2025-06-19@03:08:23 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11
«উৎপন ন»:
বর্জ্য নানা ধরনের হতে পারে। উৎসও বিভিন্ন। শিল্পকারখানার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে সরকারি নির্দেশনা থাকলেও মালিকরা শতভাগ তা মেনে চলছেন না। যেসব উৎসের বর্জ্যকে আমরা খুব বেশি গুরুত্ব দিই না, সেগুলো আমাদের জন্য কোনো অংশে কম ক্ষতিকর নয়। বাসাবাড়ি, মার্কেট, হাসপাতাল, গবাদি পশুর বর্জ্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে বলে গবেষণায় দেখা যাচ্ছে। কারণ এসব উৎস থেকে প্রাপ্ত বর্জ্যের যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে ব্যবস্থাপনা হচ্ছে না। গৃহস্থালি বর্জ্য পচে সাধারণত ৭-১০ দিনের মধ্যে দুর্গন্ধ বের হয়। এতে ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ মিথেন ও কার্বন ডাইঅক্সাইড থাকে। এ দুটিই গ্রিনহাউস গ্যাস নামে অভিহিত। প্রকৃতিতে কার্বন ডাইঅক্সাইডের ঘনত্ব কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও মিথেন গ্যাস নিয়ে এখনও তেমন আলোচনা শোনা যায় না। অথচ গবেষকদের মতে, গত ২০ বছরে কার্বন ডাইঅক্সাইডের চেয়ে পরিবেশের...
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) আওতাধীন এলাকার কোরবানির বর্জ্যের প্রায় ৮৫ শতাংশ প্রথম দিনের মধ্যেই অপসারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। শনিবার (৭ জুন) সন্ধ্যায় ঢাকা উত্তর নগর ভবনে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের অগ্রগতি বিষয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এই তথ্য জানান। এ সময় প্রশাসক বলেন, “ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সব পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মতৎপরতা এবং জনগণের সহায়তায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে বেশিরভাগ বর্জ্য অপসারণ সম্ভব হয়েছে। আগামীকাল সকাল থেকে রাস্তার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শুরু হবে।” আরো পড়ুন: দ্রুত বর্জ্য অপসারণে সেবা দেবে ডিএসসিসি: প্রশাসক রসিকের অপসারিত জনপ্রতিনিধিদের পুনর্বহালে ৭ দিনের আল্টিমেটাম ডিএনসিসি প্রশাসক আরো বলেন, “আমরা অনুমান করছি, এ বছর কোরবানি উপলক্ষে মোট ২০ হাজার টন বর্জ্য উৎপন্ন হতে পারে। সে হিসেবে...
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকার কোরবানির বর্জ্যের ৮৫ শতাংশ আজকের দিনের মধ্যেই অপসারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা উত্তর নগর ভবনে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের অগ্রগতি বিষয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান। ডিএনসিসির প্রশাসক বলেন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সব পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের কর্মতৎপরতা এবং জনগণের সহায়তায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে বেশিরভাগ বর্জ্য অপসারণ সম্ভব হয়েছে। রোববার সকাল থেকে রাস্তার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শুরু হবে। তিনি বলেন, আমরা অনুমান করছি, এ বছর কোরবানিতে মোট ২০ হাজার টন বর্জ্য উৎপন্ন হতে পারে। সে হিসেবে আমাদের ১গ হাজারের অধিক পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও প্রয়োজনীয় ট্রাক, পিক-আপ, ভ্যানসহ অন্যান্য সরঞ্জাম প্রস্তুত রাখা হয়েছে। মোহাম্মদ এজাজ বলেন, কোরবানির প্রথম দিনে প্রায় ৯ হাজার ২০০ টন বর্জ্য উৎপন্ন হয়েছে। যার...
‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময়’-এবারের বিশ্ব পরিবেশ দিবসে বাংলাদেশ সরকারের এই স্লোগান যেন প্লাস্টিক দূষণের বাস্তবতা। প্রতিদিন হাজার হাজার টন প্লাস্টিক বর্জ্যে সয়লাব হয়ে পড়ছে শহর-বন্দর, নদী-নালা ও সমুদ্র উপকূল। পরিবেশ বিপর্যয়ের পাশাপাশি বাড়ছে মানুষের দৈনন্দিন দুর্ভোগ। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বছরে ৮ লাখ ২১ হাজার ২৫০ টন প্লাস্টিক বর্জ্য উৎপন্ন হয়, যার মধ্যে মাত্র ৪০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য। বাকি প্রায় ৫ লাখ টন বর্জ্য থেকে যাচ্ছে প্রকৃতিতে, যা শত বছরেও নষ্ট হয় না। এই দীর্ঘস্থায়ী দূষণ মাটি, পানি ও বায়ুর সঙ্গে মিশে ইকোসিস্টেম ধ্বংস করছে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। প্লাস্টিক বর্জ্যের বড় অংশজুড়ে রয়েছে একবার ব্যবহারযোগ্য পানির বোতল, পলিথিন, প্রসাধনী ও ঘরোয়া সামগ্রী।এগুলো নর্দমা ও ল্যান্ডফিলে গিয়ে...
মানব সভ্যতা প্লাস্টিকে এমনভাবে জড়িয়ে গেছে যে প্লাস্টিক ও প্লাস্টিকজাত সামগ্রী ছাড়া এক মুহূর্ত চলতে পারে না মানুষ। পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর ৪৩ কোটি টনেরও বেশি প্লাস্টিক উৎপাদিত হয়, যার দুই-তৃতীয়াংশ মাত্র একবার ব্যবহারের পরে বর্জ্য হিসেবে ফেলে দেওয়া হয়। প্রতিদিন বিশ্বের সমুদ্র, নদী এবং হ্রদে প্লাস্টিকভর্তি ২ হাজার ট্রাকের সমপরিমাণ আবর্জনা ফেলা হয়। বিশ্বে প্রতিবছর ১৯ থেকে ২৩ মিলিয়ন টন প্লাস্টিক বর্জ্য জলজ বাস্তুতন্ত্রে মিশে যায়, যা হ্রদ, নদী এবং সমুদ্রকে দূষিত করে। ট্রপিক অঞ্চল থেকে আর্কটিক অঞ্চল সর্বত্রই প্লাস্টিকের রাজত্ব। প্লাস্টিক এবং এর থেকে তৈরি পণ্য বিভিন্ন রূপ ধারণ করে। মাছ ধরার জাল থেকে শুরু করে পানির বোতল এবং আবর্জনার ব্যাগের মতো একক ব্যবহারের জিনিসপত্র সবকিছুই ছড়িয়ে পড়ছে খাল, বিল, নদী, সমুদ্রে, পাড়ি দিচ্ছে এক মহাদেশ থেকে...
সৌরজগতের বাইরের একটি গ্রহের বায়ুমণ্ডলে বিজ্ঞানীরা এমন গ্যাসের রাসায়নিক চিহ্ন খুঁজে পেয়েছেন, যা কেবল পৃথিবীতে জৈবিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপন্ন হয়। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের মাধ্যমে করা এক পর্যবেক্ষণে এমন গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। এটিকে বিজ্ঞানীরা সৌরজগতের বাইরের কোনো গ্রহে সম্ভাব্য প্রাণের অস্তিত্বের সবচেয়ে শক্ত প্রমাণ বলে উল্লেখ করেছেন।ওয়েব টেলিস্কোপের পর্যবেক্ষণে কে২-১৮ বি নামের একটি গ্রহে দুটি গ্যাসের উপস্থিতি ধরা পড়েছে। এগুলো হলো ডাইমিথাইল সালফাইড (ডিএমএস) এবং ডাইমিথাইল ডিসালফাইড (ডিএমডিএস)। এসব গ্যাস পৃথিবীতে জীবন্ত প্রাণী, বিশেষ করে সামুদ্রিক ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটনের (একধরনের শৈবাল) মতো জীবন্ত অণুজীব থেকে উৎপন্ন হয়। এসব গ্যাসের অস্তিত্ব পাওয়ার কারণে ধারণা করা হচ্ছে, গ্রহটিতে বিপুল পরিমাণে অণুজীব থাকতে পারে।ওয়েব টেলিস্কোপের পর্যবেক্ষণে কে২-১৮ বি নামের একটি গ্রহে দুটি গ্যাসের উপস্থিতি ধরা পড়েছে। এগুলো হলো ডাইমিথাইল সালফাইড...
দীর্ঘদিন ধরেই মহাবিশ্বে থাকা পানির উৎসের সন্ধান করছেন বিজ্ঞানীরা। পানি প্রথম কবে বা কীভাবে পৃথিবীতে এসেছে, তা নিয়েও অনেক তত্ত্ব চালু রয়েছে বিজ্ঞান দুনিয়ায়। এবার যুক্তরাজ্যের পোর্টসমাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী জানিয়েছেন যে বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের ১০ থেকে ২০ কোটি বছর পরে সুপারনোভা বিস্ফোরণের সময় মহাবিশ্বে প্রথম পানি তৈরি হয়েছিল। অর্থাৎ আমাদের ধারণার চেয়ে কোটি কোটি বছর আগে পানি তৈরি হয়েছিল মহাবিশ্বে। তাঁদের দাবি, মহাবিশ্বের প্রাথমিক মুহূর্তেই পানির উৎপত্তি হয়েছে। তার পেছনের কারণও খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।কম্পিউটার সিমুলেশন ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, মহাবিশ্বের প্রথম নক্ষত্র ধ্বংসের পর যে সুপারনোভা বিস্ফোরণ হয়েছিল, তার পরপরই পানি তৈরি হয়েছে। সেই বিস্ফোরণের ফলে উৎপন্ন অক্সিজেন ঠান্ডা হয়ে আশপাশের হাইড্রোজেনের সঙ্গে মিশে যাওয়ার ফলে পানি তৈরি হয়েছে। এ বিষয়ে বিজ্ঞানী ডেনিয়েল হোয়েলেন গবেষণাপত্রে লিখেছেন, বিগ ব্যাংয়ের...
স্মার্টফোনের অধিকাংশ ব্যবহারকারী শতভাগ বা পূর্ণ চার্জ হওয়ার পরই স্মার্টফোন আন-প্লাগ করেন। অনেকে আবার আছেন, যারা সারারাত ফোন চার্জ দিয়ে থাকেন। গবেষণা বলছে, ব্যাটারি ৮০ শতাংশ পর্যন্ত চার্জ দেওয়া উচিত। ফুল চার্জে অনেক সময় ব্যাটারির যে কেমিক্যাল থাকে, তার কার্যক্ষমতা কমে যায়। ফলে স্মার্টফোনে অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন হয়ে হ্যান্ডসেট গরম হয়ে যায়। সামনে গরমের সময় আসছে। বাইরের চাপ ও ব্যাটারি উত্তাপ দুয়ে মিলে অতিরিক্ত গরম হয়ে পড়ে ডিভাইস। এমন আবহে ডিভাইসে গেম খেললে বাড়তি তাপ উৎপন্ন হয়। ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাক্টিভিটি ইন্টারনেট সংযুক্ত স্মার্টফোনে ইনস্টল অ্যাপ ব্যবহার না করলেও ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ সক্রিয় থাকে, যা ফোনের চার্জ দ্রুত নিঃশেষ করে। ফলে আইফোনের সেটিংস অপশনে গিয়ে জেনারেল অপশনে ট্যাপ করে ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ রিফ্রেশ অপশনে ক্লিক করতে হবে। ওয়াইফাই অপশন তখনই সচল...
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ভারতের রাজধানী দিল্লি। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় ভোর ৫টা ৩৬ মিনিটে কেঁপে ওঠে ভারতের রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকা। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে বাসিন্দাদের মধ্যে। লোকজন ছুটোছুটি করে ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন। ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির (এনসিএস) তথ্য অনুযায়ী, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল চার। এর উৎপত্তিস্থল দিল্লির মধ্যেই এবং কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার গভীরে। বিশেষজ্ঞরা জানান, সাধারণত ৫ বা ১০ কিলোমিটার গভীরতার অগভীর ভূমিকম্পগুলো তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করতে পারে। ভূমিকম্পের পর ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে এক বার্তায় জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান এবং সতর্কতার সঙ্গে নিরাপত্তা নির্দেশিকা মেনে চলার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতির...
ইদানীং নতুন প্রজন্মের মধ্যে ই-সিগারেট, ভেপ, হিটেট টোব্যাকো পণ্যের ব্যবহার বাড়ছে। লোকজনকে এ বলে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে যে, ‘ই-সিগারেট প্রচলিত সিগারেটের বিকল্প, ধূমপান ত্যাগে কার্যকর। সবচেয়ে বিভ্রান্তির কথা হলো, ই-সিগারেট কম ক্ষতিকর।’কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, নিকোটিনযুক্ত ই-সিগারেট আসক্তি বাড়ায় ও স্বাস্থ্যহানিকর। দীর্ঘ মেয়াদে এর স্বাস্থ্যগত প্রভাব সম্পর্কে এখনো জানা না গেলেও এটা প্রতিষ্ঠিত যে এগুলো বিষাক্ত পদার্থ দিয়ে তৈরি, যার মধ্যে কিছু উপাদান ক্যানসার, ফুসফুস ও হার্টের রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। ই-সিগারেটের ব্যবহার বুদ্ধি বিকাশের প্রক্রিয়াও বাধাগ্রস্ত করে। এটি অন্তঃসত্ত্বা নারীদের ভ্রূণের বিকাশ নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। এমনকি পথচারীদের জন্যও ঝুঁকিপূর্ণ ই-সিগারেট থেকে নির্গত ধোঁয়া।সবচেয়ে বিভ্রান্তির কথা হলো, ই-সিগারেট কম ক্ষতিকর।অন্যান্য ক্ষতিই-সিগারেট একটি কৃত্রিম সিগারেট, যা আগুন ধরানো ছাড়াই টান দিলে ধোঁয়া বের হয়। এটি নেশা উদ্দীপক ও মাদকাসক্তি তৈরি...
বিশ্বে যেসব দেশ চরম জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে আছে, বাংলাদেশ সেখানে অষ্টম। জলবায়ু ঝুঁকির সুস্পষ্ট লক্ষণ হিসেবে দেশে ‘সামার হিট ওয়েভ’, ‘ফ্লাশ ফ্লাড ও শহরাঞ্চলে বন্যা’, অনিয়মিত বৃষ্টিপাত, ঘূর্ণিঝড় ও ঘন ঘন বজ্রপাত, ভূমিধস ও দীর্ঘ সময় খরা পরিলক্ষিত। জলবায়ুর এসব পরিবর্তনে প্রকৃতি ও মানুষ উভয়ই দায়ী। তবে মানুষের ভূমিকা তুলনামূলক বেশি। মানুষের খাদ্য চাহিদা পূরণে কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ একদিকে যেমন প্রাইম ভূমিকা পালন করছে, ঠিক তেমনি জলবায়ু পরিবর্তনেও ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ইনফ্লুয়েন্সার যথাক্রমে কার্বন ডাইঅক্সাইড, মিথেন ও নাইট্রাস অক্সাইড নামে ‘গ্রিনহাউস’ গ্যাস। এক কেজি মাংস বা দুধ উৎপাদন করতে একটি প্রাণী যে পরিমাণ গ্রিনহাউস গ্যাস বায়ুমণ্ডলে নির্গমন করে তাকে কার্বন ফুটপ্রিন্ট বলে। গবাদি পশু যেমন– গরু, মহিষ, ভেড়া ও ছাগল যখন ঘাস খায়, তখন তাদের অন্ত্রের গাজন...