Samakal:
2025-05-01@07:54:20 GMT

বাটলার বললেন, আমার আগ্রহ নেই

Published: 2nd, February 2025 GMT

বাটলার বললেন, আমার আগ্রহ নেই

কোচ পিটার বাটলারের প্রতি অভিযোগ আনা নারী ফুটবলাররা তাদের সিদ্বান্তে অটল রয়েছেন। গতকালও বাটলারের অনুশীলনে আসেননি তাদের ১৮ জন। বয়সভিত্তিক দলের ১৩ ফুটবলারকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে অনুশীলন পর্ব চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। 

গতকাল অনুশীলন পর্ব শেষে সংবাদমাধ্যমের সামনে নারী ফুটবলের চলমান সংকট নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় তাঁকে। উত্তর দিতে গিয়ে তিনি বুঝিয়ে দেন সাবিনা, কৃষ্ণাদের মতো সাফজয়ী ফুটবলারদের ব্যাপারে কোনো আগ্রহ নেই তার। 

‘এখানে যা হচ্ছে সে বিষয়ে কোনো ধারণা নেই। তাছাড়া কোনো আগ্রহও নেই। পেশাদার দৃষ্টিতে আমি কাজ করে যাচ্ছি। যারা অনুশীলনে আসছে তাদের নিয়ে কাজ চলমান থাকবে। পরের অনুশীলনে কিছু তরুণ ফুটবলার যোগ দেবে, বাকিদের নিয়ে আমি আগ্রহী নই। পরবর্তী অনূর্ধ্ব ২০ বয়সী খেলোয়াড়দের নিয়েই আমার সব আগ্রহ এবং কোনো সন্দেহ নেই যে তারা গর্বের সঙ্গে জার্সি পরে দেশের সেবা করবে।’ 

কোচ সাবিনাদের ব্যাপারে কোনো কৌতূহল না দেখালেও তাদের ফেরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে বাফুফে। নারী কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ বলেন, ‘মেয়েদের ফেরাতে কাজ করে যাচ্ছি। আমরা অবশ্যই চাই মেয়েরা ক্যাম্পে থাকবে, ট্রেনিং করবে এবং খেলতে যাবে। তাদের বোঝানোর চেষ্টা করছি।’

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ টবল র

এছাড়াও পড়ুন:

জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।

মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ