পাবলিক প্লেসে ভিডিও ধারণ করে আপলোডের আগে জেনে রাখুন
Published: 18th, June 2025 GMT
হাতে হাতে আজ স্মার্টফোন। যেকোনো সময়ের স্মৃতি ধরে রাখা এখন তাই খুব সহজ। যখন ইচ্ছা তখনই তোলা যাচ্ছে ছবি, করা যাচ্ছে ভিডিও। ব্যক্তিগত বা পারিবারিক পরিসরে তো বটেই, পাবলিক প্লেস বা জনসমাগমস্থলেও অনেকে ছবি ও ভিডিও ধারণ করেন। অনেকে ফেসবুক, ইউটিউবের কনটেন্ট বানাতেও ভিডিও করেন। তবে সুযোগ আছে বলেই যেকোনো পরিস্থিতিতে ছবি বা ভিডিও ধারণ করা উচিত নয়। অন্যের অনুমতি ছাড়া তাঁর ছবি বা ভিডিও ধারণ করা কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আপলোড করা অনুচিত।
ধরা যাক, প্রকৃতির কোলে ঘুরে বেড়ানোর সময় কিংবা গণপরিবহনে যাতায়াতের সময় পরিবারের সঙ্গে ছবি বা ভিডিও ধারণ করছেন কেউ। কাজটি করতে গিয়েই তাঁর ক্যামেরার ফ্রেমে চলে আসতে পারেন অচেনা বহু মানুষ। মেট্রোরেলের প্ল্যাটফর্মে, এমনকি চলন্ত সিঁড়িতেও কাউকে কাউকে নিজের ফোনের ক্যামেরা ব্যবহার করতে দেখা যায়। এমন ক্ষেত্রেও আশপাশে থাকা অনেকেই চলে আসতে পারেন তাঁর ক্যামেরার ফ্রেমের ভেতর।
কিংবা ধরা যাক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের দায়িত্বের অংশ হিসেবে পথে কারও গাড়ি দাঁড় করালেন। চালকের কাগজপত্র দেখা বা গাড়ি সার্চ করার জন্য এমন রুটিন দায়িত্ব নিয়মিত পালন করে এসব বাহিনী। অনেক সংবাদমাধ্যম বা ইউটিউবারকে এ সময়কার ভিডিও ধারণ করেও আপলোড করতে দেখা যায়। এভাবে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ফলে ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে ওই গাড়িতে থাকা মানুষগুলোকে নিয়ে অনেক কথাই হতে পারে সমাজে। সামাজিক পরিসরে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রশ্নের মুখোমুখি হতে পারেন তাঁরা। তাই ভিডিও ধারণ ও আপলোড করার আগে এসব স্পর্শকাতর বিষয়গুলো খেয়াল রাখা জরুরি।
পাবলিক প্লেসে ছবি বা ভিডিও ধারণের ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয় খেয়াল রাখা উচিত, জেনে নেওয়া যাক।
ছবি বা ভিডিও ধারণ করার সময়একজনের ছবি তোলার সময় পেছনে অন্য কাউকে দেখা যাচ্ছে কি না খেয়াল রাখুন.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
জ্বালানি সুইচ বন্ধ হওয়ায় আহমেদাবাদে বিধ্বস্ত হয় বোয়িং ড্রিমলাইনারের ইঞ্জিন
ভারতের আহমেদাবাদের সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উড্ডয়নের পরপরই এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। আকাশে ওড়ার মাত্র তিন সেকেন্ডের মধ্যে জ্বালানি নিয়ন্ত্রণ সুইচ সরে যাওয়ায় দুটি ইঞ্জিনই শক্তি হারিয়ে ফেলে বন্ধ হয়ে যায় বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। খবর-বিবিসি
১২ জুন আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনগামী বোয়িংয়ের ওই ড্রিমলাইনার বিমনে বিধ্বস্তের ঘটনায় উড়োজাহাজের পাইলট-ক্রুসহ ২৪১ আরোহী নিহত হন। আর যে ভবনে বিমানটি বিধ্বস্ত হয় তা স্থানীয় বিজে মেডিকেল কলেজের ছাত্রদের একটি হোস্টেল। ওই সময় হোস্টেলের ক্যান্টিনে অনেকে দুপুরের খাবার খাচ্ছিলেন। সমমিলিয়ে ওই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৯৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বিস্তারিত আসছে...