2025-07-31@07:32:25 GMT
إجمالي نتائج البحث: 16

«লবণয ক ত»:

    প্রক্রিয়াজাত চামড়া রপ্তানিতে বাংলাদেশের একক নির্ভরতা রয়েছে চীনের ওপর। তাই এ ধরনের চামড়া বিক্রিতে খুব বেশি প্রতিযোগিতার সুযোগ নেই। অনেকটা বাধ্য হয়েই চীনের কাছে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে বাংলাদেশকে চামড়া রপ্তানি করতে হয়। নতুন বাজার বৃদ্ধি না পাওয়ায় চামড়ার চাহিদা তেমন বাড়ছে না। এ কারণে আড়তদারদের কাছ থেকে নির্ধারিত দাম দিয়ে লবণযুক্ত চামড়া কেনা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন ট্যানারিমালিকেরা।আড়তদারদের অভিযোগ, ট্যানারিমালিকদের কারণে সরকারিভাবে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ এবং বিনা মূল্যে লবণ বিতরণের মাধ্যমে বাজারে প্রাণচাঞ্চল্য ফেরানোর উদ্যোগগুলো ব্যর্থ হচ্ছে।অন্যদিকে সাভারের হেমায়েতপুরের বিসিক চামড়াশিল্প নগরের ট্যানারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, চীনা ক্রেতাদের কাছে ভালো মানের প্রতি বর্গফুট চামড়া তাঁদের বিক্রি করতে হয় ৫০ থেকে ৬০ সেন্টে। আর মাঝারি মানের হলে চামড়ার দাম ৪০ থেকে ৪৫ সেন্টে নেমে আসে। অর্থাৎ দেশি মুদ্রায় প্রতি বর্গফুট...
    কোরবানির গরুর লবণযুক্ত চামড়ার প্রতি বর্গফুটের দাম গতবারের চেয়ে এবার ৫ টাকা বাড়িয়ে ৬০-৬৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে সেই দরে চামড়া বিক্রি হচ্ছে না। শনিবার ঈদুল আজহার দিনে গত বছরের কাছাকাছি দরে গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে। আর ছাগলের চামড়া কেনায় কোনো আগ্রহ দেখাননি ব্যবসায়ীরা।রাজধানীর মোহাম্মদপুর, সায়েন্স ল্যাব ও লালবাগের পোস্তায় শনিবার লবণ ছাড়া বড় ও মাঝারি গরুর কাঁচা চামড়া ৭০০ থেকে সর্বোচ্চ ৯০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আকারে ছোট ও মান কিছুটা খারাপ এমন চামড়া ৬০০-৬৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ঢাকার বাইরে দাম ছিল আরও কম। এতে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের অনেকে লোকসানের মুখে পড়েন। দাম না পেয়ে চামড়া ফেলে দেওয়া ও মাটিতে পুঁতে ফেলার ঘটনা ঘটেছে।চামড়ার আড়তদার ও ট্যানারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রথম দিকে গতবারের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে চামড়া কেনাবেচা হলেও পরে...
    কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে প্রতিবছর কেন একই রকম পরিস্থিতি তৈরি হয়? সাধারণ কোরবানিদাতা ও মৌসুমি ছোট ব্যবসায়ীরা কেন বলেন, চামড়ার ন্যায্য দাম পাননি? কেন কিছু কিছু এলাকা থেকে চামড়া ফেলে দেওয়া বা মাটিতে পুঁতে ফেলার খবর আসে? কেন বিভিন্ন এলাকায় চামড়া পচে যায়, নষ্ট হয়?  এর বিপরীতে প্রতিবছর ব্যবসায়ীরা কেন বলেন, সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে চামড়া কিনেছেন তারা। সরকার কেন বলে, এবার সবচেয়ে বেশি দামে চামড়া বিক্রি হয়েছে। যারা সঠিক দাম পাননি বলে অভিযোগ করেন, তাদের ব্যাপারে কেন বলা হয়, তারা সময়মতো আড়তে না এনে চামড়া নষ্ট করে ফেলেছেন। তাই বিক্রি হয়নি।    এ দুই বিপরীতমুখী বাস্তবতার মাঝে আছে একটি ‘লবণরেখা’। ভেঙে বললে, লবণমুক্ত চামড়া বনাম লবণযুক্ত চামড়া। শুরুর প্রশ্নগুলো ওঠে মূলত লবণ ছাড়া চামড়ার বিক্রয় পরিস্থিতি নিয়ে। আর বড়...
    বাণিজ্য উপদেষ্টা বশির উদ্দিন বলেছেন, কোরবানির চামড়ার দাম কম- বিষয়টি সঠিক নয়। সরকার লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছে। লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি পাওয়া যাবে।  মঙ্গলবার বিকেলে বগুড়া শহরের জামিল মাদ্রাসায় কোরবানির পশুর চামড়ার অস্থায়ী সংরক্ষণাগার পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় বগুড়া জেলা প্রশাসক হোসনা আফরোজা এবং জেলা পুলিশ সুপার জেদান আল মুসাসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘‘প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনায় চামড়ার বাজারের স্থিতি নিশ্চিতে দেশে প্রথমবার সাড়ে সাত লাখ মণ লবণ বিনামূল্যে মসজিদ মাদ্রাসা ও এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে। আপনারা বলছেন চামড়ার দাম কম, কিন্তু এটা সঠিক নয়। আপনি যদি লবণবিহীন বা আধা-পচা চামড়ার কথা বলেন, তাহলে সেটা তুলনাযোগ্য নয়। সরকার আধা-পচা চামড়ার জন্য...
    দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম চামড়ার মোকাম নাটোরে সরকার নির্ধারিত দরে চামড়া কেনাবেচা হচ্ছে না। ছাগলের চামড়া প্রতি বর্গফুট ২০ থেকে ২৭ টাকা নির্ধারণ করা হলেও ২০ টাকায় পুরো একটি চামড়া বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন বিক্রেতারা। গরুর চামড়াও কেনা হচ্ছে সরকার নির্ধারিত ৫৫ থেকে ৬৫ টাকার বদলে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। পরিস্থিতি দেখতে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন আজ মঙ্গলবার দুপুরে নাটোরে আসছেন।নাটোর চামড়া ব্যবসায়ী গ্রুপ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৫ লাখ গরু ও ১৫ লাখ ছাগলের চামড়া কেনাবেচার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। মোকামের দুই শতাধিক দোকানে সোমবার দুপুর পর্যন্ত ২০ হাজার গরু ও ৫০ হাজার ছাগলের চামড়া কেনাবেচা হয়েছে।বৃহস্পতিবার থেকে দেশের ৩২ জেলার লবণযুক্ত চামড়া নাটোর মোকামে বিক্রির জন্য আসতে শুরু করবে। সেই সময় ঢাকার ট্যানারিমালিকেরাও চামড়া কিনতে এখানে আসবেন।সোমবার দুপুরে...
    চট্টগ্রামে চামড়া কিনে হতাশ মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। বিক্রি করতে না পেরে চামড়া রাস্তায় ফেলে দিয়েছেন তারা। রবিবার (৮ জুন) দিনভর সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের পরিত্যক্ত চামড়া রাস্তা থেকে ট্রাকে তুলে ফেলে দেওয়ার জন্য নিয়ে যেতে দেখা গেছে। মৌসুমি ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন, কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম নগরী ও জেলার অনেকে গ্রাম থেকে চামড়া কিনে লাভের আশায় শহরে নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু আড়তদাররা চামড়া কেনেননি। বাধ্য হয়ে চামড়া রাস্তায় ফেলে দিতে হয়েছে। সোলায়মান নামের এক মৌসুমি ব্যবসায়ী বলেন, ‘‘চামড়ার ব্যবসায় প্রায় ২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলাম। ঈদের দিন বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দড়ে চামড়া কিনি। সন্ধ্যায় সব চামড়া শহরে নিয়ে আসার পর কোনো আড়ত মালিক চামড়া কিনতে রাজি হননি। শেষে ১০০ টাকা দরে চামড়া বিক্রি করতে রাজি ছিলাম,...
    কুমিল্লায় সরকার নির্ধারিত দামে বিক্রি হয়নি গরুর চামড়া। মাঠপর্যায়ে মৌসুমি খুচরা ব্যবসায়ীরা অধিকাংশ এলাকায় ২ লাখ টাকা দামের একটি বড় গরুর চামড়া মাত্র ২০০ টাকায় কিনেছেন। তবে নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে থাকা খুচরা ব্যাবসায়ীদের কাছ থেকে পাইকারী ব্যবসায়ীরা এসব চামড়া ৪০০ থেকে সাড়ে ৫শ’ টাকায় কিনেছেন। সরকার নির্ধারিত দামে যা দ্বিগুণ হওয়ার কথা। ঈদের দিন শনিবার রাত ৮টার দিকে নগরীর লাকসাম রোডের কাসেমুল উলুম মাদরাসা ও এতিমখানার সামনে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন এলাকা থেকে বিনামূল্যে দান করা ১৬ শতাধিক গরুর চামড়া বিক্রির জন্য ট্রাকে তোলা হচ্ছে। সেখানে উপস্থিত শহরতলীর আমতলী এলাকার পাইকারী চামড়া ব্যবসায়ী মোকতার হোসেন সমকালকে বলেন, এতিমখানা থেকে এসব ছোট বড় চামড়া গড়ে ৫৬০ টাকায় কিনেছি। তবে নগরীর অন্য এলাকা থেকে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কিনেছি গড়ে ৪৫০ টাকায়। ...
    কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নিয়ে এবারও হতাশা দেখা দিয়েছে। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়েও কমে বিকোচ্ছে গরু ও ছাগলের চামড়া। দাম কম থাকায় লোকসানের আশঙ্কা করছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।  কোরবানির গরুর লবণযুক্ত চামড়ার প্রতি বর্গফুটের দাম গতবারের চেয়ে এবার ৫ টাকা বাড়িয়ে ৬০-৬৫ টাকা নির্ধারণ করেছিল সরকার। তবে তার প্রভাব পড়েনি বাস্তবে। কোথাও কোথাও আগের বারের মতো এবারও কম দামে গরুর চামড়া বিক্রি করতে হয়েছে বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের। কেউ কেউ বলছেন, চামড়া বিক্রি হয়েছে গতবারের মতোই ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বর্গফুটের হিসাবে চামড়ার দাম আরও কম পড়েছে। গত ২৬ মে কোরবানি পশুর চামড়ার এই দর নির্ধারণ করে দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এতে ঢাকায় গরুর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয় ৬০-৬৫ টাকা, যা গত বছর ছিল ৫৫-৬০ টাকা।...
    কোরবানির গরুর লবণযুক্ত চামড়ার প্রতি বর্গফুটের দাম গতবারের চেয়ে এবার ৫ টাকা বাড়িয়ে ৬০-৬৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে সেই দরে চামড়া বিক্রি হচ্ছে না। গতকাল শনিবার গত বছরের কাছাকাছি দরে গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে। আর ছাগলের চামড়া কেনায় ব্যবসায়ীদের কোনো আগ্রহ নেই।রাজধানীর মোহাম্মদপুর, সায়েন্স ল্যাব ও পুরান ঢাকার পোস্তা এলাকা ঘুরে গতকাল দেখা যায়, লবণ ছাড়া বড় ও মাঝারি গরুর কাঁচা চামড়া ৭০০ থেকে সর্বোচ্চ ৯০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর যেসব গরুর চামড়া আকারে তুলনামূলক ছোট ও মান কিছুটা খারাপ, সেগুলো ৬০০-৬৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে ঢাকার বাইরে দাম আরও কম।চামড়ার আড়তদার ও ট্যানারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, এবার ঈদে ৮০-৮৫ লাখ পিস চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ট্যানারিগুলো। ঈদের দিন কাঁচা চামড়া আসার হারও সন্তোষজনক। গতবারের চেয়ে প্রতি পিস চামড়া...
    ঈদের দিন দুপুর থেকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর, সায়েন্সল্যাব, গুলশান-২ ও পুরান ঢাকার পোস্তা এলাকা থেকে চামড়া সংগ্রহ শুরু করেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। প্রতিবারের মতো এবারও প্রত্যাশিত দাম না পেয়ে হতাশ তারা। অন্যদিকে বিক্রেতারা বলছেন, চাহিদা মতো চামড়া দাম পাচ্ছি না।  গরুর চামড়া মানভেদে ৬০০-৭৫০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ছাগলের চামড়া কিনতে আগ্রহ নেই। শনিবার বিকেলে গুলশান-২ মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন এতিমখানার লোকজন ভ্যানে চামড়া এনে জড়ো করছে। চাহিদা মতো দাম না পাওয়া বিক্রি করছেন না তারা। ২০টি চামড়া বেচতে আসা কবির বলেন, একটি বড় গরুর চামড়া কিনে এনেছি ৮০০ টাকা দিয়ে। আর তারা বলছে ৭০০ টাকা। তাহলে কীভাবে বিক্রি করব। সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় ১৫টি কাঁচা চামড়া বিক্রির জন্য নিয়ে এসেছেন মৌসুমি ব্যবসায়ী জাফর আহমেদ। তিনি বলেন, কোরবানিদাতাদের কাছ থেকে এসব...
    ষাটোর্ধ্ব মোহাম্মদ বেলাল দুই দশক ধরে চামড়ার ব্যবসা করেন। তবে স্থায়ী ব্যবসায়ী তিনি নন, ঈদের দিনই চলে তাঁর বিক্রিবাট্টা। গত বছর চামড়া বেঁচে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা লোকসান দিয়েছিলেন তিনি। তাই এ বছর বেশি চামড়া কেনেননি। বড়-ছোট মিলিয়ে শ খানেক চামড়া কিনেছেন। কেনা পড়েছে গড়ে ৪৫০ টাকা।আজ শনিবার বিকেল চারটার দিকে চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদের চৌমুহনী এলাকায় গিয়ে মোহাম্মদ বেলালের সঙ্গে দেখা হয়। চামড়ার পাশে চেয়ার পেতে বসে ছিলেন তিনি। দরদাম কেমন, এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘আড়তদারেরা প্রতিটি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় কিনতে চাইছে। এখনো বিক্রি করছি না। তবে পাঁচটার আগেই বিক্রি করব।’মোহাম্মদ বেলাল পেশায় ফল ব্যবসায়ী। থাকেন নগরের মিস্ত্রিপাড়ায়। গতবার লোকসানের পরও এবার কেন ব্যবসায় ফিরেছেন, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল মোহাম্মদ বেলালের কাছে। তিনি বলেন, অনেক দিন ধরেই চামড়া...
    পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছে সরকার। গরুর লবণযুক্ত চামড়া বর্গফুটে ৫ এবং খাসির ক্ষেত্রে ২ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকায় ছোট আকারের গরুর চামড়ায় সর্বনিম্ন ১ হাজার ৩৫০ ও বাইরে ১ হাজার ১৫০ টাকা ঠিক করা হয়েছে। রোববার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে চামড়ার দামের ঘোষণা দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি জানান, এবার ঢাকায় গরুর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম ধরা করা হয়েছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা, যা গত বছর ছিল ৫৫ থেকে ৬০। ঢাকার বাইরে এ দাম হবে ৫৫ থেকে ৬০, যা গতবার ছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। একইভাবে সারাদেশে খাসির প্রতি বর্গফুট চামড়ার দাম হবে ২২ থেকে ২৭ ও বকরির ২০ থেকে ২২ টাকা। গতবার খাসির চামড়ার দাম ছিল...
    পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। এ বছর ঢাকায় গরুর লবণযুক্ত চামড়ার প্রতি বর্গফুটের দাম গত বছরের তুলনায় ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে।এ বছর ঢাকায় গরুর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা, যা গত বছর ছিল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। অন্যদিকে ঢাকার বাইরে গরুর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয় ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, যা গত বছর ছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা।ঢাকায় সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আজ রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে গরুর চামড়ার নতুন এ দাম ঘোষণা করেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।বাণিজ্য উপদেষ্টা জানান, ঢাকায় সর্বনিম্ন কাঁচা চামড়ার দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর ঢাকার বাইরে সর্বনিম্ন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার...
    এ বছর ঈদুল আজহা উপলক্ষে লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম গত বছরের চেয়ে ৫ টাকা বাড়িয়ে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। আর ঢাকার বাইরের চামড়ার দাম ৫টাকা বাড়িয়ে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা করা হয়েছে। একই সঙ্গে খাসি ও বকরির চামড়ার দাম ২ টাকা বাড়ানো হয়েছে। একই সঙ্গে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। এ বছর গরুর লবণযুক্ত প্রতি পিস চামড়ার সর্বনিম্ন দাম ১ হাজার ১৫০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। তবে ঢাকায় এই দাম হবে ১ হাজার ৩৫০ টাকা। এ বছর প্রতি বর্গফুটে চামড়ার দামের পাশাপাশি ছোট গরুর আয়তন হিসেবে এই সর্বনিম্ন দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। রবিবার (২৫ মে) দুপুরে সচিবালয়ের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন এসব তথ্য...
    পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। এ বছর ঢাকায় গরুর লবণযুক্ত চামড়ার বর্গফুটপ্রতি দাম গত বছরের তুলনায় পাঁচ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এ বছর ঢাকায় প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা, যা গত বছর ছিল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। অন্যদিকে ঢাকার বাইরে গরুর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয় ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, যা গত বছর ছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। ঢাকায় সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে গরুর চামড়ার নতুন এ দাম ঘোষণা করেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি জানান, ঢাকায় সর্বনিম্ন কাঁচা চামড়ার দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর ঢাকার বাইরে সর্বনিম্ন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার...
    আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ হওয়ার কথা ছিল আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়। এ নিয়ে ঢাকায় সচিবালয়ে বৈঠকও হয়েছে। তবে এ বৈঠকে দাম নির্ধারণ হয়নি। কারণ, বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন অন্য ব্যস্ততার কারণে বৈঠকে উপস্থিত হতে পারেননি।বৈঠক শেষে বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, আসন্ন কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। তবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বৈঠকে উপস্থিত না হতে পারায় দাম চূড়ান্ত হয়নি। আগামী রোববার দাম ঘোষণা করা হবে।বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, অন্যান্যবারের অভিজ্ঞতা বিবেচনায় নিয়ে এবার কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে চায় সরকার। প্রয়োজনে কাঁচা চামড়ার রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে।গত বছর ঢাকায় গরুর প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, যা তার আগের বছর ছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা।...
۱