বান্দরবানের নাইক্ষ্যাংছড়ি সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের ভেতরে বাঁশ কাটতে গিয়ে স্থলমাইন বিস্ফোরণে মনসুর আহমেদ (২৬) নামে এক বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। স্থানীয়রা জানান, তার বাম পায়ের গোড়ালি শরীর থেকে বিছিন্ন হয়ে গেছে।

বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুর ১২টার দিকে সীমান্তের বাইশফাঁড়ীর তুইঙ্গাঝিরি বিওপির কাছাকাছি ৩৯ নম্বর পিলার সংলগ্ন কাঁটাতারে পাশে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ঘটনাটি ঘটে। 

শুক্রবার (২ মে) নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ওসি মাসরুরুল হক বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে এক বাংলাদেশি আহত হয়েছেন।

আরো পড়ুন:

নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৩ 

গাজীপুরে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, সবার অবস্থা আশঙ্কাজনক

আহত মনসুর আহমেদ কক্সবাজার উখিয়া রাজাপালং ইউপির তুলাতলির ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মনসুর আহমেদ প্রায় সীমান্ত এলাকা থেকে কাঠ ও বাঁশ সংগ্রহ করে থাকেন। বৃহস্পতিবার বাঁশ সংগ্রহ করতে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে যান তিনি। সেখানে মিয়ানমারের আরাকান আর্মির পুতে রাখা স্থলমাইন বিস্ফোরণে তার বাম পায়ের গোড়ালি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উখিয়ার কুতুপালং এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

ঢাকা/চাইমং/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আহত

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ