সমকালের পাঠক সংগঠন সুহৃদ সমাবেশ গাইবান্ধা জেলার আয়োজনে পত্রিকা বিপণনকারী (বিক্রেতা) ও দুস্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। গত সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে গাইবান্ধা স্টেশন-সংলগ্ন পত্রিকা বিতান কার্যালয়ের সামনে পত্রিকা বিক্রেতা ও দুপুরে শহরের এন এইচ মডার্ন উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অসহায় ও দুস্থ শতাধিক মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।

গাইবান্ধা সুহৃদ সমাবেশের সভাপতি মোক্তাদির রহমান রোমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন খান আরমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমকাল জেলা প্রতিনিধি ও  সুহৃদ সমাবেশ জেলা শাখার সমন্বয়কারী মাসুম লুমেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন– যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোহাগ মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক তানবীর আহম্মেদ, সাহিত্য সম্পাদক জসিম উদ্দিন সরকার, সাংস্কৃতিক সম্পাদক তাজুল ইসলাম সাকা, সহ-ক্রীড়া সম্পাদক রাহুল আহমেদ, সহ-পাঠচক্র সম্পাদক তালহা জুবাইর, নির্বাহী সদস্য নাছিদুর রহমান জীবন, নির্বাহী সদস্য মোছা.

লিসা খাতুন, নির্বাহী সদস্য  মোছা. দিশা মনি প্রমুখ। 

শীতবস্ত্র পাওয়ার পর পত্রিকা বিক্রেতা ও অসহায় দুস্থ শীতার্ত মানুষেরা সমকাল সুহৃদ সমাবেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। প্রতি বছর শীতের সময় শীতার্ত মানুষের পাশে থাকাসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি পালন করে আসছে সুহৃদ সমাবেশ গাইবান্ধা জেলা শাখা।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: শ তবস ত র ব তরণ

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ