‘সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত হোক লেখনীর ধারায়’ স্লোগানকে ধারণ করে বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের সপ্তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা।

বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) এ উপলক্ষে আয়োজিত র‌্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে শুরু হয়ে বিজ্ঞান ভবন ও সমাজবিজ্ঞান ভবন প্রদক্ষিণ করে রফিক ভবনের সামনে এসে কেক কাটার মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এতে সংগঠনের বর্তমান ও সাবেক নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘শুভদিন তরুণ কলামের জন্মদিন’, ‘সপ্ত বছরে পদার্পণ’, ‘দেশপ্রেম নির্ভীক, জগন্নাথের কলাম সৈনিক’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।

আরো পড়ুন:

খুবিতে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতাবিষয়ক সেমিনার

রাবিতে ‘জুলাই-২৪ কর্নার’ উদ্বোধন

জবি শাখার সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম বলেন, “এই ফোরামের হাত ধরে শত শত তরুণের সুপ্ত প্রতিভা জেগে উঠছে। দেশের ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যুক্ত হয়েছে, যারা কলমের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছে। আমাদের স্বপ্ন—একদিন এই সংগঠন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়বে বিশ্বজুড়ে, আর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নেতৃত্বে থাকবে।”

সভাপতি আব্দুল কাদের নাগিব বলেন, “বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম শুধু একটি সংগঠন নয়; এটি তরুণদের অন্তরে দেশ ও মানবতার ভালোবাসা জাগিয়ে তোলে। লেখার মাধ্যমে সত্য তুলে ধরার সাহস শেখায়। আমরা গর্বিত এমন একটি সৃজনশীল সংগঠনের অংশ হতে পেরে।”

‘সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত হোক লেখনীর ধারায়’ প্রতিপাদ্যে ২০১৮ সালের ২৩ জুলাই বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের যাত্রা শুরু হয়। তরুণ লেখকদের পরামর্শ প্রদান, পত্রিকায় লেখা প্রকাশে সহযোগিতা করা এবং লেখালেখি বিষয়ক সভা, সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন করে থাকে সংগঠনটি।

ঢাকা/লিমন/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল দ শ তর ণ স গঠন

এছাড়াও পড়ুন:

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।

মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ