বন্দরে ভুমি অফিসের নতুন ভবন নির্মাণ কাজের  শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারী) বিকেলে ভুমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মনোয়ার হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে মদনগঞ্জ ইউনিয়ন ভুমি অফিসের  দ্বিতল ভবনের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। 

ওই সময় বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান অতিরিক্ত সচিব মো: মানোয়ার হোসেনকে ক প্রকল্পের কার্যক্রম পরিধি ও ভবন নির্মাণে সকল বিষয়ে অবগত করেন। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বন্দর উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মোসাম্মৎ শামসুন নাহার, উপ-সহকারী প্রকৌশলী নূর মোহাম্মদ মিয়া, সিও মাজহারুল ইসলাম, হিসাব সহকারি মাসুম মিয়া, কার্য সহকারি দেলোয়ার হোসেন মীর, নুর আলী, সার্ভেয়ার আমেনা আক্তে রুপা, বন্দর উপজেলা কাননগো মো.

শরিফুর রহমান, মদনগঞ্জ ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা মো. আতাউর রহমান।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ সহক র

এছাড়াও পড়ুন:

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরই: রুশ রাষ্ট্রদূত

চলতি বছরের শেষ নাগাদ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার ম্যান্টিতস্কি। রোববার রাশিয়া দিবস উপলক্ষে ঢাকায় আয়োজিত এক বিশেষ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এ বছর রাশিয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজয়ের ৮০ বছর উদযাপন করছে। একইসঙ্গে সোভিয়েত পারমাণবিক শিল্প প্রতিষ্ঠারও ৮০ বছর। এই গৌরবময় সময়ে রূপপুর প্রকল্পের অগ্রগতি আমাদের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।’ তিনি জানান, রুশ ও বাংলাদেশি প্রকৌশলীদের যৌথ প্রচেষ্টায় রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে এবং প্রথম ইউনিট উদ্বোধনের সব প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

রাষ্ট্রদূত বলেন, রূপপুর প্রকল্প শুধু প্রযুক্তিগত নয়, রাশিয়া-বাংলাদেশ কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক অংশীদারত্বের একটি উজ্জ্বল নিদর্শন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ জ্বালানি খাতে একটি নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে।

রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা ‘রোসাটম’ এর সহায়তায় নির্মিত হচ্ছে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র, যার প্রতিটি ইউনিটের উৎপাদনক্ষমতা ১২০০ মেগাওয়াট। ২০১৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং বর্তমানে প্রকল্পের প্রথম ইউনিট পরীক্ষামূলক চালুর প্রস্তুতিতে রয়েছে।

উল্লেখ্য, রূপপুর প্রকল্প বাস্তবায়নে রাশিয়ার প্রায় ১২ বিলিয়ন ডলারের অর্থায়ন রয়েছে। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে বৃহত্তম অবকাঠামো প্রকল্পগুলোর অন্যতম।

সম্পর্কিত নিবন্ধ