সদর থানা বিএনপির উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ
Published: 12th, January 2025 GMT
তারেক রহমানের নির্দেশনায় সদর থানা বিএনপির উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার ( ১১ জানুয়ারী ) বিকেলে তল্লা জেমস্ ক্লাব সংলগ্নে সদর থানা বিএনপির আয়োজনে শীতবস্ত্র বিতরণে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্যারিস্টার মাহবুব বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্দেশ দিয়েছেন, অসহায় গরীব মানুষদের সহযোগিতা করার। বিগত দিনগুলোতে স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার দেশে যে লুটপাট চালিয়েছে তার কুফল ভোগ করছে সাধারণ জনগণ।
স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা হচ্ছে তাদের মা। আর মা তার সন্তানদের ফেলে চলে গেছে, এতে করে তারা এতিম হয়ে গেছে। আওয়ামী দুঃশাসনে সাধারণ মানুষ নিষ্পেষিত হয়েছে, আমাদের দলের লাখো নেতাকর্মী মামলায় জর্জরিত হয়ে বাড়ি ছাড়া ছিলো।
আজকে আমাদের সুদিন ফিরে এসেছে, এ সময়কে কাজে লাগাতে হবে। সাধারণ মানুষের কাছে গিয়ে বিএনপির জন্য ভোট চাওয়ার রাস্তা তৈরি করতে হবে।
সদর থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মহসিন উল্লাহর সভাপতিত্বে ও থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হক এর সঞ্চালনায় আরো উপস্থিত ছিলেন, মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড.
উৎস: Narayanganj Times
এছাড়াও পড়ুন:
নেশা ও জুয়ায় টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় নেশা ও জুয়া খেলার টাকা না পেয়ে রুকসানা বেগম (৪০) নামে এক নারীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে স্বামী শাহ আলম শেখের (৫০) বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগীকে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার (১৪ জুন) রাতে উপজেলার লখাইরচর গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। অভিযুক্ত শাহ আলম একই গ্রামের ইসমাইল শেখের ছেলে।
রবিবার (১৫ জুন) রুকসানা বেগম বলেন, “২৫ বছর আগে শাহ আলমের সঙ্গে আমার বিয়ে হয়। আমাদের দুইটি সন্তান রয়েছে। বিয়ের পরে থেকেই আমাকে আমার স্বামী নির্যাতন করেন। তিনি প্রতিনিয়ত জুয়ার আসরে বসেন এবং নেশাগ্রস্ত অবস্থায় বাড়িতে ফেরেন।”
আরো পড়ুন:
দৃষ্টিহীন বৃদ্ধকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ২
খুলনায় আ.লীগ নেতাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
তিনি বলেন, “গতকাল শনিবার রাতে তিনি আমার কাছে জুয়া খেলা ও নেশা করার টাকা চান। আমি টাকা দিতে অস্বীকার করায় মারধর শুরু করেন। বাধা দিতে এগিয়ে আসলে ছেলে সিয়াম আহম্মেদ (১২) ও মেয়ে খাদিজা আক্তার সুচনাকেও (২২) মারধর করেন আমার স্বামী।”
রুকসানা বেগম বলেন, “ঘটনার পর আমাকে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। আমি আমার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।”
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে শাহ আলম শেখের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মুকসুদপুর থানার ওসি মো. মোস্তফা কামাল বলেন, “এখন পযর্ন্ত থানায় কোনো আভিযোগ হয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/বাদল/মাসুদ