ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ (ইপিএল) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে অবনমিত হলো সাউথাম্পটন। রবিবার (৬ মার্চ) টটেনহ্যাম হটস্পারের বিপক্ষে ৩-১ ব্যবধানে হেরে যায় তারা। ফলে আগামী মৌসুমে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপে খেলতে হবে সাউথাম্পটনকে। 

ঘরের মাঠ টটেনহ্যাম স্টেডিয়ামে ম্যাচের ১৩ মিনিটেই ফুলব্যাক স্পেসের অ্যাসিস্ট থেকে স্বাগতিকদের এগিয়ে দেন উইঙ্গার ব্রেনান জনসন। বিরতির আগে ৪২ মিনিটে জেমস ম্যাডিসনের পাস থেকে নিজের ও দলের গোল সংখ্যা দ্বিগুণ করেন জনসন। নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে ম্যাথুজ ফের্নান্দেজ সাউথাম্পটনের হয়ে একটি গোল শোধ করেন। তবে যোগ করা সময়ের ষষ্ঠ মিনিটে মাতেস তেল পেনাল্টি থেকে গোল করে সফরকারীদের কফাইন শেষ পেরেক ঠুকে দেন। 

ইপিএলের ৩১তম রাউন্ডের খেলা শেষে ৩৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ১৩তম স্থানে আছে স্পার্স। অন্যদিকে, সমান সংখ্যক ম্যাচ থেকে মাত্র ১০ পয়েন্ট অর্জন করেছে সাউথাম্পটন। ইপিএলের ইতিহাসে ৭ ম্যাচ হাতে রেখে রেলিগেটেড হয়ে যাওয়া প্রথম দলও তারা। 

ঢাকা/নাভিদ/এনএইচ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।

নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।

পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ