ইসলামী আন্দোলন বন্দর দক্ষিণের ৩৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
Published: 9th, March 2025 GMT
বন্দর শাহী মসজিদ আল কারীম মাদরাসায় মিলনায়তনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বন্দর থানা দক্ষিণ এর ২০২৫-২৬ সেশনের নবগঠিত ৩৫ সদস্য পূর্নাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগর এর সভাপতি মুফতী মাসুম বিল্লাহ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগর এর সেক্রেটারী মুহা.
২০২৫-২৬ সেশনের নবগঠিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বন্দর থানা দক্ষিণ এর পূর্নাঙ্গ কমিটি।
সভাপতি: হাজী আবুল হাশেম, সহ-সভাপতি: মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল, সহ-সভাপতিঃ মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম খাঁন, সহ-সভাপতিঃ মুহাম্মদ, খলিলুর রহমান, সেক্রেটারিঃ মুহাম্মদ মাঈনুদ্দিন, জয়েন্ট সেক্রেটারিঃ মুহাম্মদ বদিউজ জামান, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারিঃ মুহাম্মদ আরিফ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদকঃ মুহাম্মদ সালমান সাকিল, প্রচার ও দাওয়াহ্ বি. সম্পাদকঃ মুহাম্মাদ আমির হোসাইন, দপ্তর সম্পাদকঃ মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, অর্থ ও প্রকাশনা বি. সম্পাদকঃমুহাম্মাদ তারিক হাসান, প্রশিক্ষণ সম্পাদকঃ মুফতি আব্দুল আলিম, ছাত্র ও যুব বি. সম্পাদকঃ মুহাম্মদ ইমাম হোসেন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বি. সম্পাদকঃ মাওলানা আমির হোসাইন ফারুকী, আইন ও মানবাধিকার বি. সম্পাদকঃ কে এম শাকিল আহমদ, কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদকঃ মুহাম্মদ সানোয়ার হোসেন, মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদকঃ মুহাম্মদ হাবিব গাজী, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বি. সম্পাদকঃ মাওলানা খোরশেদ আলম, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদকঃ মুহাম্মদ আবু তাহের, সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদকঃ মুহা. রাজু আহমদ, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদকঃ মুহাম্মদ কবির হোসেন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকঃ আলহাজ্ব ইব্রাহিম সুজন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকঃমাওলানা আব্দুল মালেক, সহ-প্রচারক ও দাওয়াহ্ বি. সম্পাদকঃ মুহা. রিপন, সহ-দপ্তর সম্পাদকঃ মাওলানা মাহমুদুল হাসান জিহাদী, সহ-অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদকঃ কাজী আব্দুল মজিদ, সহ-প্রশিক্ষণ সম্পাদকঃমুহা,গিয়াসউদ্দিন, সদস্যঃ হাজী শাহ আলী, সদস্যঃমুহা. আশিক হোসেন, সদস্যঃ জনাব মুহা. আশরাফ, সদস্যঃ জনাব মুহাম্মদ মহিউদ্দিন, সদস্যঃ জনাব হাজী মুহাম্মদ মিজান, সদস্যঃ জনাব মুহাম্মদ রহমতুল্লাহ, সদস্যঃ জনাব মুহাম্মদ আব্দুল জব্বার, সদস্যঃ জনাব মুহা. মাসুদ রানা।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ম হ ম মদ ম জন ব ম হ ইসল ম সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায় চীনা বহুজাতিক কোম্পানি টেনসেন্ট
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে চীনা বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি টেনসেন্ট। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব লেখেন, বাংলাদেশে এসেছে মার্কিন জায়ান্ট স্টারলিংক। আজ (সোমবার) তাদের লাইসেন্স আবেদন অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। বাংলাদেশে বিগ টেক জায়ান্ট আসার যাত্রাটা প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের হাত ধরেই শুরু হলো। এভাবে আসবে আরও অনেকেই।
চীনা প্রযুক্তি জায়ান্ট টেনসেন্ট বাংলাদেশে আসতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে একই পোস্টে উল্লেখ করেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। এ প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন, আজ আমরা চায়নিজ জায়ান্ট টেনসেন্টের সঙ্গে অফিশিয়ালি বসেছি। তারাও বাংলাদেশে আসতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমরা তাদের দ্রুততম সময়ে পলিসি সাপোর্টের আশ্বাস দিয়েছি।
অসাইরিস গ্রুপও বাংলাদেশে আসছে বলে উল্লেখ করেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি বলেন, গাজীপুরের কালিয়াকৈর হাইটেক পার্কে হাইপার স্কেলার ক্লাউড ও ডেটা সেন্টার হবে বাংলাদেশি ডাটা ও ক্লাউড কোম্পানি যাত্রার হাত ধরে। এখানে হচ্ছে বিগ জায়ান্টদের জন্য বিশ্বমানের সিকিউরড ক্লাউড সে-আপ, যেখানে আসতে পারে মেটা, গুগলের পেলোড। এমন অভাবনীয় সব উপহার বাংলাদেশকে দিতে চলছেন অধ্যাপক ইউনূস।
কী ব্যবসা করে টেনসেন্ট
টেনসেন্টের ওয়েবসাইটের দেওয়া তথ্য মতে, চীনের শেনজেনভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানিটি ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত। টেনসেন্ট নিজেকে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি কোম্পানি হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে। ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, তারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কিছু ভিডিও গেমসহ অন্যান্য উচ্চমানের ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে।
টেনসেন্টের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, গ্রাহকদের ডিজিটাল রূপান্তর ও ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধিতে সহায়তার জন্য তারা ক্লাউড কম্পিউটিং, বিজ্ঞাপন, ফিনটেক ও অন্যান্য এন্টারপ্রাইজ সেবা দিয়ে থাকে। চীনের জনপ্রিয় বার্তা আদান-প্রদানকারী অ্যাপ (ম্যাসেজিং অ্যাপ) উইচ্যাটের মালিক টেনসেন্ট। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নিয়েও কাজ করে কোম্পানিটি।
টেনসেন্ট ২০০৪ সাল থেকে হংকং স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত কোম্পানি। যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত ফরচুন সাময়িকীর ২০২৪ সালের ‘ফরচুন গ্লোবাল ৫০০’ কোম্পানির তালিকায় টেনসেন্টের অবস্থান ছিল ১৪১তম।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে রাজধানীতে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে গেমিং ইন্ডাস্ট্রির সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক সেমিনারে বলা হয়, বর্তমানে বিশ্বের গেমশিল্পের বাজার ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যা সমন্বিতভাবে সংগীত ও সিনেমাশিল্পের থেকেও বেশি। এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির দেশ হিসেবে বাংলাদেশেরও গেমশিল্পে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এই শিল্পের বিকাশ হলে বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। আর তাই বাংলাদেশের গেমশিল্প ও ডিজিটাল খাতের উন্নয়নে বিভিন্ন অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীনের অন্যতম বড় প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান টেনসেন্ট।
২০২১ সালে প্রথম আলোয় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, সে সময় পর্যন্ত বাংলাদেশের ভিডিও গেমশিল্পের বাজার নিয়ে কোনো গবেষণা হয়নি। তবে শিল্পের সঙ্গে জড়িত দেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারেরা তখন বলছিলেন, এ বাজার ৫০ মিলিয়ন ডলার বা ৪২৮ কোটি টাকার মতো হবে।