বিডিআর হত্যা মামলার বিচারকাজ চলবে ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারসংলগ্ন অস্থায়ী আদালত ভবনে। রোববার আইন ও বিচার বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ঢাকার পিলখানায় ২০০৯ সালে বিডিআর সদরদপ্তরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলার বিচার হচ্ছিল ঢাকার বকশীবাজারে সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা ও ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারসংলগ্ন মাঠে অস্থায়ী আদালতে। গত বৃহস্পতিবার আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা আদালত সরানোর দাবিতে বিক্ষোভ করেন। আন্দোলনের মধ্যেই এজলাস কক্ষ পুড়ে যায়।

আইন ও বিচার বিভাগের সচিব শেখ আবু তাহের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দায়ের ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার নিউমার্কেট থানার মামলা পরিচালনার জন্য কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারসংলগ্ন অস্থায়ী আদালত ভবনকে অস্থায়ী আদালত ঘোষণা করা হয়েছে।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদরদপ্তর পিলখানায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়। ওই ঘটনার পর বাহিনীর নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) করে সরকার।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রামে বাসায় ঢুকে ব্যবসায়ীকে গুলি

চট্টগ্রাম নগরের উত্তর মোহরা এলাকায় এক ব্যবসায়ীকে বাসায় ঢুকে গুলি করে পালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শুক্রবার রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। ওই ব্যবসায়ীর নাম মো. ইউনুস। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

পুলিশ জানিয়েছে, মো. ইউনুস নদী থেকে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত ড্রেজার বা খননযন্ত্রের ব্যবসা করেন। রাতে নিজের বাসাতেই ছিলেন তিনি। হঠাৎ কয়েকজন দুর্বৃত্ত বাসায় ঢুকে তাঁকে চার থেকে পাঁচটি গুলি করে। তাঁর মুখে, হাঁটুতে ও হাতে গুলি লেগেছে। পরে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।

উত্তর মোহরা এলাকাটি নগরের চান্দগাঁও থানার আওতাধীন। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আফতাব উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ওই ব্যবসায়ীকে রাতেই উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। জড়িত ব্যক্তিদের আটক করতে অভিযান চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ