পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) প্রেসক্লাবের আয়োজনে মাল্টিমিডিয়া জার্নালিজমবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টায় একাডেমিক ভবনের ৪০৫ নম্বর কক্ষে এই কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, তুরস্কের টিআরটি ওয়ার্ল্ড এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি কামরুজ্জামান বাবলু। তিনি অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতার আধুনিক কৌশল, ভিডিও রিপোর্টিং, স্ক্রিপ্ট রাইটিং, ভিজ্যুয়াল উপস্থাপনা এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সাংবাদিকতার নতুন ধারার ওপর দিকনির্দেশনা দেন।

আরো পড়ুন:

সাগর-রুনিকে ঘিরে নির্মিত ‘অমীমাংসিত’ পেল ছাড়পত্র

সংবাদমাধ্যমে যোগ্যতার ভিত্তিতে সবার সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে: জবি উপাচার্য

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড.

কামরুজ্জামান খান, ছাত্র পরামর্শ নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. রাশেদুল হক, পাবিপ্রবি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন, বর্তমান সভাপতি জাহিদুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক ইমরান হোসেন তানিম, কোষাধ্যক্ষ আলফি সানি প্রমুখ।

এছাড়া অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন এবং তারা সাংবাদিকতা ও মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট তৈরির ব্যবহারিক দিকগুলো নিয়ে সরাসরি প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ লাভ করেন।

অনুষ্ঠানের শেষে পাবিপ্রবি প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এবং  ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক কর্মশালার প্রশিক্ষক কামরুজ্জামান বাবলুর হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।

ঢাকা/আহসান/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প ব প রব অন ষ ঠ

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপির প্রার্থীর তালিকায় নেই তারকারা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে কয়েকজন জনপ্রিয় তারকার মনোনয়ন পাওয়ার গুঞ্জন থাকলেও শেষ পর্যন্ত প্রার্থী তালিকায় তাদের নাম নেই।

সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৩৭ আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন:

শাহরুখের অজানা এই সাত তথ্য জানেন?

মালয়েশিয়ায় পরীমণির দশ দিন

তবে আলোচনায় থাকা কোনো তারকা প্রার্থী চূড়ান্ত তালিকায় আসেননি। সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন (নীলফামারী–৪), মনির খান (ঝিনাইদহ–৩) ও রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা (সিরাজগঞ্জ–১) মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।

তাদের মধ্যে বেবী নাজনীন ও মনির খানের আসনে যথাক্রমে আবদুল গফুর সরকার ও মেহেদী হাসান মনোনয়ন পেয়েছেন। কনকচাঁপার আসনের প্রার্থী এখনো ঘোষণা হয়নি।

২০১৮ সালের নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ–১ আসন থেকেই বিএনপির প্রার্থী হয়েছিলেন কনকচাঁপা। তখন আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ নাসিমের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন তিনি। এবারের নির্বাচনে আবারো লড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলে জানা যায়।

মনির খান ও কনকচাঁপা দুজনই বিএনপির অঙ্গ সংগঠন জাসাসের কেন্দ্রীয় নেতা। এছাড়া দলটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও চলচ্চিত্র অভিনেতা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জ্বলের নামও আলোচনায় ছিল।

উজ্জ্বল বলেন, “দল যদি মনে করে আমার প্রার্থী হওয়া দরকার, আমি প্রস্তুত।”

বিএনপির এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে আপাতত স্পষ্ট—বিনোদন অঙ্গনের জনপ্রিয় মুখগুলো এবারো দলীয় প্রার্থী তালিকার বাইরে থাকছেন।

ঢাকা/রাহাত/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ