‘হ্যারি পটার’ তারকা সাইমন মারা গেছেন
Published: 11th, March 2025 GMT
‘হ্যারি পটার’, ‘ডক্টর হু’খ্যাত ব্রিটিশ তারকা সাইমন ফিশার বেকার মারা গেছেন। রবিবার (৯ মার্চ) শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। সিএনএন এ খবর প্রকাশ করেছে।
ফিশার-বেকারের এজেন্ট কিম ব্যারি সিএনএন-কে বলেন, “আমি কেবল একজন ক্লায়েন্ট সাইমন ফিশার-বেকারকে হারাইনি। বরং ১৫ বছরের ঘনিষ্ঠ বন্ধুকেও হারিয়েছি। সাইমন আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। সকলের প্রতি সদয় ছিলেন তিনি।”
১৯৬১ সালের ২৫ নভেম্বর যুক্তরাজ্যের লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন সাইমন ফিশার। এ শহরেই তার বেড়ে ওঠা। শৈশবে গানের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেন সাইমন। তবে স্কুলের একটি মঞ্চনাটকে সুযোগ পাওয়ার পর অভিনয় প্রতিভার নতুন একটি দিক উন্মোচিত হয়।
আরো পড়ুন:
বাষট্টিতে ‘বেওয়াচ’ অভিনেত্রীর আত্মহত্যা
‘অস্কার পেলে চতুর্থ সন্তান উপহার দেব’, স্ত্রীর কথা রাখলেন অভিনেতা
নব্বই দশকের শুরুতে চলচ্চিত্রে পা রাখেন সাইমন ফিশার বেকার। পাশাপাশি টিভি সিরিজে কাজ শুরু করেন। ক্যারিয়ারে বেশ কয়েকটি হিট টিভি সিরিজ উপহার দিয়েছেন।
হগওয়ার্টসের অন্দরে ভূতের ভূমিকায় ‘হ্যারি পটার’ সিনেমায় অভিনয় করে খ্যাতি কুড়ান সাইমন। তা ছাড়াও ‘ডক্টর হু’ নামে জনপ্রিয় টিভি সিরিজে অভিনয় করেন। কমেডি চরিত্রের জন্যও দর্শকদের ভালোবাসা পেয়েছেন এই অভিনেতা। বিবিসির ‘পাপি লাভ’ সিরিজে টনি ফাজাকার্লির চরিত্রে অভিনয়ের জন্যও বেশ প্রশংস কুড়ান সাইমন।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ইমন ফ শ র ন স ইমন
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাবি উপাচার্য-প্রক্টরসহ ৩ জনকে আইনি নোটিশ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হাজী মুহম্মদ মুহসিন হলে নিজের সিট ফিরে পাওয়াসহ তিন দফা দাবিতে উপাচার্য, প্রক্টর ও হলটির প্রাধ্যক্ষ বরাবর আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন এক শিক্ষার্থী।
ওই শিক্ষার্থী হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের আলোচিত ভিপি পদপ্রার্থী জালাল আহমদ ওরফে জ্বালাময়ী জালাল।
আরো পড়ুন:
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উত্তাল রাতের ক্যাম্পাস
চাকসু: ৩ পদ শূন্য রেখে বামপন্থিদের ‘বৈচিত্র্যের ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সুপ্রীম কোর্টের অ্যাডভোকেট বেল্লাল হোসাইন (মুন্সী বেল্লাল) স্বাক্ষরিত এক আইনি নোটিশে তিনি ঢাবি প্রশাসনের কাছে তিন দফা দাবি জানান।
জালাল আহমদ অভিযোগ করে জানান, হলে বহিরাগত ও মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় তাকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে। এ সময় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাদের মদদে তার ওপর মব হামলাও চালানো হয়। কিন্তু তদন্ত ছাড়াই হল প্রাধ্যক্ষ তাকে বহিষ্কার করেন এবং প্রশাসন তার নামে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করে।
এর আগে, হলের রুমমেটকে মারধর এবং ভাঙা টিউবলাইট দিয়ে আঘাত করার ঘটনায় জালাল আহমদ ওরফে জ্বালাময়ী জালালের বিরুদ্ধে ‘হত্যাচেষ্টা’ মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলের প্রাধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে রাজধানীর শাহবাগ থানায় এ মামলা করেন এবং ২৭ আগস্ট তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয় আদালত। এরপর গত ১১ সেপ্টেম্বর আদালত জামিন মঞ্জুর করলে কারাগার থেকে মুক্ত হন জালাল।
ওই শিক্ষার্থীর দাবিগুলো হলো— হামলার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি ও প্রশাসনের ক্ষমা প্রার্থনা; অবৈধভাবে বাতিল হওয়া তার বৈধ সিট ফেরত দেওয়া; বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে বহিরাগত ও মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের উচ্ছেদ করা।
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী