বইমেলায় ‘নির্বাচিত নোবেল বক্তৃতা’
Published: 28th, February 2025 GMT
যতই মতান্তর থাকুক না কেন অপর ভাষা ও সাহিত্যের পরিচয়ের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে অনুবাদ। অনুবাদ যেমন বিশ্ব সাহিত্যে প্রবেশের প্রধান উপায়, ঠিক তেমনি অনুবাদের মাধ্যমে অপর ভাষার সাহিত্যের সঙ্গে আপন ভাষার তুলনামূলক চেহারা দেখতে পাওয়া যায়। অনুবাদ মূলত ভাবের ভাবান্তর, অর্থের অর্থান্তর, ভাষার রূপান্তর আর সৌন্দর্যের পরাগায়ন ঘটায়। এটি নিছক এক ভাষা থেকে অপর ভাষার বদল নয়, সাহিত্যের সৃষ্টিশীল চিন্তার দৃষ্টিভঙ্গিকেও প্রসার করে। সাহিত্য চিন্তার এই প্রতিফলন ভাষার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে তোলে। এক ভাষা থেকে অপর ভাষার অনুবাদ তুলনামূলকভাবে সাহিত্যের বিশ্ব দুয়ার খুলে দেয়।
‘প্রতিধ্বনি’ একাধিক নোবেল বক্তৃতার বাংলা কপিরাইট পেলেও নানা বিবেচনায় দশটি বক্তৃতা গ্রন্থভুক্ত করেছে, যাতে নানা মহাদেশ, নানা ভাষা, নানা চিন্তা, নানা প্রবণতার সাহিত্য আর বৈশ্বিক চিন্তারূপ আস্বাদন করা যায়। ‘নির্বাচিত নোবেল বক্তৃতা’ বইটি পাঠকের সেই সাহিত্যের শিল্প রস আস্বাদনের খোরাক জোগাবে।
বইটি অনুবাদ করেছেন পলাশ মাহমুদ। সম্পাদনা করেছেন সাখাওয়াত টিপু। বইটি প্রকাশ করেছে আগামী ও প্রতিধ্বনি প্রকাশন। প্রচ্ছদ এঁকেছে রাজীব দত্ত। মূল্য: ৭০০ টাকা
আরো পড়ুন:
সাবিত সারওয়ারের গল্পের বই ‘মেছো ভূতের কান্না’
বইমেলায় ‘ভূতের উপহার’
তারা//
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অপর ভ ষ অন ব দ
এছাড়াও পড়ুন:
সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।