প্রিয়ম গ্রুপের চেয়ারম্যান সমাজ সেবক হাফেজ মাওলানা হাবিব উল্লাহ কাঁচপুরীর সুযোগ্য পুত্র প্রিয়ম কাঁচপুরীর ৩৩ তম জন্মদিনে উপলক্ষ্যে ও তাঁর সুস্বাস্থ্য কামানায় সিদ্ধিরগঞ্জের বিভিন্ন মাদ্রাসার অসহায় এতিম শিশুদের নিয়ে দোয়া কোরআন খানি ও দুপুরে খাবারের ব্যবস্থা করা হয়।

সোমবার (১৩ ই জানুয়ারি) দুপুরে নারায়নগঞ্জ সিদ্ধিরগঞ্জের হীরাঝিল নিজ ভবনে প্রিয়ম টাওয়ারে আয়োজন করা হয়। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত খাবারের আয়োজন চলবে বলে জানান হাফেজ মাওলানা হাবিব উল্লাহ কাচপুরী।

হাবিব উল্লাহ কাঁচপুরী বলেন, আমার একমাত্র সন্তান প্রিয়ম কাঁচপুরী আমাদের ঘর আলোকিত করে এ দিনে আমাদের মাঝে এসেছেন। আমার ছেলের আজ ৩৩ তম জন্মদিন।

ছেলের সুস্বাস্থ্য কামনায় আজ সোমবার বিভিন্ন মাদ্রাসার এতিম অসহায় শিশুদের নিয়ে দোয়া, কোরআনা খতম ও দুপুরে খাবারের ব্যবস্থা করেছি। আমার প্রানপ্রিয় সন্তান আলহাজ্ব প্রিয়ম কাচপুরীর জন্য সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন হাবিব উল্লাহ কাচপুরী।

.

উৎস: Narayanganj Times

এছাড়াও পড়ুন:

বিএলআরআই নিয়োগবিধিতে বৈষম্যের অভিযোগে গবিতে মানববন্ধন

বাংলাদেশ লাইভস্টক রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (বিএলআরআই) নিয়োগবিধিতে সমন্বিত বিএসসি ডিগ্রি অন্তর্ভুক্ত না করার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিম্যাল সায়েন্সেস অনুষদের শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ মানববন্ধন করেন তারা।

আরো পড়ুন:

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জাবি ও জবিতে মানববন্ধন

ইবিতে ছাত্রীর পোশাক নিয়ে শিক্ষকের কটূক্তি, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ‘অধিকারের নামে কেন এই বৈষম্য?’, ‘কম্বাইন্ড ডিগ্রিধারী ছাত্র-ছাত্রী চাই ন্যায্য সম্মান’, ‘কম্বাইন্ড ডিগ্রি অপরাধ নয়’, ‘ভেটেরিনারি একটাই পরিবার, কম্বাইন্ড ডিগ্রিতে সমান অধিকার’, ‘কম্বাইন্ড ডিগ্রিধারী ছাত্র-ছাত্রী চাই ন্যায্য সম্মান’, ‘ভেটেরিনারি পরিবারে সমান অধিকার’, ‘সমন্বিত শিক্ষা দেশের সম্মান’, ‘আদিম পশু পালনে নয়, বরং সমন্বিত ভেটেরিনারি শিক্ষা দেশের সম্মান’ ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।

শিক্ষার্থীরা জানান, দ্রুত সময়ের মধ্যে নিয়োগবিধি সংশোধন না হলে আরো কঠোর আন্দোলনের কর্মসূচি দেওয়া হবে।

এ সময় গবি ছাত্র সংসদের কার্যনির্বাহী সদস্য মো. হুমায়ুন কবির বলেন, “বাংলাদেশ লাইভস্টক রিসার্চ ইনস্টিটিউট কম্বাইন্ড ডিগ্রিধারীদের নিয়োগে বৈষম্য করছে। এটি আমাদের প্রতি স্পষ্ট অবিচার। আমরা ইতোমধ্যে প্রাণিসম্পদ ও মৎস্য উপদেষ্টা ফরিদা আখতার ম্যামসহ বিএলআরআই কর্তৃপক্ষের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি। কিন্তু তারা বারবার বিষয়টি উপেক্ষা করছে। আমরা এর স্থায়ী সমাধান চাই।”

আরেক শিক্ষার্থী মো. মাহিদুজ্জামান সিয়াম বলেন, “দেশের প্রাণিসম্পদ উন্নয়নের বৃহত্তর স্বার্থে ২০১৬ সালে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর উদ্যোগে কম্বাইন্ড ডিগ্রি চালু হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়েও এই কোর্স চালু করা হয়। আমরা পশু চিকিৎসা ও পশু পালন—উভয় বিষয়ে সমন্বিত জ্ঞান অর্জন করি। অথচ বিএলআরআই আমাদের কোনো গবেষণা বা চাকরির সুযোগ দিচ্ছে না। এটি বৈষম্যমূলক ও স্বৈরাচারী আচরণ।”

মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি দেন এবং সমস্যার দ্রুত সমাধানে প্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ দাবি করেন।

ঢাকা/সানজিদা/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ