2025-05-30@23:40:46 GMT
إجمالي نتائج البحث: 15

«হ মঘর»:

    রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘর থেকে এক মৃতদেহের চোখ উধাও হওয়ার ঘটনায় শহরজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে চাঞ্চল্য। নিহত মাসুম মিয়ার স্বজনদের দাবি ময়নাতদন্তের আগ মুহূর্তে লাশ থেকে চুরি হয়েছে তার দুটি চোখ। অন্যদিকে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন ইঁদুরের আক্রমণে এমন ঘটনা ঘটেছে। নিহত মাসুম মিয়া নগরীর বুড়িরহাট বাহারদুর সিংহ এলাকার বাসিন্দা। পারিবারিক বিরোধে মঙ্গলবার (২৭ মে) সকালে তার উপর হামলা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরবর্তীতে পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হিমঘরে নিয়ে যায়। পরদিন, বুধবার (২৮ মে) সকালে ময়নাতদন্তের সময় পরিবারের সদস্যরা দেখতে পান মরদেহের চোখ দুটি নেই। তারা অভিযোগ করেন, হিমঘরের অব্যবস্থাপনা ও অবহেলার কারণেই এ ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাটি তদন্তের দাবি স্বজনদের। এ ঘটনার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ...
    ২০০১ সালে মোনাকো গ্রাঁ প্রিঁতে যে ফেরারি চালিয়ে জিতেছিলেন মাইকেল শুমাখার, নিলামে তা ১ কোটি ৫৯ লাখ ৮০ হাজার ইউরোয় (২২০ কোটি ৯০ লাখ ৭৫ হাজার টাকা) বিক্রি হয়েছে।ফর্মুলা ওয়ানের সে মৌসুমে ফেরারি এফ২০০১ মডেল চালিয়েছিলেন শুমাখার। এই ফর্মুলা ওয়ান রেসিং কার দিয়ে শুধু মোনাকো গ্রাঁ প্রিঁ নয়, হাঙ্গেরিয়ার গ্রাঁ প্রিঁ–ও জিতেছিলেন সাতবারের এই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ২০০১ সালে ফর্মুলা ওয়ানের চতুর্থ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন শুমাখার।আরও পড়ুনদাবা খেলা নিষিদ্ধ হলো আফগানিস্তানে১২ মে ২০২৫সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, জার্মানির এই কিংবদন্তি যত ফর্মুলা ওয়ান গাড়ি চালিয়েছেন, তাঁর মধ্যে নিলামে এটাই সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হলো। অর্থাৎ শুমাখারের চালানো ফর্মুলা ওয়ান গাড়িগুলোর মধ্যে নিলামে বিক্রি হওয়া এটাই সবচেয়ে দামি গাড়ি। গত শনিবার মোনাকোর কোয়ালিফাইং শুরুর আগে কানাডার নিলামকারী প্রতিষ্ঠান আরএম সথবি নিলামে এফ২০০১ বিক্রি করেছে। ফর্মুলা...
    গভীর রাত। চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। কোথাও কোনো সাড়া-শব্দ নেই। রাতের দীর্ঘ নামাজ শেষ করলেন আলী (রহ.)। তিনি জান্নাতের সরদার হুসাইন (রা.)-এর ছেলে। চতুর্থ খলিফা আলী (রা.) তার দাদা। জায়নামাজ গুটালেন আলী। পা বাড়ালেন গুদামঘরের দিকে। খুব সাবধানে কদম ফেললেন। অনর্থক কোনো শব্দ করলেন না। গুদামঘরের তালা খুললেন। বড় বস্তায় পর্যাপ্ত আটা নিলেন। আরেক বস্তায় নিলেন খেজুর। বস্তা দুটি ভালোভাবে বাঁধলেন। নিজেই কাঁধে তুললেন। এবার রওনা হওয়ার পালা।বাড়ির সদর দরজায় এলেন তিনি। কপাট খুলতেই রাতের নিস্তব্ধতায় চিড় ধরল। এ বাড়ির বিশ্বস্ত গোলাম সাবেরের ঘুম ভেঙে গেল। দ্রুত বিছানা ছাড়ল সে। তারপর যা দেখল, তাতে রীতিমতো ভড়কে গেল। এ কী, যা দেখছে, তা সত্যি নাকি স্বপ্ন? এ যে সত্যিই তার মনিব, পিঠে তার দুটি বড় বস্তা। চুপি চুপি দরজার বাইরে পা রাখছেন।সাবের...
    বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের অগ্রণী ব্যক্তিত্ব, সংগীতজ্ঞ ও ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সন্‌জীদা খাতুনের মরদেহ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি বিভাগে দান করা হয়েছে।  সমকালকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সন‌্জীদা খাতুনের ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ। তিনি বলেন, বেলা ১১টার দিকে মরদেহ হস্তান্তরপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে নিজের শরীর দানের সিদ্ধান্তটি সন্‌জীদা খাতুন ১৯৯৮ সালে নিয়েছিলেন। মরদেহ দানের সময় সন‌্জীদা খাতুনের ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ, ছোট মেয়ে রুচিরা তাবাসসুম নভেদ, বড় মেয়ের স্বামী সাংবাদিক নিয়াজ মোরশেদ কাদেরী এবং ছোট মেয়ের দেবর অধ্যাপক মানজারে শামীম উপস্থিত ছিলেন। পার্থ তানভীর নভেদ জানান, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি বিভাগের পক্ষ থেকে সন্‌জীদা খাতুনের মরদেহ গ্রহণ করা হয়েছে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে নিজের শরীর দানের সিদ্ধান্তটি তার মা ১৯৯৮ সালে নিয়েছিলেন। এ বিষয়ে তখন একটি চুক্তিও করেছিলেন সন্‌জীদা খাতুন।  মঙ্গলবার...
    বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের অগ্রণী ব্যক্তিত্ব, সংগীতজ্ঞ ও ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সন্‌জীদা খাতুনের মরদেহ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি বিভাগে দান করা হয়েছে।  সমকালকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সন‌্জীদা খাতুনের ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ। তিনি বলেন, বেলা ১১টার দিকে মরদেহ হস্তান্তরপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে নিজের শরীর দানের সিদ্ধান্তটি সন্‌জীদা খাতুন ১৯৯৮ সালে নিয়েছিলেন। মরদেহ দানের সময় সন‌্জীদা খাতুনের ছেলে পার্থ তানভীর নভেদ, ছোট মেয়ে রুচিরা তাবাসসুম নভেদ, বড় মেয়ের স্বামী সাংবাদিক নিয়াজ মোরশেদ কাদেরী এবং ছোট মেয়ের দেবর অধ্যাপক মানজারে শামীম উপস্থিত ছিলেন। পার্থ তানভীর নভেদ জানান, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি বিভাগের পক্ষ থেকে সন্‌জীদা খাতুনের মরদেহ গ্রহণ করা হয়েছে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে নিজের শরীর দানের সিদ্ধান্তটি তার মা ১৯৯৮ সালে নিয়েছিলেন। এ বিষয়ে তখন একটি চুক্তিও করেছিলেন সন্‌জীদা খাতুন।  মঙ্গলবার...
    সন্‌জীদা খাতুনকে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারে সমবেত হয়েছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ সর্বস্তরের মানুষ। বুধবার বেলা আড়াইটায় সন্‌জীদা খাতুনের কফিন শহীদ মিনারে নেওয়া হয়। অশ্রু, গান, কবিতা ও ফুলে তাকে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। পরে বিকেল সাড়ে ৩টার পর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সন্‌জীদা খাতুনের মরদেহ নেওয়া হয় বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে হিমঘরে রাখা হবে তার মরদেহ। ছায়ানটের সহসভাপতি মফিদুল হক বলেছেন, হাসপাতালের হিমঘরে থাকবে মরদেহ। পরে পরিবার থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শহীদ মিনারে সন্‌জীদা খাতুনের পুত্রবধূ ও রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী লাইসা আহমদ লিসা বলেন, ‘তিনি আজকে বিদায় নিচ্ছেন। কিন্তু তার দেখানো পথ ও তার শক্তি যেন ধারণ করতে পারি। এগিয়ে যেতে পারি। যারা সমবেত হয়েছেন এবং তার প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন, সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’ বক্তব্য শেষে ‘আছে দুঃখ আছে মৃত্যু’...
    নভেম্বর মাস। আবদুল লতিফসহ মুক্তিযোদ্ধারা অস্ত্র কাঁধে এগিয়ে যেতে থাকেন তাঁদের লক্ষ্যস্থল অভিমুখে। নিঃশব্দে সমবেত হন তাঁরা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অবস্থানের অদূরে। লক্ষ্য—পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে আক্রমণ করে সমূলে তাদের উচ্ছেদ করা।পাকিস্তানি ঘাঁটির তিন দিকে ছিল নদী। সে কারণে আবদুল লতিফ ও তাঁর সহযোদ্ধারা ছিলেন সুবিধাজনক অবস্থায়। মূল আক্রমণকারী দলের মুক্তিযোদ্ধাদের এক পর্যায়ে নদী অতিক্রম করতে হয়। আবদুল লতিফ ছিলেন মূল আক্রমণে।নদীর ঘাটপাড়ে ছিল পাকিস্তানিদের কয়েকটি বাংকার। আবদুল লতিফ ও তাঁর সহযোদ্ধারা নদী অতিক্রম করে ওই সব বাংকার লক্ষ্য করে অসংখ্য গ্রেনেড ছোড়েন। পাকিস্তানি সেনারা হতভম্ব হয়ে পড়ে। কারণ, ঘাট এলাকা হয়ে পশ্চিম দিক থেকে এই আক্রমণ ছিল তাদের জন্য কল্পনাতীত। এ জন্য তারা মোটেও প্রস্তুত ছিল না।তীব্র আক্রমণে ভীতসন্ত্রস্ত পাকিস্তানি সেনারা নদীর তীরের অবস্থান ছেড়ে পেছনে গিয়ে ত্বরিত সমবেত হয়। সেখানে ছিল...
    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার ধর্মঘর বিজিবি সীমান্ত ফাঁড়ির টহল দল মালঞ্চপুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকালে ফাতেমা নামে এক বাংলাদেশি নারীকে আটক করেছে। শুক্রবার ভোররাতে মালঞ্চপুর সীমান্ত এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়। ফাতেমা বেগম বাগেরহাট জেলার  মোড়েলগঞ্জ উপজেলার বদনিভাঙ্গা গ্রামের মনির হোসেনের স্ত্রী। বিজিবি জানায়, শুক্রবার ভোরে দু’জন লোক অবৈধ পথে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। টহলে থাকা বিজিবি সদস্যরা তাদের ধাওয়া করলে বাংলাদেশি নাগরিক ফাতেমা বেগম বিজিবির হাতে আটক হন। অপরজন মোবাইল ফোন ফেলে পালিয়ে যান। আটকদের মধ্যে অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি নাগরিক ফাতেমাকে বিজিবি জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পারে। এক বছর আগে ভারতের কাশ্মীরে বসবাসরত ফাতেমা স্বামীর কাছে চিকিৎসার জন্য ভারত গিয়েছিলেন। চিকিৎসা শেষে বাংলাদেশে ফেরত আসতে গিয়ে ধর্মঘর বিওপির টহল দলের হাতে তিনি আটক হন। ফাতেমার স্বামী ভারতের কাশ্মীরে ভাঙাড়ির ব্যবসা করেন।...
    রাজবাড়ীতে একটি যানের ধাক্কায় আহত গন্ধগোকুলকে আট দিন চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে গতকাল শনিবার বিকেলে অবমুক্ত করা হয়েছে।  জানা গেছে, কয়েকদিন আগে রাজবাড়ীর শ্রীপুর এলাকায় একটি গাড়ির ধাক্কায় গন্ধগোকুলটি আহত হয়। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত লাগে। পরে সাংবাদিক লিটন চক্রবর্তী এটিকে উদ্ধার করে রাজবাড়ীর জমিদার বাড়ি জীববৈচিত্র্য রক্ষা কমিটির আশ্রয়ে নিয়ে আসেন। আট দিন ধরে রাজবাড়ী সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ওমর ফারুকের পরামর্শে প্রাণীটির চিকিৎসা করা হয়। সুস্থ হয়ে উঠলে শনিবার বিকেলে এটি অবমুক্ত করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আরামঘরের প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক লিটন চক্রবর্তী, শামীম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান দিলু, আরামঘর শিশুনিকেতনের সংগীত শিক্ষক রেজওয়ান হোসেন, নাট্যশিল্পী শাহ মো. আলমগীর প্রমুখ।  প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ওমর ফারুক জানান, গন্ধগোকুল একটি বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী।   
    টাঙ্গাইলের সখীপুর, বাসাইল উপজেলাসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত রোগীদের ২১ বছর ধরে রাজধানী শহর থেকে গ্রামে গিয়ে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছে কিডনি অ্যাওয়ারনেস মনিটরিং অ্যান্ড প্রিভেনশন সোসাইটি (ক্যাম্পস)। প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষাশহীদদের স্মরণে উপজেলার হাতীবান্ধা ইউনিয়নের তালিমঘরে সেবা দিয়ে আসছে এ প্রতিষ্ঠান।এবার এ চিকিৎসাশিবিরে (মেডিকেল ক্যাম্প) ১০ দিন আগেই সাড়ে তিন হাজার রোগী নিবন্ধন করেন। প্রাথমিক রোগনির্ণয়ের জন্য চিকিৎসকের কাছে আসার আগেই রোগীদের বিনা মূল্যে রক্ত, প্রস্রাব, ইসিজি আলট্রাসনোগ্রাম, এক্স-রেসহ নানা পরীক্ষাও করানো হয়েছে। রাজধানী ঢাকা শহর থেকে অর্ধশত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আজ সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত তালিমঘরের ওই ক্যাম্পে এসব রোগীকে চিকিৎসা দেন। বিকেলে চক্ষুশিবির থেকে ২৫০ জন রোগীকে চোখের অস্ত্রোপচার (ছানি অপারেশন) করার জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। আগামী সপ্তাহে তাঁদের বাসে করে রাজধানী ঢাকায় নেওয়া হবে।ফিতাকেটে...
    প্রতীকী ছবি
    দিনের পর দিন ছোট একটি কামরায় বন্দি রেখে মারধর করা হয়েছে। নানা কৌশলে আদায় করা হয়েছে মুক্তিপণের টাকা। এভাবেই কেটে গেছে তিনটি বছর। বাঁচার জন্য আকুতি ছিল ছেলেটার; কিন্তু বাঁচতে পারল না। দফায় দফায় ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও এলো তার মৃত্যুর খবর।  কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন মাদারীপুর সদর উপজেলার খোঁয়াজপুর ইউনিয়নের পখিরা গ্রামের নাজিম উদ্দিন মহাজন। তিনি রাকিব মহাজনের বাবা। বুধবার রাতে রাকিবের মৃত্যু সংবাদ পান তিনি। এরপর থেকে পরিবারে নেমে এসেছে শোকের মাতম। রাকিবের মতো হাজারো যুবককে ইতালি পাঠানোর কথা বলে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে কোটি কোটি টাকা। গেল বছর লিবিয়া হয়ে ইতালি যাওয়ার পথে জেলার শতাধিক মানুষ মারা গেছেন। পাঁচ শতাধিক দালালের বিরুদ্ধে ২০০ মামলা হয়েছে। মামলায় জামিন পেয়ে তারা আবার দালালিতে যুক্ত হয়। ভয়ংকর এ দালাল চক্রের...
    দিনের পর দিন ছোট একটি কামরায় বন্দি রেখে মারধর করা হয়েছে। নানা কৌশলে আদায় করা হয়েছে মুক্তিপণের টাকা। এভাবেই কেটে গেছে তিনটি বছর। বাঁচার জন্য আকুতি ছিল ছেলেটার, কিন্তু বাঁচতে পারল না। দফায় দফায় ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও এলো তার মৃত্যুর খবর। কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন মাদারীপুর সদর উপজেলার খোঁয়াজপুর ইউনিয়নের পখিরা গ্রামের নাজিম উদ্দিন মহাজন। তিনি রাকিব মহাজনের বাবা। বুধবার রাতে রাকিবের মৃত্যু সংবাদ পান তিনি। এরপর থেকে পরিবারে নেমে এসেছে শোকের মাতম। রাকিবের মতো হাজারো যুবককে ইতালি পাঠানোর কথা বলে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে কোটি কোটি টাকা। গেল বছর লিবিয়া হয়ে ইতালি যাওয়ার পথে জেলার শতাধিক মানুষ মারা গেছেন। পাঁচ শতাধিক দালালের বিরুদ্ধে ২০০ মামলা হয়েছে। মামলায় জামিন পেয়ে তারা আবার দালালিতে যুক্ত হয়। ভয়ংকর এ দালাল চক্রের...
    ভারত ও পাকিস্তানের ৯ বন্দীর মরদেহ দেশের তিনটি হাসপাতালের হিমঘরে ছয় মাস থেকে সাড়ে তিন বছর ধরে পড়ে আছে।বারবার তাগাদা দেওয়া সত্ত্বেও ভারত ও পাকিস্তান নিজেদের নাগরিকদের মরদেহগুলো বুঝে নিচ্ছে না বলে জানিয়েছে কারা অধিদপ্তর। দিনের পর দিন মরদেহগুলো হিমঘরে সংরক্ষণে বাংলাদেশ সরকারের অর্থ যাচ্ছে।কারা অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘এসব মরদেহ নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বারবার দেশ দুটির হাইকমিশনে চিঠি দেওয়া হচ্ছে, কিন্তু তারা এখন পর্যন্ত মরদেহ নেয়নি। মরদেহ সংরক্ষণে অনেক টাকা খরচ হচ্ছে।’কারা অধিদপ্তর জানায়, নয়জনের মধ্যে আটজন ভারতীয়, একজন পাকিস্তানি। তাঁদের মধ্যে ছয়জনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘরে আছে। দুজনের মরদেহ আছে শরীয়তপুরের সদর হাসপাতালের হিমঘরে। আর খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমঘরে আছে অপর মরদেহটি।ঢাকার হিমঘরে ছয় মরদেহ কারা...
۱