আমিন বাজার ল্যান্ডফিল পরিদর্শনে ডিএনসিসির প্রশাসক
Published: 18th, May 2025 GMT
আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রস্তুতি দেখতে রবিবার (১৮ মে) আমিন বাজার ল্যান্ডফিল পরিদর্শন করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
পরিদর্শনকালে তিনি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং বর্জ্যবাহী গাড়ি চালকদের করণীয় সম্পর্কে বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা দেন। সে সময় লিচেট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টও ঘুরে দেখেন প্রশাসক।
ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, “বর্জ্য থেকে উৎপন্ন ময়লা পানি (লিচেট) যেন নদীতে না যায়, তা নিশ্চিত করতে আমাদের নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।” এসময় পরিশোধিত পানির নমুনা ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানোর নির্দেশ দেন তিনি।
আরো পড়ুন:
কোরবানির সব হাটেই বসবে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক: ফরিদা আখতার
‘সড়ক ও মহাসড়কে কোরবানির পশুর হাট বসতে দেওয়া হবে না’
পরিবহন চালকদের পক্ষ থেকে ইউনিয়ন নেতারা যানবাহন ও অবকাঠামোগত সমস্যার কথা তুলে ধরেন। প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন এবং জানান, প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরবরাহ করা হবে।
ডাম্পিং স্টেশনের প্রবেশপথ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সেগুলো প্লাস্টিক গ্রিড দিয়ে মেরামত এবং রাস্তাগুলো প্রশস্ত করার নির্দেশ দেন তিনি।
পরিত্যক্ত স্কেভেটরগুলো মেরামত করে আবার ব্যবহারে আনার ঘোষণা দিয়ে প্রশাসক বলেন, “আমরা চাই, এক বিন্দু বর্জ্যও যেন পড়ে না থাকে। এই ঈদে পরিচ্ছন্নতা থাকবে দৃশ্যমান।”
ঢাকা/এএএম/রাজীব
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই ভাই-বোনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে দুই ভাই-বোনের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে জেলা শহরের ভাদুঘরের খাদেমের মাঠের শান্তিনগর এলাকা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত শিশুরা হলো হোসাইন (১১) ও তার বোন জিন্নাত আক্তার (৮)। তারা একই এলাকার আক্কাস মিয়ার সন্তান।
হোসাইন ও জিন্নাতের খালা ইয়াসমিন বেগম বলেন, শান্তিনগর খাদেমের মাঠের পাশে একটি ডোবা থেকে দুই ভাই-বোন প্রায়ই শাপলা তুলতে যেত। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে তারা শাপলা তোলার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু সন্ধ্যা হলেও তারা বাড়িতে ফিরে আসেনি। এলাকার বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তাদের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে আজ সকালে বাড়ির পাশের ডোবায় হোসাইন ও জিন্নাতের লাশ ভেসে উঠতে দেখেন স্থানীয় কয়েকজন। পরে তাঁরা ডোবা থেকে ওই দুই শিশুর মরদেহ তুলে বাড়িতে নিয়ে যান।