Samakal:
2025-05-01@13:45:53 GMT

বসন্তে ভালোবাসায়

Published: 28th, January 2025 GMT

বসন্তে ভালোবাসায়

বিশ্বরঙ

বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভ্যালেন্টাইনস ডে বা ভালোবাসা দিবস উদযাপন করা হয়। ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিনেই ভালোবাসা দিবসে বাঙালি মনের ভালোবাসা প্রকাশেও হয় পবিত্র ফুলে রাঙা আর বাসন্তী মোহে মুগ্ধ। ভালোবাসা দিবসে প্রেমিক যুগলদের মনের এ উচ্ছ্বাসকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিতেই ফ্যাশন ব্র্যান্ড ‘বিশ্বরঙ’ আয়োজন করেছে ‘ভালোবাসি, ভালোবাসি’ শীর্ষক এক প্রতিযোগিতার। যেখানে প্রেমিক যুগলরা তাদের ছবি পাঠিয়ে জিতে নেবেন আকর্ষণীয় সব পুরস্কার।  ছবি পাঠানোর ঠিকানা: bishworangjugol2025@gmail.

com। 
দিবসভিত্তিক সব আয়োজনে ‘বিশ্বরঙ’ বরাবরই অগ্রপথিক। সেই ধারাবাহিকতায় ‘বিশ্বরঙ’-এর  এবারের ভালোবাসা দিবসের আয়োজনে লাল, কমলা, সাদার মিশেলে প্রকৃতি আর ভালোবাসার বিভিন্ন সিম্বলই রয়েছে পোশাক অলংকরণে। শীতের শেষবেলায় পোশাকগুলোয় ব্যবহার করা হয়েছে সুতি ও খাদি কাপড়। ‘বিশ্বরঙ’-এর শাড়ি, থ্রিপিস, পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, উত্তরীয়, মগ ইত্যাদিতে তুলে ধরা হয়েছে ফুল, পাতা, গাছসহ প্রকৃতিরই বিভিন্ন অনুষঙ্গ। কাজের মাধ্যম হিসেবে এসেছে টাইডাই, ব্লক, বাটিক, অ্যাপ্লিক, ক্যাটওয়াক, স্ক্রিনপ্রিন্ট ইত্যাদি। ৩০ বছরে দেশব্যাপী ‘বিশ্বরঙ’-এর শোরুমে  শুভানুধ্যায়ীদের পদচারণায় মুখরিত হয়েছে বারবার। শোরুমে গিয়ে কেনাকাটার পাশাপাশি যে কেউ ঘরে বসে অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারবেন। 

 

রঙ বাংলাদেশ

প্রতি বছরের মতো বসন্ত উৎসবের রংকে আরও রাঙিয়ে দিতে দেশের অন্যতম ফ্যাশন হাউস ‘রঙ বাংলাদেশ’ এনেছে তাদের নতুন ডিজাইনের বৈচিত্র্যময় পোশাক। দেশীয় সংস্কৃতির সঙ্গে আন্তর্জাতিক মেলবন্ধনের প্রচেষ্টায় এবার বসন্ত উৎসবের পোশাক ডিজাইনে তারা থিম হিসেবে ব্যবহার করেছে ‘আমেরিকান নেটিভ পটারি’ বা আমেরিকান আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের বিভিন্ন নকশাকে; যা সেই অঞ্চলে মূলত মৃৎশিল্পের নকশা হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। নির্দ্বিধায় বলা যায় চিন্তাধারাটি প্রশংসাযোগ্য। হাফসিল্ক, কটন, জ্যাকার্ড কটন, মারসালাইস কটন এবং স্লাব ভিস্কাস কাপড়ে কমলা, গাঢ় হলুদ, হালকা হলুদ, অলিভ আর সাদা রঙের ব্যবহার। একই সঙ্গে আরাম ও টেকসই। রঙ বাংলাদেশে রয়েছে– শাড়ি, থ্রিপিস, সিঙ্গেল কামিজ, টপস, রেডি ব্লাউজ, সিঙ্গেল ওড়না, টিউনিক, স্কার্ট, পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট, বাচ্চাদের পোশাক, মগসহ অন্যান্য সামগ্রী। 
বসন্ত উৎসবকে ঘিরে যে কোনো অনুষ্ঠানের জন্য সবাই মিলে একইরকম পোশাক সুলভ মূল্যে অর্ডার করতে পারেন। রঙ বাংলাদেশের সব আউটলেটেই পাওয়া যাচ্ছে বসন্ত উৎসবের আয়োজন। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকেও কেনা যাবে পছন্দের পণ্য। 

 

কে ক্র্যাফট

বসন্ত উৎসব বাঙালির প্রিয় উৎসবগুলোর মধ্যে একটি। বসন্তে প্রকৃতি যেমন ফুলেল উৎসবে নতুনভাবে সেজে ওঠে, তেমনি উৎসবপ্রিয় বাঙালিও বসন্তের প্রথম দিনটি উদযাপন করে বাহারি রঙের সাজপোশাকে। পহেলা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবস একই দিনে হওয়ায় সাজপোশাক নির্বাচনে একটু দ্বিধায় পড়তে হয়। সমসাময়িক মোটিফ এবং প্রিন্টের পাশাপাশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে বিশেষভাবে বাছাই করা ডিজাইন, প্যাটার্ন ও রং। এবারের আয়োজনে সুতি কাপড়কেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। নকশা ফুটিয়ে তুলতে হাতের কাজ, এমব্রয়ডারি, স্ক্রিন ও ব্লক প্রিন্ট, ডিজিটাল প্রিন্ট এবং টাইডাই মিডিয়ার ব্যবহার হয়েছে। ফ্লোরাল, আলাম, এথনিক, ট্র্যাডিশনাল, জামদানি, ইক্কত, পেইসলে, জ্যামিতিক ইত্যাদি মোটিফে তৈরি মেয়েদের পোশাকের মধ্যে রয়েছে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, লং কুর্তি, রেগুলার কুর্তি, টপস, গাউন, কাফতান, টিউনিক, টপস-স্কার্ট। ছেলেদের জন্য রেগুলার ও ফিটেড পাঞ্জাবি, শার্ট, কটি ও শিশুদের জন্য নানা আয়োজন তো থাকছেই। এ ছাড়া যুগলদের জন্য থাকবে বিশেষ পোশাক। কে ক্র্যাফটের সব আউটলেট ছাড়াও দেশ ও দেশের বাইরের যে কোনো প্রান্ত থেকে অনলাইনের মাধ্যমে ফাল্গুন-ভালোবাসা দিবসের পোশাক কিনতে পারেন বিশেষ সাশ্রয়ী মূল্যে। এ ছাড়া ফেসবুক পেজ থেকেও কেনাকাটা করার সুবিধা রয়েছে। 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব যবহ র র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

দৃশ্যপটে ‘আনন্দ’, মঙ্গল কোথায়

এবারের পহেলা বৈশাখ যেন নতুন বাংলাদেশে এক নতুন মাত্রা নিয়ে এলো। ঐতিহ্যগতভাবে আমাদের দেশে নতুন বছর দেশের মানুষের মধ্যে এক ধরনের প্রাণ সঞ্চার করে। মানুষ আশায় বুক বাঁধে, যদিও মানুষের জীবনের পরিবর্তন যে খুব বেশি হয় না, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বাংলা নববর্ষকে বলা হয় আমাদের সেক্যুলার সাংস্কৃতিক উৎসবের মধ্যে অন্যতম। সাম্প্রতিক সময়ে করপোরেট মদদপুষ্ট বৈশাখের আয়োজনের বাড়বাড়ন্ত থাকলেও এটি একেবারেই নতুন কোনো বিষয় নয়। আবহমানকাল ধরে বৈশাখকেন্দ্রিক আয়োজন বাংলার সমাজ, সংস্কৃতি ও অর্থনীতির অংশ ছিল। সেখানে যেমন বিভিন্ন ধরনের আচার, অনুষ্ঠান ও পূজা-পার্বণের ব্যবস্থা থাকত, একই সঙ্গে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে পুরোনো বছরের হিসাব চুকানো, খাজনা আদায় ও পুণ্যাহ প্রথার প্রচলন ছিল। গ্রামবাংলায় এখনও বৈশাখকে কেন্দ্র করে হালখাতার আয়োজন করা হয়। তবে আধুনিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় হালখাতা ও পুণ্যাহ অনেকটা গৌণ, যেখানে মুখ্য হিসেবে টিকে আছে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের আচার ও উৎসবের আয়োজন। যেখানে উৎসবটা মোটামুটি সর্বজননী। এই সর্বজনীন অংশ হচ্ছে মঙ্গল কামনা ও আনন্দকে ভাগাভাগি করে নেওয়া। 


তবে সমাজ, সংস্কৃতি ও অর্থনীতির বাইরে গিয়ে নববর্ষ ধীরে ধীরে রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনার টুল হিসেবে গড়ে উঠছে, বাংলাদেশের নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তে তা যেন আরও প্রকট এবং অনেক বেশি বিতর্ককে উস্কে দিয়েছে। প্রথমত, বিতর্কের শুরুটা হয়েছে এর ওপর সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপের কারণে। এমনটাই অভিযোগ বিভিন্ন পক্ষের, যাদের মধ্যে চারুকলার শিক্ষার্থীরাও রয়েছে। প্রতিবছর চারুকলার একটি নির্দিষ্ট ব্যাচ এ উৎসব আয়োজনের মূল দায়িত্বে থাকে। তাদের সহযোগিতা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও সরকার। এ বছর সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অতিরিক্ত হস্তক্ষেপের কারণে তারা ‘আউট’।   


পহেলা বৈশাখ নিয়ে রাজনৈতিক বিতর্ক আগেও ছিল। ধীরে ধীরে এর আয়োজন ও উৎসব এক ধরনের জাতীয় স্বীকৃতি পেতে শুরু করে। তখন থেকে কোনো কোনো রাজনৈতিক শক্তি একে রাজনৈতিক প্রভাব ও ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখতে চেয়েছে এবং এর সঙ্গে ক্ষমতার স্বার্থ ও সম্পর্কিত আলোচনাকে সামনে নিয়ে এসেছে। এবার পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। বলা হয়েছে, নাম হতে হবে বর্ষবরণের আনন্দ যাত্রা। শোভাযাত্রার নাম মঙ্গল রাখা যাবে না। তা নিয়ে কোনো কোনো রাজনৈতিক শক্তি হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছিল। মঙ্গলের পরিবর্তে একে আনন্দ শোভাযাত্রা নামকরণ করার জন্য তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত তাদের কথাই রাখা হয়েছে। যদিও আপাতদৃষ্টিতে মঙ্গল ও আনন্দের মধ্যে বিরোধ বোঝা একটু কঠিন। তবে এমনটা হতে পারে, এই গোষ্ঠীগুলো আক্ষরিক অর্থে মঙ্গল কামনার সঙ্গে হয়তো শোভাযাত্রার প্রচলিত মোটিভগুলোকে মিলিয়ে ফেলেছে এবং এর সঙ্গে ধর্মের বিরোধ খুঁজে পেয়েছে, যেটা আনন্দ যাত্রার মধ্যে পায়নি। 


প্রশ্ন হচ্ছে, দৃশ্যপটে আনন্দ আবির্ভূত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মঙ্গলের কী হলো। আনন্দের উদ্দেশ্য নিঃসন্দেহে মঙ্গলকে নির্বাসনে পাঠানো নয়। আর মঙ্গলকে নির্বাসনে পাঠিয়ে যদি আনন্দ করতে হয় তাহলে সে আনন্দ তো পৈশাচিক আনন্দে পরিণত হয়। এটা আদতে সমাজের মধ্যে ঐকতানের পরিবর্তে বিরোধের বীজে একটু একটু করে পানি দেয়, তাকে ধীরে ধীরে মহিরুহ তৈরি করে। 


ক্ষমতার ধর্ম হচ্ছে, একে আরও বেশি একচ্ছত্র করা এবং করতে করতে একসময় ভেঙে পড়া। ‘তোমারে বধিবে যে গোকুলে বাড়িছে সে’– এটা হচ্ছে একচ্ছত্র ক্ষমতারই সহজাত। সেখান থেকেই আমরা নিস্তার চাই। শুধু পালাবদলের ক্ষমতার চর্চা দ্বারা সামাজিক সংহতি ও সমৃদ্ধি কোনোটাই অর্জন করা যায় না। এর মাধ্যমে কিছু মানুষের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা হয়। এদের মধ্যে কেউ কেউ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে কখনও কখনও অসুরে পরিণত হয়। নতুন বছরের আনন্দ যাত্রায় সেই অশুভ চর্চাটিই বাদ দেওয়া দরকার, যা সবার জন্যই মঙ্গল। মঙ্গল ছাড়া সর্বজনীন আনন্দ হয় না। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, ‘আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্যসুন্দর…’।


নির্মল আনন্দ কিছু হয় কি? হলেও সেটা কতক্ষণ টিকে থাকে। বিজ্ঞান বলে, এটি সাময়িক। আনন্দের একটা বার্তা থাকে। সেই বার্তাই আসল। যে বার্তায় সুখ ও সমৃদ্ধির কথা থাকে, মানুষের মুক্তির কথা থাকে– সেটাই নববর্ষের বার্তা। প্রতিহিংসাজাত আনন্দ চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে বটে, তবে সেটা উন্মত্ততা। তাতে সমাজের ক্ষতি ছাড়া লাভ কিছু হয় বলে মনে হয় না।


বর্ষবরণে যে অন্তর্ভুক্তির নমুনা আমরা দেখলাম, তাকে যেমন সাজানো ও গোছানো মনে হয়েছে, একই সঙ্গে বাস্তবের সাথে এর অনেক ফারাক। অন্য সময়ে আদিবাসী ও ভিন্ন ভিন্ন পরিচয়ের জনগোষ্ঠীর সঙ্গে রাষ্ট্রের ব্যবহার ও দায়িত্বের অবহেলা সেটিই মনে করিয়ে দেয়। একদিকে আমরা বলছি বাংলা নববর্ষ, অন্যদিকে বাংলা নববর্ষ আয়োজনের সঙ্গে আদিবাসীদের যুক্ত করে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রমাণের চেষ্টা। যে অন্তর্ভুক্তি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর, তাকে এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে প্রমাণ করার চেষ্টাকেই বলে বিদ্রুপ! পাশাপাশি এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে এসব জনগোষ্ঠীর প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিও আবারও ফুটে ওঠে। কেনই বা তাদের বাঙালি নববর্ষের উদযাপনের রীতির সঙ্গে মিলিয়ে ফেলতে হবে, নববর্ষ উদযাপনের তাদের নিজস্ব রীতি, আয়োজন ও প্রথা আছে। সেই স্বতন্ত্র চর্চাকে কি তারা বাদ দিয়ে দেবে! সেটাই কি আমরা চাই?


এ দেশের বর্ষবরণ সাধারণ মানুষের, যা আবহমান কাল ধরে চলে এসেছে, এটা একাধারে সংস্কার ও সংস্কৃতির অংশ। বর্ষবরণের এই আয়োজনের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা যত যুক্ত হয়েছে, ততই ক্ষমতাধরদের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহৃত হয়েছে। শুধু তাই নয়, কখনও কখনও শাসকগোষ্ঠী একে নির্লজ্জের মতো ব্যবহার করেছে। আধুনিক রাষ্ট্রের সব নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে নিজেদের সেই পুরোনো স্বৈরতান্ত্রিক কাঠামোর মধ্যে আটকে রাখতে চাচ্ছে। তবে জনগণ তো এ থেকে মুক্তি চায়। তারা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি চর্চার মুক্তি চায়, সেখানে তাদের স্বকীয়তা তারা রক্ষা করতে চায়। যে যেভাবে উৎসব পালন করতে চায়, তারা যেন সেভাবে উৎসব পালন করতে পারে– এখানে রাজনৈতিক দল ও রাষ্ট্রের বলার কিছুই নেই। রাষ্ট্রের কাজ হচ্ছে জনগণের সেই স্বাধীনতাটুকু স্বীকার করে নেওয়া। সংস্কৃতির রাজনীতিকরণ সমাজের মধ্যে বিশ্বাস ও স্বতঃস্ফূর্ততা ধ্বংস করে। আবহমান কাল ধরে সংস্কৃতির নিজস্ব একটি গতিশীলতা আছে। সে তার নিজস্ব শক্তিবলেই, প্রয়োজনের তাগিদেই প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হয়। আরা যারা এই গতিশক্তিকে অস্বীকার করে, একে রুদ্ধ করতে চায় ইতিহাসের পরিক্রমায় তারাই অশুভ হিসেবে চিহ্নিত হয়। 


তবে আনন্দ ও মঙ্গল একসঙ্গে সম্ভব। কারণ মঙ্গল ও আনন্দ একে অন্যের সঙ্গে বিরোধমূলক না, বরং পারস্পরিক সম্পূরক। সে লক্ষ্যেই আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।


নাজমুল আহসান: উন্নয়নকর্মী
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গোলের উৎসবের ম্যাচে বার্সা-ইন্টারের রুদ্ধশ্বাস ড্র
  • জবি ছাত্রীর আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলায় আটক তরুণ
  • সুইডেনে বন্দুকধারীর হামলায় নিহত ৩
  • দৃশ্যপটে ‘আনন্দ’, মঙ্গল কোথায়
  • চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরও লিভারপুলের কোন খেলোয়াড়েরা পদক পাবেন না
  • বিশ্বের বড় বড় উৎসব কোথায় হয়
  • প্রাগে পুরস্কৃত ‘নট আ ফিকশন’,অনলাইনে মুক্তি ১ মে
  • প্রাণের গানে সালাহর উৎসব
  • কানাডায় নির্বাচন: মার্ক কার্নির লিবারেল সদর দপ্তরে উৎসব শুরু
  • ফসলের ক্ষেতে আশার আলো