ফতুল্লার কুতুব এলাকায় মো. রাহিম আহমেদের পাইকারী চালের দোকানের তালা ভেঙ্গে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এতে সেই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পরেছে।

শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দিনগত রাত সাড়ে ৩টায় তুষারধারা এভিনিউ রোডের বিসমিল্লাহ এন্টারপ্রাইজে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দোকান মালিক মো. রাহিম আহমেদ ফতুল্লা থানায় বাদী হয়ে একটি অভিযোগ করেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দোকান মালিক রাহিম শনিবার রাত ১০ টায় দোকান বন্ধ করে বাসায় চলে যায়। কিন্তু রাত সাড়ে তিনটায় একদল ডাকাত মিনি পিকআপ যোগে ৮জনের একটি ডাকাত দল তালা ভেঙে ৮ মিনিটের মধ্যে ৫০ কেজি ওজনের ৭০ বস্তা চাল নিয়ে যায়। এসময় ক্যাশে থাকা ২ লাখ টাকাও নিয়ে যায় ডাকাত দল।

মো.

রাহিম জানান, সকালে দোকানের সাটার খোলা দেখে আমরা বুজতে পারি দোকানে ডাকাতি হয়েছে। এরপর এলাকার বিভিন্ন স্থানের সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে দেখি ৮ জনের একটি ডাকাত দল রাত সাড়ে ৩টায় তালা ভেঙে ৮ মিনিটের মধ্যে দোকানের সব চালের বস্তা নিয়ে যায়। তিনি আরও বলেন আমাদের ক্যাশে থাকা ২ লাখ টাকাও তারা নিয়ে যায়।

এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম জানান, এমন একটা অভিযোগ পেয়েছি। আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি। ডাকাতদল একটি সঙ্ঘবদ্ধ চক্র হতে পারে। 

 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

প্রবীন সাংবাদিক আব্দুল্লার শয্যাপাশে বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম

বন্দর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাবেক দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সিনিয়র  স্টাফ রিপোর্টার অসুস্থ্য প্রবীন সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ খোঁজ খবর নিলেন বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বন্দর কলাবাগস্থ তার নিজ বাড়িতে এসে তারা এ খোঁজখবর নেন । ওই সময় সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহর পাশে কিছুক্ষণ সময় কাটান ও তার চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজখবর নেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন দৈনিক বিজয় পত্রিকার সম্পাদক সাব্বির আহমেদ সেন্টু,বন্দর প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সাধারন সম্পাদক জি.এম. সুমন একই কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক  আমির হোসেন,বন্দর প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি মেহেদী হাসান রিপন,দৈনিক সংবাদ চর্চা পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি শেখ আরিফসহ বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য,সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ গত শনিবার সকাল এগারোটার দিকে প্রচন্ড ভাইরাস জ্বড়ে অসুস্থ হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। পরে বাড়িতে টানা ৬ দিন যাবৎ তিনি অসুস্থ্য হয়ে শয্যাশায়ী রয়েছেন।

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা.ফারুক আহেমেদের নিবির পর্যবেক্ষণে আছেন তিনি। তবে বর্তমানে কিছুটা উন্নতি হলেও শংকা কাটেনি বলে জানা গেছে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ