৪৭৫ কোটি টাকা ছাড়িয়ে রাশমিকার সিনেমার আয়
Published: 23rd, February 2025 GMT
রাশমিকা মান্দানা ও ভিকি কৌশল অভিনীত আলোচিত সিনেমা ‘ছাবা’। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ভারতের ৪ হাজার পর্দায় মুক্তি পায় এটি। রাশমিকা মান্দানা অভিনীত চলতি বছরে মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম সিনেমা এটি।
লক্ষ্মণ উতেকার পরিচালিত এই সিনেমা নির্মাণে খুব বড় অঙ্কের অর্থ ব্যয় হয়নি। তবে মুক্তির প্রথম দিনই বক্স অফিসে সাড়া ফেলে এটি। সেই ধারাবাহিকতা এখনো বজায় রয়েছে। গত সাতদিনে আয়ের গ্রাফ ওঠানামা করলেও জয়রথ চলমান। এ পর্যন্ত কত টাকা আয় করেছে সিনেমাটি?
স্যাকনিল্কের তথ্য অনুসারে, গত নয় দিনে ‘ছাবা’ সিনেমা শুধু ভারতে আয় করেছে ২৯০.
আরো পড়ুন:
৪১৫ কোটি টাকা ছাড়িয়ে ভিকি-রাশমিকার সিনেমার আয়
বক্স অফিসে ‘ছাবা’ সিনেমার ঝড়: কে কত টাকা পারিশ্রমিক নিলেন
‘ছাবা’ সিনেমার গল্প শিবাজির পুত্র ছত্রপতি সম্ভাজি মহারাজের জীবনের ওপর ভিত্তি করে এগিয়েছে। ছত্রপতি সম্ভাজি মহারাজের চরিত্রে ভিকি কৌশল ও মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের চরিত্র রূপায়ন করেছেন অক্ষয় খান্না। সম্ভাজি মহারাজের স্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রাশমিকা মান্দানা।
তা ছাড়াও অভিনয় করেছেন— আশুতোষ রানা, ডিয়ানা পেন্টি, দিব্যা দত্ত প্রমুখ। দীনেশ বিজন প্রযোজিত এ সিনেমা নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১৪০ কোটি রুপি।
ঢাকা/শান্ত
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’