সিদ্ধিরগঞ্জে নকল জুস কারখানা সিলগালা, অর্থদণ্ড
Published: 24th, February 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জে একটি নকল জুসের কারখানায় অভিযান চালিয়েছে বিএসটিআই এর ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় তৈরীকৃত নকল খাদ্য সামগ্রী জব্দসহ কারখানার মালিক মো. হেলাল মল্লিককে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান ও আদায় করে কারখানা সিলগালা করে দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার সিদ্ধিরগঞ্জ থানার নিমাই কাশারী এলাকার মল্লিক এগ্রো ফুড কারখানায় অভিযান পরিচালনা করে এই দণ্ড প্রদান করেন বিএসটিআই এর নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা।।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সিদ্ধিরগঞ্জের নিমাইকাশারী এলাকায় অনুমোদহীন জুস কারখানা গড়ে তোলেন মো.
অভিযানে জুস বানানোর মেশিন ও জুস তৈরির নিম্নমানের উপকরণ মালামাল জব্দ করার পাশাপাশি কারখানা সিলগালা করা হয়। এ সময় কারখানার মালিককে পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, নকল মাল জব্দ করে কারখানা সিলগালা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
বিএসটিআই এর নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা অভিযান ও অর্থদণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ স দ ধ রগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা
মানজু রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এক ব্যতিক্রমধর্মী খাবার আয়োজন, যেখানে দেশি স্বাদের সাথে ছিল আন্তর্জাতিক রান্নার কৌশল ও উপকরণ। আয়োজনে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা একসূত্রে গাঁথা হয়েছে।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এ আয়োজনের মূল আকর্ষণ ছিলেন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রন্ধনশিল্পী ইনারা জামাল, যিনি ফুড স্টাডিজে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর এবং ইনস্টিটিউট অব কালিনারি এডুকেশন, নিউইয়র্ক থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।
ইনারা জামাল বলেন, ‘খাবার শুধু স্বাদের বিষয় নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গ। আমি চাই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারকে ভিন্ন দেশের উপকরণ ও কৌশলের সঙ্গে মিশিয়ে বিশ্বদরবারে নতুন রূপে উপস্থাপন করতে। সৃজনশীল উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশি খাবারকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা। একইসঙ্গে, তার লক্ষ্য বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে গবেষণার আলোয় তুলে ধরা, যেন এই সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সংরক্ষিত থাকে। খাবারে তিনি সবসময় প্রাধান্য দেন প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান এবং টেকসই উপস্থাপনাকে।
এই আয়োজনকে আরও রঙিন করে তোলে রন্ধনশিল্পী মালিহার বাহারি পরিবেশনা, যেখানে দেশি উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয় নানান স্বাদের সুস্বাদু খাবার।
আয়োজকরা জানান, এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশি খাদ্যসংস্কৃতিকে আধুনিক উপস্থাপনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা এবং ভোজনরসিকদের সামনে এক নতুন স্বাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে আসা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা খাবারের স্বাদ, গন্ধ ও পরিবেশনায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেন। এমন আয়োজনের ধারাবাহিকতা রক্ষার ওপর জোর দেন।