অনেক আগে বাস্তব জীবনে বিয়ে করে সংসারী হয়েছেন মডেল-অভিনেতা মামনুন ইমন। তার স্ত্রী আয়েশা ইসলাম আশা সবসময় শোবিজ অঙ্গন থেকে নিজেকে দূরে রেখেছেন। এবার নাম লেখালেন শোবিজে। ইমন তার স্ত্রী আশার সঙ্গে একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করলেন। এর মাধ্যমে অভিনয়ে নাম লেখালেন আয়েশা।
সম্প্রতি বিজ্ঞাপনটির শুটিং হয়। স্ত্রীর সঙ্গে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে ইমন বলেন, “এটি একটি অনন্য এবং স্মরণীয় অভিজ্ঞতা ছিল আমার জন্য। স্বামী-স্ত্রী মিলে কাজ করেছি। রোমান্টিক গল্পের বিজ্ঞাপন। আশা করছি, দর্শকদেরও এটি ভালো লাগবে।”
স্বামী ইমনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আশা বলেন, “ইমন সাহস জুগিয়েছে তাই কাজটি করতে পারলাম। আমার জন্য এটা একটা নতুন অভিজ্ঞতা। দেখার অপেক্ষায় আছি কেমন ফিডব্যাক আসে।”
আরো পড়ুন:
সিনেমার বিশেষ শোতে অতিথি শতাধিক রিকশাচালক
যতটা পাপ কামিয়েছি, তার সবটা মুছে সুন্দরভাবে মরতে চাই: পপি
খুব শিগরি বিজ্ঞাপনটি দেশের বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার হবে বলে জানিয়েছেন ইমন।
মামনুন ইমন তার ব্যক্তিগত জীবন গোপন রাখতে পছন্দ করেন। ২০০৮ সালে আয়েশাকে বিয়ে করেন তিনি। সাত বছর পর বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আনেন তিনি।
ঢাকা/রাহাত/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।
নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’
আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।