Risingbd:
2025-08-01@04:38:57 GMT

‘বিষাক্ত বকুলের গল্প’

Published: 15th, February 2025 GMT

‘বিষাক্ত বকুলের গল্প’

ভালোবাসার মাসে মুক্তি পেতে যাচ্ছে প্রেম ও বিরহের গল্পে নির্মিত নাটক ‘বিষাক্ত বকুলের গল্প'।

সুদীপ্ত সাইদ খানের রচনা ও পরিচালনায় নাটকটির প্রধান দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন এ সময়ের জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেতা ইমতু রাতিশ ও জনপ্রিয় মুখ জারা জয়া। এ জুটি আগেও দর্শক নন্দিত নাটক উপহার দিয়েছেন দর্শকদের।

নির্মাতা সুদীপ্ত সাইদ খান বলেন, “ভিউ বাণিজ্যের এই সময়ে বেশির ভাগ নাটকই নির্মিত হয় লোক হাসানোর জন্য। সেখানে স্যাড রোমান্টিক গল্প নিয়ে কাজ করা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। আমরা সেই ঝুঁকিটাই নিয়েছি। আমরা গল্পকেই প্রাধান্য দিয়েছি। আমাদের পুরো টিমের চেষ্টা ছিল একটি সুন্দর কাজ উপহার দেওয়ার। প্রত্যেকেই ভালো অভিনয় করেছে, সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। টেকনিশিয়ান টিমের প্রতি আমি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ।”

আরো পড়ুন:

মারা গেছেন ‘আমি বাংলার গান গাই’ খ্যাত শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়

বাবা-মা হতে চলেছেন পরম-পিয়া

নায়ক ইমতু রাতিশ বলেন, “খুব ভালো গল্প, কো-আর্টিস্ট, ম্যাকিং সবকিছুই দারুণ ছিল। ফলে কাজের অভিজ্ঞতা দারুণ। আমি কতটুকু দিতে পেরেছি জানি না। তবে বরাবরের মতোই আমি আমার কাজের সঙ্গে সৎ এবং মেধার সর্বোচ্চ দেওয়ার চেষ্টা করেছি।”

জারা জয়ার সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে ইমতু বলেন, “জারা জয়া আমার পুরোনো সহযোগী। এর আগেও বেশ কিছু জনপ্রিয় নাটকে আমরা যুগল ছিলাম। তাই জয়ার সঙ্গে এই নাটকে স্ক্রিন শেয়ার করতে পেরে আমি বেশ আনন্দিত।”

জারা জয়া বলেন, “ব্যতিক্রমী একটা গল্প। আমাকে কেন্দ্র করেই এগিয়েছে কাহিনি। আমি আমার সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ইউনিটের সবাই খুব সহায়তা করেছে। আশা করছি কাজটা দর্শক পছন্দ করবে।”

নাটকটিতে আরো অভিনয় করেছেন রকি খান, জয় রায়, তাসনিম ডিম্পল, এইচ এস রোকনসহ আরো অনেকে।

চিত্রগ্রহণ করেছেন অনিক খান। সহযোগী পরিচালক ছিলেন এ কে এম হেদায়েতুল বিপ্লব। সহকারী পরিচালক ছিলেন আরিফ রাহুল। নাটকটি সম্পাদনা করেছেন রাসেল পারভেজ। ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক করেছেন ব্যাজ হারুন।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ‘মেলা' ইউটিউব চ্যানেলে উন্মুক্ত হবে নাটকটি।

ঢাকা/রাহাত/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর ছ ন ন টকট

এছাড়াও পড়ুন:

বেড়েছে মাছ, মুরগি ও ডিমের দাম

উৎপাদন ও বাজারে সরবরাহ কম থাকায় বেড়েছে ডিমের দাম। বিক্রেতারা বলছেন, উৎপাদন কম হওয়ায় খামারিরা মুরগি বিক্রি করে দিচ্ছেন এবং টানা বৃষ্টিপাতের জন্য সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে।

শুক্রবার (১ আগস্ট) রাজধানীর নিউ মার্কেট, রায়েরবাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ বাজারগুলো ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত সপ্তাহে ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হয়েছে প্রতি ডজন ১২০ টাকায়, এ সপ্তাহে তা বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকায়। সেই হিসেবে ডিমের দাম বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা।

সবজির দাম স্বাভাবিক
এ সপ্তাহে বাজারে টমেটো ছাড়া অন্যান্য সবজির দাম স্বাভাবিক আছে। গত সপ্তাহে টমেটো বিক্রি হয়েছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়, এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। কাঁচামরিচ ২০০ টাকা, শশা ৭০ টাকা, বেগুন ৭০ থেকে ৮০ টাকা, করলা ৭০ টাকা, গাজর (দেশি) ১২০ থেকে ১৩০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, বরবটি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, কাকরোল ৬০ টাকা, কচুরমুখী ৬০ টাকা, প্রতিটি পিস জালি কুমড়া ৫০ টাকা এবং লাউ ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মুদিবাজারে চালসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল আছে। তবে, পেঁয়াজের দাম সামান্য বেড়েছে। এ সপ্তাহে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে। গত সপ্তাহে ৫৫ টাকায় কেজিতে বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। রসুন ১৮০ থেকে ২০০ টাকা এবং দেশি আদা ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বেড়েছে মাছ ও মুরগির দাম
বিক্রেতারা বলছেন, নদীতে পানি বৃদ্ধির জন্য জেলেদের জালে মাছ কম ধরা পড়ছে এবং উজানের পানিতে খামারিদের পুকুর ও ঘের তলিয়ে যাওয়ায় মাছের দাম বেড়েছে। বাজারে এখন মাঝারি সাইজের চাষের রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে থেকে ৩৫০ টাকায়। চাষের পাঙাসের কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা, তেলাপিয়া ২০০ থেকে ২২০ টাকা, মাঝারি সাইজ কৈ মাছ ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা, দেশি শিং ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা, বড় সাইজের পাবদা ৬০০ টাকা, চিংড়ি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, দেশি পাঁচমিশালি ছোট মাছ ৬০০ টাকা এবং এক কেজির বেশি ওজনের ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৬০০ টাকায়।

এ সপ্তাহে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে  ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, যা গত সপ্তাহ ছিল ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায়। গরুর মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা এবং খাসির মাংস ১ হাজার ১৫০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ঢাকা/রায়হান/রফিক 

সম্পর্কিত নিবন্ধ