শ্রমিকদের নিয়ে ইবিতে স্বাস্থ্য ক্যাম্পেইন ও তরমুজ উৎসব
Published: 1st, May 2025 GMT
আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) কর্মরত অর্ধশতাধিক নির্মাণ-শ্রমিককে নিয়ে স্বাস্থ্য ক্যাম্পেইন ও তরমুজ উৎসবের আয়োজন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের ডায়না চত্বরে এটির আয়োজন করা হয়।
আয়োজনের শুরুতে নির্মাণ-শ্রমিকদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাদের মাঝে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান ও মৌসুমি ফল তরমুজ দিয়ে আপ্যায়ন করানো হয়।
এসময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড.
সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় শ্রমিকরা বড় ভূমিকা পালন করে। আমাদের জুলাই গণঅভ্যুত্থানেও শ্রমিকদের অবদান ছিল অনস্বীকার্য। অনেক শ্রমিক এই আন্দোলনে জীবন দিয়েছে। আহত শিক্ষার্থী-জনতাকে যতটুকু সম্ভব সাহায্য করেছে। তাদের এই অবদানকে তুলে ধরতে হবে। শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতে আমরা সবসময় তাদের সাথে আছি।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, শ্রমিকদের ঘামে মিশে আছে আমাদের উন্নয়ন, আমাদের সুন্দর পৃথিবী। শ্রমিকদের কোনো শ্রেণিতে বিভক্ত না করে তাদের সাথে মানুষ হিসেবে আচরণ করতে হবে। পাশাপাশি শ্রমিকদেরও তাদের অধিকার আদায়ে সচেতন হতে হবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ম দ বস
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।