গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলায় এক মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবদলের সভাপতি মোক্তার হোসেন মোল্যার ভাই শাহ কারিম মোল্যার বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) টুঙ্গিপাড়া উপজেলার খালেক বাজারে এ ঘটনা ঘটে।

মানসিক ভারসাম্যহীন ওই ব্যাক্তিকে মারধরে একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
এ ব্যাপারে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবদলের সভাপতি মোক্তার হোসেন মোল্যা বিষয়টি স্বীকার করলেও অভিযুক্ত তার ভাই শাহ কারিম মোল্যার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

জানাগেছে, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি দীর্ঘ ১৯ বছর পর গোপালগঞ্জে জেলা বিএনপির সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সমাবেশে স্বাগত জানিয়ে টুঙ্গিপাড়া উপজেলার খালেক বাজার এলাকার গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া অঞ্চলিক মহাসড়কের দুই পাশে শুভেচ্ছা জানিয়ে ব্যানার ও ফেস্টুন টানানো হয়।

আজ বৃহস্পতিবার মানসিক ভাসাম্যহীন এক ব্যক্তি ওই ব্যানার-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শাহ কারিম মোল্যা ওই মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে মারধর করেন। ওই মানসিক ভাসাম্যহীন ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শাহ কারিম মোল্যার বক্তব্য পাওয়া না গেলেও তার ভাই টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবদলের সভাপতি মোক্তার হোসেন মোল্যা বলেন, “সমাবেশে স্বাগত জানিয়ে ব্যানার ও ফেস্টুন টানানো হয়। কিন্তু এতদিন কেউ না ছিঁড়লেও ওই ব্যক্তি আজকে ছিঁড়ে ফেলে। এসময় তাকে মানা করলে সে তা না শোনায় আমার ভাই শাহ কারিম মোল্যা তাকে মারধর করেছে। আমার মনে হয় তাকে উস্কে দিয়ে কেউ এ ঘটনা ঘটিয়েছে।”

জেলা যুবদলের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন লিপ্টন বলেন, “এ বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি খোঁজ খবর নিয়ে বলতে পারব।”

ঢাকা/বাদল/এস

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপজ ল ম রধর

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ