জানুয়ারি কিংবা ফেব্রুয়ারির শুরুতে নির্বাচনের ঘোষণা এলে ভালো হতো: নুর
Published: 6th, June 2025 GMT
আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন জাতীয় নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, জানুয়ারিতে কিংবা ফেব্রুয়ারির শুরুতে নির্বাচনের ঘোষণা এলে ভালো হতো।
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়সীমার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর আজ শুক্রবার রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে মার্চের মাঝামাঝি পর্যন্ত রোজা থাকবে। এরপর ঈদ। আবার ঈদের পর এপ্রিল মাসে পাবলিক পরীক্ষা আছে। সব মিলিয়ে মনে হয়, জানুয়ারিতে কিংবা ফেব্রুয়ারির শুরুতে নির্বাচনের ঘোষণা এলে ভালো হতো।
নুরুল হক বলেন, ‘দলীয়ভাবে বিষয়টি নিয়ে আরও আলাপ-আলোচনা করতে হবে। আমার মতে, রাজনৈতিক দলগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছিল। তবে নির্বাচন কবে হবে, সেটি নিয়ে সংশয় ছিল। সে ক্ষেত্রে সরকার নির্বাচনের যে একটি রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে, সেটি ইতিবাচক।’
গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, ঈদুল আজহার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের বৈঠক করলে তখন নির্বাচনের বিষয়ে নিশ্চয়ই আলাপ হবে। সেখানে নির্বাচন আরও এগিয়ে আনার বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো কথা বলতে পারে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ঈদের নামাজ শেষে শুরু হয়েছে পশু কোরবানি
সারা দেশে উদযাপিত হচ্ছে মুসলমানদের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কোরবানি করছেন।
শনিবার সকালে পাড়া-মহল্লায় ঈদের নামাজ শেষে নিজ-নিজ পশু কোরবানি করছেন রাজধানীর ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
সরেজমিনে ঢাকার প্রতিটি অলিগলিতেই পশু কোরবানির দৃশ্য চোখে পড়ে। কোথাও বাসার নিচের গ্যারেজে, কোথাও বাসার সামনের রাস্তায়, আবার কোথাও এলাকার ফাঁকা মাঠের মধ্যে পশু কোরবানি চলছে।
মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা মো. সাদেকুল ইসলাম সমকালকে বলেন, আল্লাহর নামে কোরবানি দিচ্ছি। ইতোমধ্যে গরু জবাই হয়ে গেছে। আল্লাহর সন্তুষ্ট লাভের আশায় এই কোরবানি দেওয়া। কবুল করার মালিক আল্লাহ।
রামপুরার বাসিন্দা গোলাম ফারুক বলেন, আমরা সকাল সাড়ে ৭টায় ঈদের নামাজ আদায় করেছি। তারপর ঈদগাহ মাঠ থেকে এসে কোরবানি দিয়েছি।
তিনি বলেন, আল্লাহ আমাকে তাওফিক দান করেছে তাই আমি কোরবানি দিচ্ছি। কোরবানি শেষে ইসলামের রীতিনীতি অনুযায়ী গোস্ত বণ্টন করবো।