বাংলাদেশ জাতীয় দলের পেসার তানজিম সাকিব বলের গতি বাড়াতে নতুন রান আপ নিয়ে কাজ করছেন। তাকে নতুন রান আপ নিয়ে সহায়তা করছেন জাতীয় দলের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন।

জাতীয় দলের সঙ্গে কাজ করা স্থানীয় এই কোচ মনে করেন, নতুন রান আপে তানজিম মানিয়ে নিতে পারলে তার বলের গতি ঘণ্টায় ২ থেকে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে।

সালাউদ্দিনের মতে, তানজিম বোলিং করার জন্য যেভাবে রান আপ শুরু করে সেভাবে শেষ করতে পারে না। শেষ মুহূর্তে এসে তার দৌড়ের গতি কমে যায়। যে কারণে বলের গতি কম পায়।

তিনি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘গতি বাড়াতে কিছু মূল জিনিসি দরকার। এর একটি হলো- আপনি গতিতে বল করতে চাইলে একই গতিতে রান আপ শেষ করতে হবে, দৌড়ের গতি কমানো যাবে না। তানজিমের বোলিং দেখে মনে হয়েছে, শেষ মুহূর্তে সে রান আপের গতি ছেড়ে দেয় (ডি এক্সিলারেট)।’

তিনি বলেন, ‘এটা তার বলের গতি ঘণ্টায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে। তার রান আপ ঠিক থাকলে গতি বাড়ানো সম্ভব। সে ২, ৩ কিংবা ৫ কিলোমিটার গতি বাড়াতে পারে কিনা সেটা নিয়েই কাজ করা হচ্ছে।’

সালাউদ্দিন জানিয়েছেন, এটা একটা প্রক্রিয়া। ধাপে ধাপে এগোতে হয়। রান আপ মসৃণ হওয়া দরকার। স্বল্প রান আপে বোলিং করলে শেষ মুহূর্তে দৌড়ের গতি কমানো যাবে না। কোচ জানান, নতুন রান আপে মানিয়ে নিতে পারলে তার গতি বাড়তে পারে।

নতুন রান আপ নিয়ে কাজ করছেন জানিয়ে সংবাদ মাধ্যম ক্রিকবাজকে তানজিম বলেন, ‘শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রান আপে গতি ধরে রাখা নিয়ে কাজ করছি। আমি জানি, এটা রপ্ত করতে সময় লাগবে। সেজন্য ধীরে ধীরে এগোচ্ছি। কারণ একদিনে এটা ঠিক করে ফেলা সম্ভব নয়। ডিপিএলে নতুন রান আপে বোলিং করার চেষ্টা করেছি। মনে হয়েছে, রান আপ মসৃণ হলে গতির সঙ্গে সুইংও হবে।   

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ক জ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে দূর্বৃত্তদের গুলি

ফতুল্লায় কুতুবপুর ইউনিয়নের পাগলা বাজার এলাকায় মোটর সাইকেল যোগে এসে আফসার করিম প্লাজার মালিক নান্টু নামের এক ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে ৩ রাউন্ড গুলি করেছেন দুর্বৃত্তরা।  বৃহস্পতিবার (১ মে) রাত ৮টার দিকে পাগলা বাজার আফসার করিম প্লাজার সামনে ঘটনা ঘটে। 

এ বিষয়ে প্রতক্ষ্যদর্শী ফল ব্যবসায়ী উত্তম  সাংবাদিকদেট জানান, আমি রাস্তার পাশে ফল নিয়ে বসে ছিলাম এমন সময় দেখলাম পাগলা বাজার আবসার করি প্লাজারের মালিক আলহাজ্ব নান্টু সাহেব অপর এক দোকান থেকে ফল কিনছিলেন। 

এমন সময় তিনি গাড়িতে উঠার সময় তাকে লক্ষ্য করে দুইজন যুবক এলোপাথারি বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালায়, গুলির সময় ব্যবসায়ী নান্টু তার  ব্যবহৃত প্রাইভেট কারে দ্রুত  উঠে পড়েন। পরে সেখান থেকে তিনি গাড়ি নিয়ে ফতুল্লার দিকে  চলে যান। অপরদিকে হামলাকারী সন্ত্রাসীরা মোটর সাইকেল নিয়ে ঢাকার শ্যামপুরের দিকে পালিয়ে যায়।

ঘটনাস্থলে গাড়িতে গুলি করা কাচঁ  পরে থাকতে দেখা যায়। কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি,  এ ঘটনার পর থেকে পাগলা বাজার ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছেন।

ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শরিফুল ইসলাম  জানান আমি খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি প্রাথমিকভাবে ঘটনা সত্যতা পাওয়া গেছেন তদন্তপূর্বক আইনগনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ