আমন্ত্রণ পেয়েও কেন একুশে পদক নিতে যাননি কোচ বাটলার
Published: 20th, February 2025 GMT
খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফ, কর্মকর্তা মিলিয়ে সর্বশেষ সাফে বাংলাদেশের কন্টিনজেন্ট ছিল ৩২ জনের। তাঁদের সবাইকেই একুশে পদক অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। কিন্তু সাফজয়ী প্রধান কোচ পিটার বাটলারই যাননি!
বাটলারের না যাওয়াই যেন বলে দিচ্ছে কোচ-ফুটবলার দ্বন্দ্ব এখনো পুরোপুরি মেটেনি। এ বিষয়ে আজ প্রথম আলোকে বাটলার বলেন, ‘সেখানে (একুশে পদকের অনুষ্ঠানে) না যাওয়ার পেছনে অনেক কারণই আছে।’ তবে সেই কারণগুলো আর বলতে চাননি এই ইংলিশ কোচ।
এ বিষয়ে জানতে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হাসান তুষারকে হোয়াটসঅ্যাপে ফোন দেওয়া হলেও পাওয়া যায়নি। আর কোচ বাটলারের না যাওয়ার ব্যাপারে কিছু বলতে পারেননি বাফুফের গভর্নমেন্ট রিলেশনস কমিটির চেয়ারম্যান ওয়াহিদ উদ্দীন চৌধুরী হ্যাপি, ‘আসলে কোচ কেন যায়নি আমি বলতে পারব না।’
আরও পড়ুনসাফজয়ী সাবিনাদের হাতে মর্যাদার একুশে পদক১ ঘণ্টা আগেতবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাফুফের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন আজ সকালে অনুশীলন সেশন থাকায় কোচ বাটলার আর যাননি। তা ছাড়া তিনি গেলে সাবিনারা কিছু মনে করতে পারেন এমন ধারণাও ছিল কোচের, ‘কোচ তো আমন্ত্রণ পেয়েছে। কিন্তু সকালে তাঁর অনুশীলন সেশন থাকায় আর যেতে চাননি। আমাকে সে বলেছে, ‘‘না তারা যাক। আমি গেলে আবার তারা (সাবিনারা) কী মনে করে। এটা তাদের অর্জন। তারাই উপভোগ করুক।’’’
সংস্কৃতি মন্ত্রনালয় থেকে পিটার বাটলারকে পাঠানো একুশে পদকের আমন্ত্রণপত্র.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়।
সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।
এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই