ওয়াহিদ, শওকত মিয়ার ছেলে মাহা ও মিরালম মিয়ার ছেলে রিপন ক্ষিপ্ত হয়ে আব্দুল মতিন মিয়াকে  এলোপাতারি ঘুষি মারে। 

মৌসুমি তার হাতে থাকা কাঠের ডাসা দিয়া আমার মাথায় ও মুখে এলোপাতারি বারি মারিয়া মাথায় রক্তাত গুরুত্বর জখম করে। শওকত তার হাতে থাকা হকি স্টিক দিয়া আমাকে এবং আমার স্বামীকে এলোপাতাড়ি বারি মারিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলাফুলা জখম করে।

বিবাদীদের হাতে থাকা  ছুড়ি দিয়া আমার জীবন নাশ করার চেষ্ঠা করে। বিবাদী আনোয়ার ও ওয়াহিদ লাকি আক্তারের চুল ধরে টানা ছেচড়া করে। মাহা  ও রিপন লাকি আক্তারের  পরিধানের  জামা ধড়িয়া টানা টানি করে জামা ছেড়ার চেষ্ঠা করে।

মৌসুমি বেগম লাকি আক্তারের গলায় থাকা ১ ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন  যাহার মূল্য অনুমান ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা ও আমার মেয়ের হাতে থাকা টেকনো সেভেন মডেলের মোবাইল ছিনিয়ে নেয়

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ এল প ত

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসী হামলায় বাবা-মেয়ে আহত  

বন্দরে অভিযোগ দায়ের করার জের ধরে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসী হামলায় বাবা-মেয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতরা হলো আব্দুল মতিন (৫৩) ও তার মেয়ে লাকি আক্তার (২৭)। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করেছে। 

এ ঘটনায় আহত লাকি আক্তার প্রাথমিক চিকৎসা গ্রহন করে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার রাতে হামলাকারী শওকত তার স্ত্রী মৌসুমি, আনোয়ার, ওয়াহিদ, মাহা ও রিপনসহ আরো অজ্ঞাতনামা  ৯/১০ জনকে আসামী করে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। 

এর আগে গত সোমবার (৯ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বন্দর থানার ২০ নং ওয়ার্ডের উত্তর বেপারীপাড়া এলাকায় এ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাটি ঘটে।

অভিযোগের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বন্দর থানার উত্তর বেপারীপাড়া এলাকার শওকত মিয়া ও তার স্ত্রী মৌসুমি পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ঝগড়া করে  এবং এলাকার লোকজনসহ ও লাকি আক্তারকে জড়িত করে স্বাক্ষী করা হয়।

পরবর্তীতে উক্ত বিষয় নিয়ে পুলিশ স্বাক্ষীগহন করতে আসলে আমরা সত্য ঘটনাটি বলার কারণে বিবাদী মৌসুমি সাথে অভিযোগের বাদিনী লাকি আক্তারে বিবাদ সৃষ্টি হয় যার ফলে লাকি আক্তারের পিতা আব্দুল মতিন মিয়া বিবাদী শওকত ও তার স্ত্রী মৌসুমি বিরুদ্ধে থানায়  অভিযোগ দায়ের করে। 

অভিযোগ দায়ের করার জের ধরে লেডি সন্ত্রাসী মৌসুমি লাকি আক্তারকে অভিযোগ প্রতাহার করার জন্য নানা ধরনের হুমকি ধামকি প্রদান করে আসছিল। এর জের ধরে গত সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় লাকি আক্তারকে  মারার উদ্দেশ্যে ইট দিয়া ঢিল মারে।

ওই সময় লাকি আক্তারের পিতা ঢিল দিতে নিষেধ করিলে ২নং বিবাদী মৌসুমি লাকি আক্তারকে  সামনে পেয়ে এলোপাতারি কিলঘুষি মারিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলাফুলা জখম করে।

ওই সময় আব্দুল মতিন মিয়া তার মেয়েকে বাঁচাতে গেলে মৌসুমির র্নিদেশে তার স্বামী শওকত, একই এলাকার বাবুল মিয়ার ছেলে আনোয়ার, মাছুম মিয়ার ছেলে ওয়াহিদ, শওকত মিয়ার ছেলে মাহা ও মিরালম মিয়ার ছেলে রিপন ক্ষিপ্ত হয়ে আব্দুল মতিন মিয়াকে  এলোপাতারি ঘুষি মারে। 

মৌসুমি তার হাতে থাকা কাঠের ডাসা দিয়া আমার মাথায় ও মুখে এলোপাতারি বারি মারিয়া মাথায় রক্তাত গুরুত্বর জখম করে। শওকত তার হাতে থাকা হকি স্টিক দিয়া আমাকে এবং আমার স্বামীকে এলোপাতাড়ি বারি মারিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলাফুলা জখম করে।

বিবাদীদের হাতে থাকা  ছুড়ি দিয়া আমার জীবন নাশ করার চেষ্ঠা করে। বিবাদী আনোয়ার ও ওয়াহিদ লাকি আক্তারের চুল ধরে টানা ছেচড়া করে। মাহা  ও রিপন লাকি আক্তারের  পরিধানের  জামা ধড়িয়া টানা টানি করে জামা ছেড়ার চেষ্ঠা করে।

মৌসুমি বেগম লাকি আক্তারের গলায় থাকা ১ ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন  যাহার মূল্য অনুমান ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা ও আমার মেয়ের হাতে থাকা টেকনো সেভেন মডেলের মোবাইল ছিনিয়ে নেয়

সম্পর্কিত নিবন্ধ