চট্টগ্রাম মহানগরের বিভিন্ন থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে যুবলীগের ২৮ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সহিংসতার মামলা ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে সিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

নগর পুলিশ জানায়, শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা থেকে আজ রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সিএমপির বিভিন্ন থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ২৮ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের মধ্যে কর্ণফুলী থানার শিকলবাহা ইউপি যুবলীগের সক্রিয় নেতা মো.

মামুন (৩৭), পাঁচালাইশ থানার আসামি আবুল কালাম আজাদ (৩৩), শামীম (২৪), হাসান (২৫), নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক সাগর, ছোটন নাথ (৩২) রয়েছে। 

ঢাকা/রেজাউল/বকুল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

চাঁদপুরে জমি নিয়ে বিরোধে হাতুড়ির আঘাতে নিহত, ছোট দুই ভাইসহ আটক ৩

চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ছোট ভাইয়ের হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাই নিহত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার গোবিন্দপুর উত্তর ইউনিয়নের চির্কা গ্রামে ওই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

নিহত ব্যক্তির নাম খাজা আহমেদ (৫৫)। এ ঘটনায় তাঁর ভাই নুর মোহাম্মদ খান (৫০) ও শাহজালাল (৪০) এবং শাহজালালের স্ত্রী আসমা বেগমকে (৩৩) আটক করেছে পুলিশ। তাঁদের সবার বাড়ি চির্কা গ্রামে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, যৌথ শরিকানা জমির রাস্তা নিয়ে দুই ভাই খাজা আহমেদ ও নুর মোহাম্মদ খানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। গতকাল রাতেও তাঁদের মধ্যে কথা–কাটাকাটি হয়। রাত সাড়ে ১১টার দিকে নুর মোহাম্মদ খান হাতুড়ি দিয়ে বড় ভাই খাজা আহমেদকে আঘাত করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে চাঁদপুর ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা খাজা আহমেদকে মৃত ঘোষণা করেন।

ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ্ আলম বলেন, জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত নুর মোহাম্মদ খানসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ