ঢাকার দিলকুশায় অবস্থিত মার্কেন্টাইল ব্যাংকের প্রধান শাখায় সিআরএম বুথ চালু করা হয়েছে। 

সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে বুথটি উদ্বোধন করেন এমডি মতিউল হাসান।

এ বুথ থেকে গ্রাহকরা প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টা নগদ টাকা জমা ও উত্তোলন করতে পারবেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ডিএমডি মো. জাকির হোসাইন, আদিল রায়হান, শামীম আহম্মদ, অসিম কুমার সাহা ও ড.

মো. জাহিদ হোসেন এবং সিএফও ড. তাপস চন্দ্র পাল উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া অন্যদের মধ্যে ছিলেন এসইভিপি শাহ্ মো. সোহেল খুরশীদ ও মোহাম্মদ ইকবাল রেজওয়ান, শাখাপ্রধান ও এসইভিপি মো. আব্দুল হালিম এবং হেড অব কার্ডস মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।

ঢাকা/ইভা 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সে আমার সমালোচক, সেই সবচেয়ে বড় ভরসা: বাঁধন

সবসময় একমাত্র মেয়ে মিশেল আমানি সায়রাকে আগলে রাখেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। তবে কোরবানি ঈদে ছবি মুক্তি পাওয়ায় হলে হলে ছুটে বেড়াতে হয়েছে। নিজের ব্যস্ততার কারণে মেয়েকে সময় দিতে পারেননি বলে নিজেই জানিয়েছেন অভিনেত্রী। 

আজ সামাজিক মাধ্যমে মেয়ের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। ওই পোস্টের ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘আমার শক্তির উৎস। আজ তার (মিশেল আমানি সায়রা) দিন। ঈদের পর থেকে এত ব্যস্ত ছিলাম যে তার সঙ্গে ঠিকভাবে সময় কাটানো হয়নি। অথচ সে পুরো সময়টা আমার হাত ধরে ছিল।’

তিনি লিখেছেন, “আমার মনে আছে, ঈদের দিন সিনেমা দেখে বাসায় ফিরে মনটা ভেঙে গিয়েছিল। হলে খুব কম লোক ছিল। তা দেখে আমি চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি। তখন সে বলেছিল, ‘মা, আজ ঈদের দিন। সবাই ব্যস্ত। বিশ্বাস করো সিনেমা দেখতে লোক আসবেই।’ আমার সঙ্গে সিনেমাটি দেখার পর সে বলেছিলে, এটা তোমার সেরা কাজগুলোর একটি।”

সবশেষে বাঁধন লিখেছেন, ‘সে আমার সমালোচক। আবার সেই সবচেয়ে বড় ভরসাও। ব্যস্ততা শেষে আজ আমরা একসঙ্গে সময় কাটাতে পেরেছি। দুপুরের খাবার, কেনাকাটা, সিনেমা-সবই ছিল শুধু তার জন্য। আজকের দিনটি তার জন্য যে প্রতিটি পদক্ষেপে শক্তি হয়ে পাশে থেকেছে।’

বলে রাখা ভালো, গতবছর একমাত্র কন্যাসন্তান মিশেল আমানি সায়রার পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছেন বাঁধন। 

প্রসঙ্গত, এবারের কোরবানি ঈদে মুক্তি পেয়েছে বাঁধন অভিনীত ‘এশা মার্ডার’। ছবিটি নির্মাণ করেছেন সানি সানোয়ার। এতে আজমেরী হক বাঁধন ছাড়াও অভিনয় করেছেন, পূজা, মিশা সওদাগর, শহিদুজ্জামান সেলিম, সুমিত সেনগুপ্ত, শতাব্দী ওয়াদুদ, শরীফ সিরাজ, নিবির আদনান নাহিদ প্রমুখ। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ